ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

সুখী থাকার কিছু উপায়

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০৯:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০১৭
  • / ২৯১৫ টাইম ভিউ

বিজ্ঞানীরা বলেন, বুক চিতিয়ে হেলেদুলে হাঁটলে অনেকখানি স্বস্তি পাওয়া যায়। এতেও যদি স্বাচ্ছন্দ্য না আসে, তাহলে একটু উদ্যম নিয়ে ঘোরাফেরা করুন। দেখবেন, ভালো থাকার এ চেষ্টাই আপনাকে সুখী করে তুলবে। এখন জেনে নিন এই সুখী থাকার কিছু উপায় :

শারীরিক কসরত
সকালে হাঁটতে বের হওয়া যেতে পারে। এটি সবচেয়ে সহজ ও উপকারী ব্যায়াম। সকালে হাঁটতে বের হওয়ার সময় একটু গাছগাছালিপূর্ণ জায়গায় যাওয়া ভালো। শহরে তো পার্কের কোনো বিকল্প নেই। সকালে ব্যায়াম করলে তা আপনাকে হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে সুখী করবে না, তবে মনে একধরনের ইতিবাচক অনুভূতির সৃষ্টি করবে।

মুখে হাসি রাখুন
নিজের মধ্যে ইতিবাচক অনুভূতি ধরে রাখতে হাসিমুখে থাকা জরুরি। সবকিছু সহজভাবে নিতে চেষ্টা করুন। সবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করুন। এতে মনে প্রশান্তি আসবে।

স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করুন
বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে কাজ করতে পারেন। এসবে জড়াতে না চাইলে বন্ধুবান্ধবদের প্রয়োজনে অন্তত সাড়া দিন। তাঁদের জন্য কাজ করুন। এতে একদিকে যেমন অন্যের উপকার হবে, আবার নিজের কাছেও ভালো লাগবে। এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে।

নতুন বন্ধু বানান
সবাই চায়, তাঁর খোঁজখবর নেওয়ার কেউ যেন থাকে। এ জন্য বন্ধুর বিকল্প নেই। অনেক সময় কাজের চাপে হয়তো বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্কে ছেদ পড়ে। এ জন্য নতুন নতুন বন্ধু খুঁজে নিয়ে তাঁদের সঙ্গে সময় কাটানো জরুরি। গবেষণায় দেখা গেছে, আপনি যত বেশি মানুষের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন, আপনি তত সুখী থাকবেন।

ইতিবাচক ঘটনাকে গুরুত্ব দিন
আমরা অনেক সময়ই শুধু জীবনের নেতিবাচক ঘটনাগুলোকেই মনে রাখি। অথচ ইতিবাচক ঘটনাগুলোকে বেশি পাত্তা দিই না। মন বেশি খারাপ হলে, জীবনের ইতিবাচক ঘটনাগুলো নিয়ে ভাবুন। দেখবেন, মনের মেঘের আড়াল থেকে সূর্য উঁকি দেবে! কিছুটা প্রশান্তি অনুভব করবেন।

ক্ষমা করুন, সুখে থাকুন
জীবনে পথ চলতে গিয়ে আমরা প্রায়ই নানা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার মুখোমুখি হই। হয়তো অন্যের ভুলে কষ্ট পাই। এ জন্য ক্ষমা করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এতে নেতিবাচক চিন্তা কমে আসবে, মনে শান্তি আসবে। এর সঙ্গে সুখও আসবে।

সূত্রঃ ওয়েবএমডি

পোস্ট শেয়ার করুন

সুখী থাকার কিছু উপায়

আপডেটের সময় : ০৯:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০১৭

বিজ্ঞানীরা বলেন, বুক চিতিয়ে হেলেদুলে হাঁটলে অনেকখানি স্বস্তি পাওয়া যায়। এতেও যদি স্বাচ্ছন্দ্য না আসে, তাহলে একটু উদ্যম নিয়ে ঘোরাফেরা করুন। দেখবেন, ভালো থাকার এ চেষ্টাই আপনাকে সুখী করে তুলবে। এখন জেনে নিন এই সুখী থাকার কিছু উপায় :

শারীরিক কসরত
সকালে হাঁটতে বের হওয়া যেতে পারে। এটি সবচেয়ে সহজ ও উপকারী ব্যায়াম। সকালে হাঁটতে বের হওয়ার সময় একটু গাছগাছালিপূর্ণ জায়গায় যাওয়া ভালো। শহরে তো পার্কের কোনো বিকল্প নেই। সকালে ব্যায়াম করলে তা আপনাকে হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে সুখী করবে না, তবে মনে একধরনের ইতিবাচক অনুভূতির সৃষ্টি করবে।

মুখে হাসি রাখুন
নিজের মধ্যে ইতিবাচক অনুভূতি ধরে রাখতে হাসিমুখে থাকা জরুরি। সবকিছু সহজভাবে নিতে চেষ্টা করুন। সবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করুন। এতে মনে প্রশান্তি আসবে।

স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করুন
বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে কাজ করতে পারেন। এসবে জড়াতে না চাইলে বন্ধুবান্ধবদের প্রয়োজনে অন্তত সাড়া দিন। তাঁদের জন্য কাজ করুন। এতে একদিকে যেমন অন্যের উপকার হবে, আবার নিজের কাছেও ভালো লাগবে। এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে।

নতুন বন্ধু বানান
সবাই চায়, তাঁর খোঁজখবর নেওয়ার কেউ যেন থাকে। এ জন্য বন্ধুর বিকল্প নেই। অনেক সময় কাজের চাপে হয়তো বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্কে ছেদ পড়ে। এ জন্য নতুন নতুন বন্ধু খুঁজে নিয়ে তাঁদের সঙ্গে সময় কাটানো জরুরি। গবেষণায় দেখা গেছে, আপনি যত বেশি মানুষের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন, আপনি তত সুখী থাকবেন।

ইতিবাচক ঘটনাকে গুরুত্ব দিন
আমরা অনেক সময়ই শুধু জীবনের নেতিবাচক ঘটনাগুলোকেই মনে রাখি। অথচ ইতিবাচক ঘটনাগুলোকে বেশি পাত্তা দিই না। মন বেশি খারাপ হলে, জীবনের ইতিবাচক ঘটনাগুলো নিয়ে ভাবুন। দেখবেন, মনের মেঘের আড়াল থেকে সূর্য উঁকি দেবে! কিছুটা প্রশান্তি অনুভব করবেন।

ক্ষমা করুন, সুখে থাকুন
জীবনে পথ চলতে গিয়ে আমরা প্রায়ই নানা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার মুখোমুখি হই। হয়তো অন্যের ভুলে কষ্ট পাই। এ জন্য ক্ষমা করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এতে নেতিবাচক চিন্তা কমে আসবে, মনে শান্তি আসবে। এর সঙ্গে সুখও আসবে।

সূত্রঃ ওয়েবএমডি