ঢাকা , রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা,কাদের গনি চৌধুরী কানাডার প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট ইলেকশন ডলি’র হ্যাটট্রিক জয় ১৭ বছর পর দেশে প্রত্যাবর্তন লন্ডন বিএনপি নেতা শরফুকে শ্রীমঙ্গলে গণ সংবর্ধনা ইতালির মানতোভা শহরে দুইদিনব্যাপী দূতাবাস সেবা অনুষ্ঠিত ,প্রায় আট শতাধিক প্রবাসীরা এই ক্যাম্প থেকে দূতাবাস সেবা গ্রহণ করেন ইতালিতে এমপি প্রার্থী প্রফেসর ডা: সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম কে চাঁদপুরবাসীর সংবর্ধনা দেশে ফিরছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্হায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের মৃত্যুতে দোয়া অনুষ্ঠিত কুলাউড়া বিএনপির ১৩ ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা, সমন্বয়কদের দায়িত্ব বন্টন কুলাউড়ায় রাজাপুরে বালু উত্তোলন বন্ধ ও সেতু রক্ষায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত উৎসবমুখর পরিবেশে ইতালির তরিনোতে সিলেট বিভাগ ঐক্য পরিষদের নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

সুখী থাকার কিছু উপায়

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০৯:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০১৭
  • / ২৮৯২ টাইম ভিউ

বিজ্ঞানীরা বলেন, বুক চিতিয়ে হেলেদুলে হাঁটলে অনেকখানি স্বস্তি পাওয়া যায়। এতেও যদি স্বাচ্ছন্দ্য না আসে, তাহলে একটু উদ্যম নিয়ে ঘোরাফেরা করুন। দেখবেন, ভালো থাকার এ চেষ্টাই আপনাকে সুখী করে তুলবে। এখন জেনে নিন এই সুখী থাকার কিছু উপায় :

শারীরিক কসরত
সকালে হাঁটতে বের হওয়া যেতে পারে। এটি সবচেয়ে সহজ ও উপকারী ব্যায়াম। সকালে হাঁটতে বের হওয়ার সময় একটু গাছগাছালিপূর্ণ জায়গায় যাওয়া ভালো। শহরে তো পার্কের কোনো বিকল্প নেই। সকালে ব্যায়াম করলে তা আপনাকে হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে সুখী করবে না, তবে মনে একধরনের ইতিবাচক অনুভূতির সৃষ্টি করবে।

মুখে হাসি রাখুন
নিজের মধ্যে ইতিবাচক অনুভূতি ধরে রাখতে হাসিমুখে থাকা জরুরি। সবকিছু সহজভাবে নিতে চেষ্টা করুন। সবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করুন। এতে মনে প্রশান্তি আসবে।

স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করুন
বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে কাজ করতে পারেন। এসবে জড়াতে না চাইলে বন্ধুবান্ধবদের প্রয়োজনে অন্তত সাড়া দিন। তাঁদের জন্য কাজ করুন। এতে একদিকে যেমন অন্যের উপকার হবে, আবার নিজের কাছেও ভালো লাগবে। এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে।

নতুন বন্ধু বানান
সবাই চায়, তাঁর খোঁজখবর নেওয়ার কেউ যেন থাকে। এ জন্য বন্ধুর বিকল্প নেই। অনেক সময় কাজের চাপে হয়তো বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্কে ছেদ পড়ে। এ জন্য নতুন নতুন বন্ধু খুঁজে নিয়ে তাঁদের সঙ্গে সময় কাটানো জরুরি। গবেষণায় দেখা গেছে, আপনি যত বেশি মানুষের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন, আপনি তত সুখী থাকবেন।

ইতিবাচক ঘটনাকে গুরুত্ব দিন
আমরা অনেক সময়ই শুধু জীবনের নেতিবাচক ঘটনাগুলোকেই মনে রাখি। অথচ ইতিবাচক ঘটনাগুলোকে বেশি পাত্তা দিই না। মন বেশি খারাপ হলে, জীবনের ইতিবাচক ঘটনাগুলো নিয়ে ভাবুন। দেখবেন, মনের মেঘের আড়াল থেকে সূর্য উঁকি দেবে! কিছুটা প্রশান্তি অনুভব করবেন।

ক্ষমা করুন, সুখে থাকুন
জীবনে পথ চলতে গিয়ে আমরা প্রায়ই নানা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার মুখোমুখি হই। হয়তো অন্যের ভুলে কষ্ট পাই। এ জন্য ক্ষমা করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এতে নেতিবাচক চিন্তা কমে আসবে, মনে শান্তি আসবে। এর সঙ্গে সুখও আসবে।

সূত্রঃ ওয়েবএমডি

পোস্ট শেয়ার করুন

সুখী থাকার কিছু উপায়

আপডেটের সময় : ০৯:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০১৭

বিজ্ঞানীরা বলেন, বুক চিতিয়ে হেলেদুলে হাঁটলে অনেকখানি স্বস্তি পাওয়া যায়। এতেও যদি স্বাচ্ছন্দ্য না আসে, তাহলে একটু উদ্যম নিয়ে ঘোরাফেরা করুন। দেখবেন, ভালো থাকার এ চেষ্টাই আপনাকে সুখী করে তুলবে। এখন জেনে নিন এই সুখী থাকার কিছু উপায় :

শারীরিক কসরত
সকালে হাঁটতে বের হওয়া যেতে পারে। এটি সবচেয়ে সহজ ও উপকারী ব্যায়াম। সকালে হাঁটতে বের হওয়ার সময় একটু গাছগাছালিপূর্ণ জায়গায় যাওয়া ভালো। শহরে তো পার্কের কোনো বিকল্প নেই। সকালে ব্যায়াম করলে তা আপনাকে হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে সুখী করবে না, তবে মনে একধরনের ইতিবাচক অনুভূতির সৃষ্টি করবে।

মুখে হাসি রাখুন
নিজের মধ্যে ইতিবাচক অনুভূতি ধরে রাখতে হাসিমুখে থাকা জরুরি। সবকিছু সহজভাবে নিতে চেষ্টা করুন। সবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করুন। এতে মনে প্রশান্তি আসবে।

স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করুন
বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে কাজ করতে পারেন। এসবে জড়াতে না চাইলে বন্ধুবান্ধবদের প্রয়োজনে অন্তত সাড়া দিন। তাঁদের জন্য কাজ করুন। এতে একদিকে যেমন অন্যের উপকার হবে, আবার নিজের কাছেও ভালো লাগবে। এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে।

নতুন বন্ধু বানান
সবাই চায়, তাঁর খোঁজখবর নেওয়ার কেউ যেন থাকে। এ জন্য বন্ধুর বিকল্প নেই। অনেক সময় কাজের চাপে হয়তো বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্কে ছেদ পড়ে। এ জন্য নতুন নতুন বন্ধু খুঁজে নিয়ে তাঁদের সঙ্গে সময় কাটানো জরুরি। গবেষণায় দেখা গেছে, আপনি যত বেশি মানুষের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন, আপনি তত সুখী থাকবেন।

ইতিবাচক ঘটনাকে গুরুত্ব দিন
আমরা অনেক সময়ই শুধু জীবনের নেতিবাচক ঘটনাগুলোকেই মনে রাখি। অথচ ইতিবাচক ঘটনাগুলোকে বেশি পাত্তা দিই না। মন বেশি খারাপ হলে, জীবনের ইতিবাচক ঘটনাগুলো নিয়ে ভাবুন। দেখবেন, মনের মেঘের আড়াল থেকে সূর্য উঁকি দেবে! কিছুটা প্রশান্তি অনুভব করবেন।

ক্ষমা করুন, সুখে থাকুন
জীবনে পথ চলতে গিয়ে আমরা প্রায়ই নানা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার মুখোমুখি হই। হয়তো অন্যের ভুলে কষ্ট পাই। এ জন্য ক্ষমা করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এতে নেতিবাচক চিন্তা কমে আসবে, মনে শান্তি আসবে। এর সঙ্গে সুখও আসবে।

সূত্রঃ ওয়েবএমডি