ঢাকা , শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহে!

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০৮:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০১৯
  • / ১০১০ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি আগামী সপ্তাহে নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ আয়োজনে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পেছানো হয়েছিল। এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি থেকে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে হতে পারে। তবে এপ্রিল মাসে এইচএসসি পরীক্ষা চলার কারণে শেষ পর্যন্ত সময়সূচি আরো পেছানোও হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছেণ।মন্ত্রণালয় থেকে জানা যায়, লিখিত পরীক্ষার শতভাগ প্রস্তুতি থাকলেও ১৩ মার্চ ‘জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ হওয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা ১৫ মার্চ পিছিয়ে দেয়া হয়। বর্তমানে নতুন করে আবারও নিয়োগ পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ে সভা করে সময়সূচি নির্ধারণ করা হবে।

এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক এ এফ এম মনজুর কাদির বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা ১৫ মার্চ থেকে শুরু করার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে দেয়া হয়। বর্তমানে এ পরীক্ষার জন্য নতুন করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে আগামী সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নিতে মন্ত্রণালয়ে সভা হওয়ার কথা রয়েছে। সভায় পরীক্ষা-সংক্রান্ত পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। পরীক্ষায় আবেদনকারী বেশি হওয়ায় কয়েকটি ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন করা হবে। পরীক্ষার জন্য শতভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন রয়েছে।

জানা গেছে, এবারের পরীক্ষা সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে নেয়া হবে। নির্ধারিত জেলায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কাছে প্রশ্নপত্রের সব সেট পাঠানো হবে পরীক্ষার আগের রাতে । পরীক্ষার দিন সকাল ৮টায় প্রশ্নপত্র ছাপিয়ে তা কেন্দ্রে পৌঁছে দেয়া হবে।

অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, সারাদেশে ১২ হাজার পদে ২৪ লাখের বেশি আবেদনকারী হওয়ায় এবার প্রথমবারের মতো লিখিত পরীক্ষা কয়েকটি ধাপে আয়োজন করা হবে। ফলও প্রকাশিত হবে আলাদাভাবে। যে জেলার পরীক্ষা আগে শেষ হবে সেখানে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে মৌখিক পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।

কর্মকর্তারা আরও জানান, পাশাপাশি বসা পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কেউ যাতে একই সেট না পায় সেজন্য এবার ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রার্থীদের প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। পরীক্ষার্থীর রোল নম্বরের ওপর প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। এবার পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শক নিয়োগের ক্ষমতা কেন্দ্র সুপারের কাছে থাকছে না। এক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষককে অন্য প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব দেয়া হবে। কেন্দ্র থেকে মনোনীত পরিদর্শকদের শুধু দায়িত্ব বুঝিয়ে দেবেন কেন্দ্র সুপার।

পোস্ট শেয়ার করুন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহে!

আপডেটের সময় : ০৮:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি আগামী সপ্তাহে নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ আয়োজনে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পেছানো হয়েছিল। এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি থেকে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে হতে পারে। তবে এপ্রিল মাসে এইচএসসি পরীক্ষা চলার কারণে শেষ পর্যন্ত সময়সূচি আরো পেছানোও হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছেণ।মন্ত্রণালয় থেকে জানা যায়, লিখিত পরীক্ষার শতভাগ প্রস্তুতি থাকলেও ১৩ মার্চ ‘জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ হওয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা ১৫ মার্চ পিছিয়ে দেয়া হয়। বর্তমানে নতুন করে আবারও নিয়োগ পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ে সভা করে সময়সূচি নির্ধারণ করা হবে।

এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক এ এফ এম মনজুর কাদির বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা ১৫ মার্চ থেকে শুরু করার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে দেয়া হয়। বর্তমানে এ পরীক্ষার জন্য নতুন করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে আগামী সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নিতে মন্ত্রণালয়ে সভা হওয়ার কথা রয়েছে। সভায় পরীক্ষা-সংক্রান্ত পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। পরীক্ষায় আবেদনকারী বেশি হওয়ায় কয়েকটি ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন করা হবে। পরীক্ষার জন্য শতভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন রয়েছে।

জানা গেছে, এবারের পরীক্ষা সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে নেয়া হবে। নির্ধারিত জেলায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কাছে প্রশ্নপত্রের সব সেট পাঠানো হবে পরীক্ষার আগের রাতে । পরীক্ষার দিন সকাল ৮টায় প্রশ্নপত্র ছাপিয়ে তা কেন্দ্রে পৌঁছে দেয়া হবে।

অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, সারাদেশে ১২ হাজার পদে ২৪ লাখের বেশি আবেদনকারী হওয়ায় এবার প্রথমবারের মতো লিখিত পরীক্ষা কয়েকটি ধাপে আয়োজন করা হবে। ফলও প্রকাশিত হবে আলাদাভাবে। যে জেলার পরীক্ষা আগে শেষ হবে সেখানে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে মৌখিক পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।

কর্মকর্তারা আরও জানান, পাশাপাশি বসা পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কেউ যাতে একই সেট না পায় সেজন্য এবার ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রার্থীদের প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। পরীক্ষার্থীর রোল নম্বরের ওপর প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। এবার পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শক নিয়োগের ক্ষমতা কেন্দ্র সুপারের কাছে থাকছে না। এক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষককে অন্য প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব দেয়া হবে। কেন্দ্র থেকে মনোনীত পরিদর্শকদের শুধু দায়িত্ব বুঝিয়ে দেবেন কেন্দ্র সুপার।