ঢাকা , সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
পর্তুগালে মানবিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন “সদিচ্ছা ফাউন্ডেশন” এর লোগো সম্বলিত টি শার্ট উন্মোচন যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে

খুলনা টাইটানস এর জয়

দেশদিগন্ত :
  • আপডেটের সময় : ১১:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ নভেম্বর ২০১৭
  • / ১৩৫৫ টাইম ভিউ

জয়টাকে নিজেদের অভ্যাসে পরিণত করে ফেলা সিলেট সিক্সার্সকে নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে এসে বেশ চাপে ফেলে দিয়েছিল খুলনা টাইটানস।

বিপিএলের চলতি পঞ্চম আসরের নিজেদের প্রথম তিন ম্যাচ জিতে আকাশে উড়ছিল নাসির হোসেনের দল সিলেট সিক্সার্স। অবশেষে আজ বুধবার চতুর্থ ম্যাচে তাদের মুদ্রার উল্টোপিঠটা দেখতে হল।

মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদের দল খুলনা টাইটানস ৬ উইকেটের বড় ব্যবধানে নিজেদের প্রথম জয় তুলে নিয়েছে। আগের ম্যাচে ঢাকা ডায়নামাইটসের কাছে বড় ব্যবধানে হেরেছিল রিয়াদের দল।

সিলেট সিক্সার্সের দেওয়া ১৩৬ রানের জবাবে শুরুটা নড়বড়ে হয়েছিল খুলনার। দলীয় ১৯ রানের মধ্যে পরপর ২ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে গিয়েছিল তারা। দুই ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত (৭) এবং চ্যাডউইক ওয়ালটনকে (১১) এক ওভারেই বোল্ড করে দেন স্পিনার তাইজুল ইসলাম। সপ্তম ওভারে এসে রুশোকেও (১৯) তাইজুল স্যান্টকির তালুবন্দি করলে বিপদে পড়ে যায় খুলনা।

সেই অবস্থা থেকে দলকে টেনে তোলেন মাইকেল ক্লিঞ্জার এবং অধিনায়ক মাহমুদ উল্লাহ। তবে ২৩ বলে ২৭ রান করে হুইটলির বলে আবুল হাসানের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেন মাহমুদ উল্লাহ। তবে ক্লিঞ্জার (৪৭*) এবং ব্র্যাথওয়েট (২৩*) দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন।

এর আগে টসে জিতে সিলেট সিক্সার্সকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় খুলনা টাইটানস। ব্যাটিংয়ে নেমে খুলনার বোলারদের তোপের মুখে পড়ে সিলেটের দুই ওপেনার। উপুল থারাঙ্গা যথারীতি হাত খুলে খেলছিলেন। তবে ফ্লেচারকে একটু অন্যরকম লাগছিল। শেষ পর্যন্ত শফিউল ইসলামের বলে অধিনায়ক মাহমুদ উল্লাহর তালুবন্দি হন ৪ রানে।

তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে এসে যথারীতি ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা ধরে রাখলেন সাব্বির রহমান। আর্চারের বলে মাহমুদ উল্লাহর হাতে ধরা পড়ে আজ ফিরলেন ০ রানেই। তবে বল নষ্ট করলেন ৬টি। ব্যাটে আশা জাগিয়েছিলেন গুনাথিলাকা। কিন্তু মাহমুদ উল্লাহর বলে ২৬ রানেই তিনি উইকেটকিপার ওয়ালটনের গ্লাভসবন্দী হন। হুইটলিকে সাথে নিয়ে রান তোলার লড়াই শুরু করেন অধিনায়ক নাসির।

১৯তম ওভারের তৃতীয় বলে ২৭ রান করা হুইটলি আর্চারের বলে ক্যাচ দেন। ৩৫ বলে ৫ বাউন্ডারিতে সর্বোচ্চ ৪৭ রান করে অপরাজিত থাকেন নাসির হোসেন। ৩ ওভার বল করে ১২ রানে ২ উইকেট নেওয়া অধিনায়ক মাহমুদ উল্লাহ সবচেয়ে খুলনার সবচেয়ে কিপ্টে এবং সফল বোলার।

পোস্ট শেয়ার করুন

খুলনা টাইটানস এর জয়

আপডেটের সময় : ১১:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ নভেম্বর ২০১৭

জয়টাকে নিজেদের অভ্যাসে পরিণত করে ফেলা সিলেট সিক্সার্সকে নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে এসে বেশ চাপে ফেলে দিয়েছিল খুলনা টাইটানস।

বিপিএলের চলতি পঞ্চম আসরের নিজেদের প্রথম তিন ম্যাচ জিতে আকাশে উড়ছিল নাসির হোসেনের দল সিলেট সিক্সার্স। অবশেষে আজ বুধবার চতুর্থ ম্যাচে তাদের মুদ্রার উল্টোপিঠটা দেখতে হল।

মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদের দল খুলনা টাইটানস ৬ উইকেটের বড় ব্যবধানে নিজেদের প্রথম জয় তুলে নিয়েছে। আগের ম্যাচে ঢাকা ডায়নামাইটসের কাছে বড় ব্যবধানে হেরেছিল রিয়াদের দল।

সিলেট সিক্সার্সের দেওয়া ১৩৬ রানের জবাবে শুরুটা নড়বড়ে হয়েছিল খুলনার। দলীয় ১৯ রানের মধ্যে পরপর ২ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে গিয়েছিল তারা। দুই ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত (৭) এবং চ্যাডউইক ওয়ালটনকে (১১) এক ওভারেই বোল্ড করে দেন স্পিনার তাইজুল ইসলাম। সপ্তম ওভারে এসে রুশোকেও (১৯) তাইজুল স্যান্টকির তালুবন্দি করলে বিপদে পড়ে যায় খুলনা।

সেই অবস্থা থেকে দলকে টেনে তোলেন মাইকেল ক্লিঞ্জার এবং অধিনায়ক মাহমুদ উল্লাহ। তবে ২৩ বলে ২৭ রান করে হুইটলির বলে আবুল হাসানের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেন মাহমুদ উল্লাহ। তবে ক্লিঞ্জার (৪৭*) এবং ব্র্যাথওয়েট (২৩*) দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন।

এর আগে টসে জিতে সিলেট সিক্সার্সকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় খুলনা টাইটানস। ব্যাটিংয়ে নেমে খুলনার বোলারদের তোপের মুখে পড়ে সিলেটের দুই ওপেনার। উপুল থারাঙ্গা যথারীতি হাত খুলে খেলছিলেন। তবে ফ্লেচারকে একটু অন্যরকম লাগছিল। শেষ পর্যন্ত শফিউল ইসলামের বলে অধিনায়ক মাহমুদ উল্লাহর তালুবন্দি হন ৪ রানে।

তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে এসে যথারীতি ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা ধরে রাখলেন সাব্বির রহমান। আর্চারের বলে মাহমুদ উল্লাহর হাতে ধরা পড়ে আজ ফিরলেন ০ রানেই। তবে বল নষ্ট করলেন ৬টি। ব্যাটে আশা জাগিয়েছিলেন গুনাথিলাকা। কিন্তু মাহমুদ উল্লাহর বলে ২৬ রানেই তিনি উইকেটকিপার ওয়ালটনের গ্লাভসবন্দী হন। হুইটলিকে সাথে নিয়ে রান তোলার লড়াই শুরু করেন অধিনায়ক নাসির।

১৯তম ওভারের তৃতীয় বলে ২৭ রান করা হুইটলি আর্চারের বলে ক্যাচ দেন। ৩৫ বলে ৫ বাউন্ডারিতে সর্বোচ্চ ৪৭ রান করে অপরাজিত থাকেন নাসির হোসেন। ৩ ওভার বল করে ১২ রানে ২ উইকেট নেওয়া অধিনায়ক মাহমুদ উল্লাহ সবচেয়ে খুলনার সবচেয়ে কিপ্টে এবং সফল বোলার।