ঢাকা , শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
পবিত্র কাবা থেকে বদরের প্রান্তরে… কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরিফুল আলম কে সংবর্ধনা দিয়েছে মনফালকনে গরিজিয়া বিএনপি ইতালির মিলানে রকমারি সাজে নানান আয়োজনে প্রবাসীদের বৈশাখী অনুষ্ঠান সম্পন্ন বর্তমান পরিস্থিতির উপর দেশবাসীকে যে বার্তা দিলেন শায়খ নূরে আলম হামিদী স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন

শপথ নিলেন ইমরান ও ফজিলাতুন নেসা

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ১১:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০১৯
  • / ২৮৪ টাইম ভিউ

মন্ত্রিসভার নতুন মন্ত্রী হিসেবে ইমরান আহমদ ও প্রতিমন্ত্রী হিসেবে ফজিলাতুন নেসা শপথ নিয়েছেন। শনিবার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টা ৩৮ মিনিটে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তাদের শপথ পড়ান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার ইমরান আহমদকে মন্ত্রী ও ফজিলাতুন নেসাকে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়ে আদেশ জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। শপথ নেয়ার দিন থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে বলেও আদেশে উল্লেখ করা হয়।

নতুন একজন যুক্ত হওয়ায় এবং পুরোনো একজনের পদোন্নতির পর মন্ত্রিসভার আকার দাঁড়াবে মন্ত্রী ২৫ জন, প্রতিমন্ত্রী ১৯ জন ও উপমন্ত্রী তিনজন।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সরকার গঠনের ছয় মাসের মাথায় সম্প্রসারিত হলো মন্ত্রিসভা। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গত ৭ জানুয়ারি টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। ৪৬ সদস্যের ওই মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া ২৪ মন্ত্রী, ১৯ প্রতিমন্ত্রী ও তিনজন উপমন্ত্রী স্থান পান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে ছয় মন্ত্রণালয় রাখা হয়।

পরে গত ১৯ মে মন্ত্রিসভা পুনর্বিন্যাস করা হয়। তখন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী করা হয়। এছাড়া ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারকে একই মন্ত্রণালয়ের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী করা হয়। এ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের দায়িত্ব দেয়া হয় প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে।

একই সঙ্গে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী করা হয় তাজুল ইসলামকে। তাকে আগে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও স্বপন ভট্টচার্যকে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। একই মন্ত্রণালয়ের পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন স্বপন ভট্টাচার্য।

পোস্ট শেয়ার করুন

শপথ নিলেন ইমরান ও ফজিলাতুন নেসা

আপডেটের সময় : ১১:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০১৯

মন্ত্রিসভার নতুন মন্ত্রী হিসেবে ইমরান আহমদ ও প্রতিমন্ত্রী হিসেবে ফজিলাতুন নেসা শপথ নিয়েছেন। শনিবার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টা ৩৮ মিনিটে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তাদের শপথ পড়ান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার ইমরান আহমদকে মন্ত্রী ও ফজিলাতুন নেসাকে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়ে আদেশ জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। শপথ নেয়ার দিন থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে বলেও আদেশে উল্লেখ করা হয়।

নতুন একজন যুক্ত হওয়ায় এবং পুরোনো একজনের পদোন্নতির পর মন্ত্রিসভার আকার দাঁড়াবে মন্ত্রী ২৫ জন, প্রতিমন্ত্রী ১৯ জন ও উপমন্ত্রী তিনজন।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সরকার গঠনের ছয় মাসের মাথায় সম্প্রসারিত হলো মন্ত্রিসভা। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গত ৭ জানুয়ারি টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। ৪৬ সদস্যের ওই মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া ২৪ মন্ত্রী, ১৯ প্রতিমন্ত্রী ও তিনজন উপমন্ত্রী স্থান পান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে ছয় মন্ত্রণালয় রাখা হয়।

পরে গত ১৯ মে মন্ত্রিসভা পুনর্বিন্যাস করা হয়। তখন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী করা হয়। এছাড়া ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারকে একই মন্ত্রণালয়ের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী করা হয়। এ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের দায়িত্ব দেয়া হয় প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে।

একই সঙ্গে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী করা হয় তাজুল ইসলামকে। তাকে আগে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও স্বপন ভট্টচার্যকে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। একই মন্ত্রণালয়ের পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন স্বপন ভট্টাচার্য।