ঢাকা , শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

হংকংয়ে এমপি হচ্ছেন বাংলাদেশের ফারিহা

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : ০৬:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ১৬৮২ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের ২০ বছর বয়সী তরুণী ফারিহা সালমা দিয়া বাকের। তিনি এর মধ্যে হংকংয়ের আইন পরিষদে সহযোগী হিসেবে কাজ করছেন। লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের খুব কম দক্ষিণ এশীয়দের একজন ফারিহা। তিনি এখন সেখানকার এমপি হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে দেয়া সাক্ষাতকারে ফারিহা বলেন, সরকার ও প্রশাসনে আরো সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি দেখতে চাই। হংকং যেন সংখ্যালঘুদের বসবাসের সেরা শহর হয়।

সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ফারিহার বাবা-মা হংকংয়ে আসেন ২৫ বছর আগে। হংকংয়ের কাউলুনে বাবা-মা ও ছোট ভাইয়ের সঙ্গে থাকেন তিনি। ফারিহা প্রতি দুই বছর অন্তর বাংলাদেশে আসেন।

ফারিহা বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, তেলেগু, ফিলিপিনো, মান্দারিন ও স্থানীয় ক্যান্টনিও উপভাষা জানেন।তিনি বলেন, হংকংয়ে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ক্যান্টনিও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি এই ভাষা ভালো না জানেন তবে উচ্চতর শিক্ষা থাকা সত্ত্বেও চাকরি পাওয়া কঠিন।

ভিনদেশিদের হংকংয়ের মূলস্রোতের অংশ হতে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। বাণিজ্য নগরীটিতে যারা সংখ্যালঘু হিসেবে বিবেচিত হন, স্কুলে ভর্তি হওয়া থেকে শুরু করে বাসাভাড়া, চাকরি সব ক্ষেত্রেই তাদের নানা বাধার সম্মুখীন হতে হয়।

ফারিহা আরও বলেন, আমি সরকার ব্যবস্থায় আরও বেশি সংখ্যালঘুদের অংশগ্রহণ চাই। আমি চাই হংকংয়ে সংখ্যালঘুরা যেন আরও উন্নত জীবন পায়।

পোস্ট শেয়ার করুন

হংকংয়ে এমপি হচ্ছেন বাংলাদেশের ফারিহা

আপডেটের সময় : ০৬:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারী ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের ২০ বছর বয়সী তরুণী ফারিহা সালমা দিয়া বাকের। তিনি এর মধ্যে হংকংয়ের আইন পরিষদে সহযোগী হিসেবে কাজ করছেন। লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের খুব কম দক্ষিণ এশীয়দের একজন ফারিহা। তিনি এখন সেখানকার এমপি হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে দেয়া সাক্ষাতকারে ফারিহা বলেন, সরকার ও প্রশাসনে আরো সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি দেখতে চাই। হংকং যেন সংখ্যালঘুদের বসবাসের সেরা শহর হয়।

সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ফারিহার বাবা-মা হংকংয়ে আসেন ২৫ বছর আগে। হংকংয়ের কাউলুনে বাবা-মা ও ছোট ভাইয়ের সঙ্গে থাকেন তিনি। ফারিহা প্রতি দুই বছর অন্তর বাংলাদেশে আসেন।

ফারিহা বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, তেলেগু, ফিলিপিনো, মান্দারিন ও স্থানীয় ক্যান্টনিও উপভাষা জানেন।তিনি বলেন, হংকংয়ে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ক্যান্টনিও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি এই ভাষা ভালো না জানেন তবে উচ্চতর শিক্ষা থাকা সত্ত্বেও চাকরি পাওয়া কঠিন।

ভিনদেশিদের হংকংয়ের মূলস্রোতের অংশ হতে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। বাণিজ্য নগরীটিতে যারা সংখ্যালঘু হিসেবে বিবেচিত হন, স্কুলে ভর্তি হওয়া থেকে শুরু করে বাসাভাড়া, চাকরি সব ক্ষেত্রেই তাদের নানা বাধার সম্মুখীন হতে হয়।

ফারিহা আরও বলেন, আমি সরকার ব্যবস্থায় আরও বেশি সংখ্যালঘুদের অংশগ্রহণ চাই। আমি চাই হংকংয়ে সংখ্যালঘুরা যেন আরও উন্নত জীবন পায়।