ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
পবিত্র কাবা থেকে বদরের প্রান্তরে… কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরিফুল আলম কে সংবর্ধনা দিয়েছে মনফালকনে গরিজিয়া বিএনপি ইতালির মিলানে রকমারি সাজে নানান আয়োজনে প্রবাসীদের বৈশাখী অনুষ্ঠান সম্পন্ন বর্তমান পরিস্থিতির উপর দেশবাসীকে যে বার্তা দিলেন শায়খ নূরে আলম হামিদী স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন

অনলাইন প্রেম করার নাকি বিশেষ সুবিধা আছে

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০১:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৭
  • / ১০৮০ টাইম ভিউ

ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার পর থেকেই মানুষের ভাবনা ক্রমাগত পাল্টাচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় ‘অনলাইন ডেটিং’য়ের আবির্ভাব। প্রযুক্তির এই সুবিধাটুকু তরুণ-তরুণীদের মনের বিকিকিনিতে ভালোই আস্থা কুড়িয়েছে। বলা ভালো, প্রতিবছরই এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। গত ছয় বছরে বিশ্বব্যাপী ‘অনলাইন ডেটিং’ থেকে রাজস্ব আয় হয়েছে ৬৫ কোটি ডলারেরও বেশি। নিউ ইয়র্কার-এ প্রকাশিত সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় জানা গেছে, বিশ্বব্যাপী মানুষের ভালোবাসার সম্পর্কের এক-তৃতীয়াংশই এখন শুরু হচ্ছে ‘অনলাইন ডেটিং’য়ের ওপর নির্ভর করে।

অনলাইন প্রেম করার যে বিশেষ কিছু সুবিধা আছে, তা কিন্তু কোনো গুরুজনও অস্বীকার করতে পারবেন না। তাঁদের রক্ষণশীল সময়ে কারও দিকে চোখ তুলে তাকালেই বিপদের ভয় ছিল। কিন্তু এখন সবকিছুই খোলামেলা, দরকার শুধু মনের মিল। সেই মিলের জন্য অনলাইন যেমন নিরাপদ, তেমনি সুবিধাও অনেক। আগে প্রেমিক-প্রেমিকার চিঠি পড়ার সময় তাঁদের দেখতে হতো কল্পনার ক্যানভাসে। কিন্তু এখন চ্যাটিং করছেন আর স্কাইপে দেখছেন ‘তাঁকে’—চাই কি, কথার প্রাসঙ্গিকতায় জুড়ে দিচ্ছেন নানা ‘ইমোটিকন’। এসব দেখলে মনে হবে অনলাইন তো আসলে প্রেমের জন্য! সেটা তর্ক সাপেক্ষ ব্যাপার হলেও অনলাইনে ডেটিংয়ের কিছু উপকারী দিক তুলে ধরা হলো:

পছন্দের অবারিত সুযোগ
ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার আগে আমাদের তরুণ-তরুণীদের জীবন একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে ছিল। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বড়জোর কর্মক্ষেত্র—এই ছিল আমাদের মনের মানুষ খুঁজে নেওয়ার জায়গা। এর বাইরে আমরা খুব কমই ভাবতে পেরেছি। কারণ, বাঙালির মনের মধ্যে বরাবরই ‘দেখে-শুনে বেছে নেওয়া’র একটা ধারা প্রোথিত। সেই ধারায় অনলাইন কিন্তু রীতিমতো বিপ্লব ঘটিয়েছে। এখন শুধু স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কর্মক্ষেত্র নয়, বরং তার বাইরের গণ্ডি থেকেও মনের মানুষ বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। শুধু অনলাইনে ফেসবুক, টুইটার কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে চোখ রাখতে হবে। আপনার চেনা গণ্ডির বাইরে অজানা কোনো মানুষের সন্ধান এভাবেই মিলবে!

দূরত্ব যাই হোক, কাছেই থাকুন
মনের মানুষটিকে সব সময় চোখে চোখে রাখতে ইচ্ছা করে। কিন্তু এমন অনেক জুটি আছেন, যাঁরা একে অপরের থেকে অনেক দূরে থাকেন। দেখা যায়, প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা বিদেশে। অথবা একজন গ্রামে তো আরেকজন শহরে। এসব ক্ষেত্রে একটা প্রচলিত ধারণা হলো—‘চোখের বাহির তো মনের বাহির’। অনলাইনের এই যুগে কিন্তু চোখের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। স্কাইপি ছাড়া আরও কিছু ভিডিও অ্যাপস দিয়ে খুব সহজেই মনের মানুষকে দেখতে পাবেন যখন খুশি তখন। অর্থাৎ, প্রেমের ভৌগোলিক দূরত্ব যতই হোক, কাছেই থাকুন।

যে কথা বলা যায় না সামনে
লজ্জা নারীর ভূষণ—বাঙালি নারীদের ক্ষেত্রে কথাটা আরও বেশি করে সমার্থক। আবেগপূর্ণ সম্পর্কে সামনাসামনি অনেক কথা বলা যায় না। সমস্যাটা নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই। প্রেমে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে দেখা যায়, চাইলেও চোখের ওপর চোখ রেখে কথাটা বলা যায় না। কিন্তু ফেসবুক কিংবা হোয়াটসঅ্যাপে মুখোমুখি হতে হয় না। তাই বিশেষ পরিস্থিতিতে ‘ও চোখে তাকিয়ে ডুবে মরা’র ঝুঁকিও নেই। সে কারণে অনলাইনে মনের কথা বেরিয়ে আসে অনেক সহজে। ফলে কথাবার্তা বেশ জমে ওঠে, তাই ভালোবাসাও গভীরতা পায় বেশ দ্রুতই।

মানিব্যাগে চাপ কম
মধ্যবিত্ত বাঙালিকে প্রেম করার সঙ্গে মানিব্যাগের ওপর চাপ কমানো নিয়েও ভাবতে হয়। আগের দিনে ‘ডেটিং’ মানে সাক্ষাৎ করতে হতো মাঠে-ময়দানে, সেখান থেকে রেস্টুরেন্টে। এখন মনের মানুষটিকে আপনার প্রতিদিন দেখতে মন চায়, কিন্তু প্রতিদিনই তো আর রেস্টুরেন্টে টাকা-পয়সার শ্রাদ্ধ করা সম্ভব নয়। এর বদলে খানিকক্ষণ ভিডিও চ্যাট করে নিন, দুজনের খিদেই মিটবে আবার মানিব্যাগের স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।

নেই বাড়ি ফেরার তাড়া
আগের দিনে ‘ডেটিং’য়ে গেলে প্রেমিকাকে দ্রুত বাড়ি ফেরার কথা মাথায় রাখতে হতো সবার আগে। অনলাইনের যুগে মেয়েরা এসব সাবধানতা ভুলতে বসেছে। কেননা, বাড়িতে নিজ বিছানায় গা এলিয়ে দিয়েই আপনি ‘ডেটিং’ চালিয়ে যেতে পারেন প্রেমিকের সঙ্গে। ইন্টারনেটে প্রেমের কোনো বাঁধাধরা সময় নেই। যখন খুশি তখন প্রেম করতে পারেন। রাত জেগে কাজটি চালালে হয়তো বাবা-মায়ের বকুনি শুনতে হতে পারে। তবে বাবা-মাকে ফাঁকি দেওয়া তো সন্তানদেরই কাজ!

শেষ কথা
‘অনলাইন ডেটিং’ এখন এতটাই জনপ্রিয় যে দেশে দেশে এর জন্য সাইট তৈরি করা হয়েছে ব্যক্তি উদ্যোগে। এসব সাইটে তরুণ-তরুণীরা নিজের পছন্দমতো মনের মানুষকে বেছে নেন। ব্যাপারটা বেশ যান্ত্রিক মনে হলেও ঝুঁকি কিন্তু কম। কারণ সবই হচ্ছে আপনার পছন্দমতো। সে ক্ষেত্রে অবশ্য সাবধান থাকা জরুরি। এসব ব্যাপারে একটি ভুল যে সারা জীবনের কান্না! কিন্তু অনলাইনের সুবিধা হলো, কিছু কিছু সম্পর্ক আপনি অনলাইনে শুরু করে অনলাইনেই মাটিচাপা দিতে পারেন।

তথ্যসূত্র: প্রথম আলো

পোস্ট শেয়ার করুন

অনলাইন প্রেম করার নাকি বিশেষ সুবিধা আছে

আপডেটের সময় : ০১:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৭

ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার পর থেকেই মানুষের ভাবনা ক্রমাগত পাল্টাচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় ‘অনলাইন ডেটিং’য়ের আবির্ভাব। প্রযুক্তির এই সুবিধাটুকু তরুণ-তরুণীদের মনের বিকিকিনিতে ভালোই আস্থা কুড়িয়েছে। বলা ভালো, প্রতিবছরই এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। গত ছয় বছরে বিশ্বব্যাপী ‘অনলাইন ডেটিং’ থেকে রাজস্ব আয় হয়েছে ৬৫ কোটি ডলারেরও বেশি। নিউ ইয়র্কার-এ প্রকাশিত সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় জানা গেছে, বিশ্বব্যাপী মানুষের ভালোবাসার সম্পর্কের এক-তৃতীয়াংশই এখন শুরু হচ্ছে ‘অনলাইন ডেটিং’য়ের ওপর নির্ভর করে।

অনলাইন প্রেম করার যে বিশেষ কিছু সুবিধা আছে, তা কিন্তু কোনো গুরুজনও অস্বীকার করতে পারবেন না। তাঁদের রক্ষণশীল সময়ে কারও দিকে চোখ তুলে তাকালেই বিপদের ভয় ছিল। কিন্তু এখন সবকিছুই খোলামেলা, দরকার শুধু মনের মিল। সেই মিলের জন্য অনলাইন যেমন নিরাপদ, তেমনি সুবিধাও অনেক। আগে প্রেমিক-প্রেমিকার চিঠি পড়ার সময় তাঁদের দেখতে হতো কল্পনার ক্যানভাসে। কিন্তু এখন চ্যাটিং করছেন আর স্কাইপে দেখছেন ‘তাঁকে’—চাই কি, কথার প্রাসঙ্গিকতায় জুড়ে দিচ্ছেন নানা ‘ইমোটিকন’। এসব দেখলে মনে হবে অনলাইন তো আসলে প্রেমের জন্য! সেটা তর্ক সাপেক্ষ ব্যাপার হলেও অনলাইনে ডেটিংয়ের কিছু উপকারী দিক তুলে ধরা হলো:

পছন্দের অবারিত সুযোগ
ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার আগে আমাদের তরুণ-তরুণীদের জীবন একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে ছিল। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বড়জোর কর্মক্ষেত্র—এই ছিল আমাদের মনের মানুষ খুঁজে নেওয়ার জায়গা। এর বাইরে আমরা খুব কমই ভাবতে পেরেছি। কারণ, বাঙালির মনের মধ্যে বরাবরই ‘দেখে-শুনে বেছে নেওয়া’র একটা ধারা প্রোথিত। সেই ধারায় অনলাইন কিন্তু রীতিমতো বিপ্লব ঘটিয়েছে। এখন শুধু স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কর্মক্ষেত্র নয়, বরং তার বাইরের গণ্ডি থেকেও মনের মানুষ বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। শুধু অনলাইনে ফেসবুক, টুইটার কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে চোখ রাখতে হবে। আপনার চেনা গণ্ডির বাইরে অজানা কোনো মানুষের সন্ধান এভাবেই মিলবে!

দূরত্ব যাই হোক, কাছেই থাকুন
মনের মানুষটিকে সব সময় চোখে চোখে রাখতে ইচ্ছা করে। কিন্তু এমন অনেক জুটি আছেন, যাঁরা একে অপরের থেকে অনেক দূরে থাকেন। দেখা যায়, প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা বিদেশে। অথবা একজন গ্রামে তো আরেকজন শহরে। এসব ক্ষেত্রে একটা প্রচলিত ধারণা হলো—‘চোখের বাহির তো মনের বাহির’। অনলাইনের এই যুগে কিন্তু চোখের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। স্কাইপি ছাড়া আরও কিছু ভিডিও অ্যাপস দিয়ে খুব সহজেই মনের মানুষকে দেখতে পাবেন যখন খুশি তখন। অর্থাৎ, প্রেমের ভৌগোলিক দূরত্ব যতই হোক, কাছেই থাকুন।

যে কথা বলা যায় না সামনে
লজ্জা নারীর ভূষণ—বাঙালি নারীদের ক্ষেত্রে কথাটা আরও বেশি করে সমার্থক। আবেগপূর্ণ সম্পর্কে সামনাসামনি অনেক কথা বলা যায় না। সমস্যাটা নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই। প্রেমে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে দেখা যায়, চাইলেও চোখের ওপর চোখ রেখে কথাটা বলা যায় না। কিন্তু ফেসবুক কিংবা হোয়াটসঅ্যাপে মুখোমুখি হতে হয় না। তাই বিশেষ পরিস্থিতিতে ‘ও চোখে তাকিয়ে ডুবে মরা’র ঝুঁকিও নেই। সে কারণে অনলাইনে মনের কথা বেরিয়ে আসে অনেক সহজে। ফলে কথাবার্তা বেশ জমে ওঠে, তাই ভালোবাসাও গভীরতা পায় বেশ দ্রুতই।

মানিব্যাগে চাপ কম
মধ্যবিত্ত বাঙালিকে প্রেম করার সঙ্গে মানিব্যাগের ওপর চাপ কমানো নিয়েও ভাবতে হয়। আগের দিনে ‘ডেটিং’ মানে সাক্ষাৎ করতে হতো মাঠে-ময়দানে, সেখান থেকে রেস্টুরেন্টে। এখন মনের মানুষটিকে আপনার প্রতিদিন দেখতে মন চায়, কিন্তু প্রতিদিনই তো আর রেস্টুরেন্টে টাকা-পয়সার শ্রাদ্ধ করা সম্ভব নয়। এর বদলে খানিকক্ষণ ভিডিও চ্যাট করে নিন, দুজনের খিদেই মিটবে আবার মানিব্যাগের স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।

নেই বাড়ি ফেরার তাড়া
আগের দিনে ‘ডেটিং’য়ে গেলে প্রেমিকাকে দ্রুত বাড়ি ফেরার কথা মাথায় রাখতে হতো সবার আগে। অনলাইনের যুগে মেয়েরা এসব সাবধানতা ভুলতে বসেছে। কেননা, বাড়িতে নিজ বিছানায় গা এলিয়ে দিয়েই আপনি ‘ডেটিং’ চালিয়ে যেতে পারেন প্রেমিকের সঙ্গে। ইন্টারনেটে প্রেমের কোনো বাঁধাধরা সময় নেই। যখন খুশি তখন প্রেম করতে পারেন। রাত জেগে কাজটি চালালে হয়তো বাবা-মায়ের বকুনি শুনতে হতে পারে। তবে বাবা-মাকে ফাঁকি দেওয়া তো সন্তানদেরই কাজ!

শেষ কথা
‘অনলাইন ডেটিং’ এখন এতটাই জনপ্রিয় যে দেশে দেশে এর জন্য সাইট তৈরি করা হয়েছে ব্যক্তি উদ্যোগে। এসব সাইটে তরুণ-তরুণীরা নিজের পছন্দমতো মনের মানুষকে বেছে নেন। ব্যাপারটা বেশ যান্ত্রিক মনে হলেও ঝুঁকি কিন্তু কম। কারণ সবই হচ্ছে আপনার পছন্দমতো। সে ক্ষেত্রে অবশ্য সাবধান থাকা জরুরি। এসব ব্যাপারে একটি ভুল যে সারা জীবনের কান্না! কিন্তু অনলাইনের সুবিধা হলো, কিছু কিছু সম্পর্ক আপনি অনলাইনে শুরু করে অনলাইনেই মাটিচাপা দিতে পারেন।

তথ্যসূত্র: প্রথম আলো