ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

পাহাড়ে উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত, ১৫৫ জনের মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০১:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০১৭
  • / ১২৩৭ টাইম ভিউ

dav

পাহাড় ধসের ঘটনায় রাঙ্গামাটিতে উদ্ধার অভিযান আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক।

শুক্রবার সন্ধ্যায় উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করেন জেলা প্রশাসক মো. মানজারুল মান্নান।

উদ্ধার অভিযানের চতুর্থ দিনে আরও দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এনিয়ে রাঙ্গামাটি, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কক্সবাজারে ও খাগড়াছড়িতে নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ১৫৫ জনে।

শুক্রবার সকালে স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধারকর্মীরা শহরের সার্কিট হাউসের পেছনের এলাকা থেকে ইব্রাহিম (২৫) এবং ভেদভেদীর সনাতনপাড়া এলাকা থেকে মুজিবুর রহমান (১২) নামে দুজনের লাশ উদ্ধার করে।

এর মধ্য দিয়ে নিখোঁজ থাকার সম্ভাবনা আর তেমনটা না থাকায় শুক্রবার সন্ধ্যায় উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করেছেন জেলা প্রশাসক মো. মানজারুল মান্নান।

জেলা প্রশাসক বলেন, উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হলেও কেউ যদি কারও নিখোঁজ থাকার তথ্য নিশ্চিত করতে পারে তাহলে তাকে উদ্ধারে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেয়া হবে।

শুক্রবার দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি সম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন- পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

প্রসঙ্গত, সোমবার রাত হতে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত প্রবল বর্ষণ, কম্পন ও বজ্রপাতে রাঙ্গামাটিসহ ৫ জেলায় ভয়াবহ পাহাড় ধস হয়। এতে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫৫ জনে। এরমধ্যে রাঙ্গামাটিতে ১১০, চট্টগ্রামে ২৯, বান্দরবানে ৬, কক্সবাজারে ২ ও খাগড়াছড়িতে একজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া অন্যান্য কারণে বাকি ৭ জন মারা গেছেন।

দুর্যোগ মোকাবেলা ও উদ্ধার পরিচালনা কাজের সমন্বয়কারী কর্মকর্তা মো. খোন্দকার ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাত এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

তবে স্থানীয়দের তথ্যমতে এ সংখ্যা তারও অধিক।

পোস্ট শেয়ার করুন

পাহাড়ে উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত, ১৫৫ জনের মৃত্যু

আপডেটের সময় : ০১:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০১৭

পাহাড় ধসের ঘটনায় রাঙ্গামাটিতে উদ্ধার অভিযান আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক।

শুক্রবার সন্ধ্যায় উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করেন জেলা প্রশাসক মো. মানজারুল মান্নান।

উদ্ধার অভিযানের চতুর্থ দিনে আরও দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এনিয়ে রাঙ্গামাটি, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কক্সবাজারে ও খাগড়াছড়িতে নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ১৫৫ জনে।

শুক্রবার সকালে স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধারকর্মীরা শহরের সার্কিট হাউসের পেছনের এলাকা থেকে ইব্রাহিম (২৫) এবং ভেদভেদীর সনাতনপাড়া এলাকা থেকে মুজিবুর রহমান (১২) নামে দুজনের লাশ উদ্ধার করে।

এর মধ্য দিয়ে নিখোঁজ থাকার সম্ভাবনা আর তেমনটা না থাকায় শুক্রবার সন্ধ্যায় উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করেছেন জেলা প্রশাসক মো. মানজারুল মান্নান।

জেলা প্রশাসক বলেন, উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হলেও কেউ যদি কারও নিখোঁজ থাকার তথ্য নিশ্চিত করতে পারে তাহলে তাকে উদ্ধারে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেয়া হবে।

শুক্রবার দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি সম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন- পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

প্রসঙ্গত, সোমবার রাত হতে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত প্রবল বর্ষণ, কম্পন ও বজ্রপাতে রাঙ্গামাটিসহ ৫ জেলায় ভয়াবহ পাহাড় ধস হয়। এতে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫৫ জনে। এরমধ্যে রাঙ্গামাটিতে ১১০, চট্টগ্রামে ২৯, বান্দরবানে ৬, কক্সবাজারে ২ ও খাগড়াছড়িতে একজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া অন্যান্য কারণে বাকি ৭ জন মারা গেছেন।

দুর্যোগ মোকাবেলা ও উদ্ধার পরিচালনা কাজের সমন্বয়কারী কর্মকর্তা মো. খোন্দকার ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাত এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

তবে স্থানীয়দের তথ্যমতে এ সংখ্যা তারও অধিক।