ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

এইচএসসি ও সমমানের ফলাফলে চমক নেই কুলাউড়ায়,কমেছে জিপিএ-৫ ও পাশের হার

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেটের সময় : ০৭:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৪১৮ টাইম ভিউ

এইচএসসি ও সমমানের ফলাফলে চমক নেই কুলাউড়ায়, কমেছে জিপিএ-৫ ও পাশের হার %

কুলাউড়া উপজেলায় এইচএসসি, আলিম ও এইচএসসি (বিএম) পরীক্ষার ফলাফলে এবার চমক নেই। গত বছরের তুলনায় এবার এইচএসসি, এইচএসসি (বিএম) শাখায় পাশের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে। এইচএসসিতে পাশের হার কমেছে ৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ কমেছে ৪৯টি। এইচএসসি (বিএম) থেকে এবার কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। পাশের হারও কমেছে ৫ শতাংশ। আলিমে জিপিএ- ৫ কমেছে ২টি। তবে পাশের হার বেড়েছে ৩ শতাংশ। ২০২২ সালের ফলাফল এর সাথে চলতি বছরের ফলাফল বিশ্লেষণে এ চিত্র দেখা যায়।

২০২৩ সালের এইচএসসি, আলিম ও এইচএসসি (বিএম) পরীক্ষার ফলাফল ২৬ নভেম্বর রোববার প্রকাশিত হয়েছে। কুলাউড়া উপজেলায় এইচএসসিতে ১৪টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩১৮০ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাশ করে ২২১৮ জন। পাশের হার ৬৯.৭৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ লাভ করে ২০ জন। কুলাউড়া সরকারি কলেজ থেকে সর্বাধিক ৬ জন জিপিএ-৫ পায়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৬১৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৮৫ জন পাশ করেছে। গড় পাশের হার ৭৮.৮৬ শতাংশ। গড় পাশের হারে শীর্ষে মহতোছিন আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৮৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৭২ জন। পাশের হার ৮৬.৭৫ শতাংশ। এরপরের অবস্থানে ভাটেরা কলেজ। এই কলেজের ১৪৪ জনের মধ্যে ১২৩ জন পাশ করে। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। পাশের হার ৮৬ শতাংশ। এছাড়াও মফস্বলের দুই প্রতিষ্ঠান ভূকশিমইল উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এবং আলী আমজদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এবছর ভালো ফলাফল করেছে। ভূকশিমইল উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ৫ জন জিপিএ-৫ সহ ১৪৪ জন পাশ করে। পাশের হার ৮১.৮২ শতাংশ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৭৬ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো। আলী আমজদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১৫১ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ১১২ জন। পাশের হার ৭৪.১৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ৪ জন। এছাড়াও বরমচাল উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১ জন জিপিএ-৫ সহ ১৩৮ জন পাশ করেছে। পাশের হার ৭৮.৮৬ শতাংশ। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৭৫ জন। ইয়াকুব তাজুল মহিলা ডিগ্রী কলেজ থেকে ৪৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩১০ জন পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। পাশের হার ৬৫.৬৮ শতাংশ। লংলা আধুনিক ডিগ্রী কলেজ থেকে ৬৭৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৪২৫ জন। জিপিএ-৫ লাভ করে ১ জন। পাশের হার ৬৩ শতাংশ। ছকাপন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ৯৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৬৯ জন পাশ করে। পাশের হার ৭৩.৪০ শতাংশ। মনু মডেল কলেজ থেকে ১১৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ৭৪ জন। পাশের হার ৬২.১৮ শতাংশ। নয়াবাজার কেসি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ২২২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ১৪১ জন। পাশের হার ৬৩.৫১ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। রাউৎগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ৩১ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১৭ জন পাশ করে। পাশের হার ৫৪.৮৩ শতাংশ। গজভাগ আহমদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ২২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১১ জন পাশ করে। পাশের হার ৫০ শতাংশ। এম এ গণি আদর্শ কলেজ থেকে ২০৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৯৭ জন। পাশের হার ৪৭.৭৮ শতাংশ।
প্রসঙ্গত, মনু মডেল কলেজের অধিনে কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নে নব-প্রতিষ্ঠিত পাইকপাড়া এম এ আহাদ আধুনিক কলেজ থেকে ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় শতভাগ পাশ করেছে। ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ মিলিয়ে ৬৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে ৫৯ জন পাশ করেছে। পাশের হার ৯৩.৬৫ শতাংশ। গত বছর প্রথমবারই পাইকপাড়া এম এ আহাদ আধুনিক কলেজ পরীক্ষায় অংশ নেয়। ৩৫ জন পরীক্ষার্থীর সবাই পাশ করেছিলো।

এদিকে আলিম পরীক্ষায় ৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৭৭ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ৩৪১ জন। পাশের হার ৯০.৪৫ শতাংশ। এবছর ৭ জন জিপিএ-৫ লাভ করে। শ্রীপুর জালালিয়া ফাজিল মাদরাসা ও রবিরবাজার দারুস সুন্নাহ আলিম মাদ্রাসা থেকে ২ জন করে জিপিএ-৫ পায়। শ্রীপুর জালালিয়া ফাজিল মাদরাসা থেকে এবার পরীক্ষার্থী ছিলো ৬৭ জন। পাশ করে ৬২ জন। পাশের হার ৯২.৫৪ শতাংশ। রবিরবাজার দারুস সুন্নাহ আলিম মাদ্রাসা থেকে ৭০ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৬০ জন। পাশের হার ৮৫.৭১ শতাংশ। এছাড়াও ভাটেরা সাইফুল তাহমিনা আলিম মাদ্রাসা থেকে ১ জন জিপিএ-৫ সহ শতভাগ পাশ করেছে। এবছর পরীক্ষায় ২৪ জন অংশ নেয়। বাবনিয়া হাসিমপুর নিজামিয়া আলিম মাদ্রাসা থেকে ৪৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪৪ জন পাশ করে। পাশের হার ৮৯.৮০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। হিংগাজিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে ১০০ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৮৬ জন। পাশের হার ৮৬ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। মনসুর মোহাম্মদিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে ৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৩৪ জন। পাশের হার ৯৭.১৪ শতাংশ। ভূকশিমইল আলিম মাদ্রাসার ৩২ জনের মধ্যে ৩১ জনই পাশ করে। পাশের হার ৯৬.৮৮ শতাংশ।
এইচএসসি (বিএম) এর একমাত্র প্রতিষ্ঠান কুলাউড়া সরকারি কলেজ থেকে এবার ১২৫ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করে ১১০ জন। পাশের হার ৮৮ শতাংশ। গতবার একজন জিপিএ-৫ লাভ করলেও এবার কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। নিম্নে কুলাউড়া মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ থেকে প্রাপ্ত ফলাফল বিবরণী তুলে ধরা হলো:

পোস্ট শেয়ার করুন

এইচএসসি ও সমমানের ফলাফলে চমক নেই কুলাউড়ায়,কমেছে জিপিএ-৫ ও পাশের হার

আপডেটের সময় : ০৭:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩

এইচএসসি ও সমমানের ফলাফলে চমক নেই কুলাউড়ায়, কমেছে জিপিএ-৫ ও পাশের হার %

কুলাউড়া উপজেলায় এইচএসসি, আলিম ও এইচএসসি (বিএম) পরীক্ষার ফলাফলে এবার চমক নেই। গত বছরের তুলনায় এবার এইচএসসি, এইচএসসি (বিএম) শাখায় পাশের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে। এইচএসসিতে পাশের হার কমেছে ৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ কমেছে ৪৯টি। এইচএসসি (বিএম) থেকে এবার কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। পাশের হারও কমেছে ৫ শতাংশ। আলিমে জিপিএ- ৫ কমেছে ২টি। তবে পাশের হার বেড়েছে ৩ শতাংশ। ২০২২ সালের ফলাফল এর সাথে চলতি বছরের ফলাফল বিশ্লেষণে এ চিত্র দেখা যায়।

২০২৩ সালের এইচএসসি, আলিম ও এইচএসসি (বিএম) পরীক্ষার ফলাফল ২৬ নভেম্বর রোববার প্রকাশিত হয়েছে। কুলাউড়া উপজেলায় এইচএসসিতে ১৪টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩১৮০ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাশ করে ২২১৮ জন। পাশের হার ৬৯.৭৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ লাভ করে ২০ জন। কুলাউড়া সরকারি কলেজ থেকে সর্বাধিক ৬ জন জিপিএ-৫ পায়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৬১৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৮৫ জন পাশ করেছে। গড় পাশের হার ৭৮.৮৬ শতাংশ। গড় পাশের হারে শীর্ষে মহতোছিন আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৮৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৭২ জন। পাশের হার ৮৬.৭৫ শতাংশ। এরপরের অবস্থানে ভাটেরা কলেজ। এই কলেজের ১৪৪ জনের মধ্যে ১২৩ জন পাশ করে। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। পাশের হার ৮৬ শতাংশ। এছাড়াও মফস্বলের দুই প্রতিষ্ঠান ভূকশিমইল উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এবং আলী আমজদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এবছর ভালো ফলাফল করেছে। ভূকশিমইল উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ৫ জন জিপিএ-৫ সহ ১৪৪ জন পাশ করে। পাশের হার ৮১.৮২ শতাংশ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৭৬ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো। আলী আমজদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১৫১ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ১১২ জন। পাশের হার ৭৪.১৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ৪ জন। এছাড়াও বরমচাল উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১ জন জিপিএ-৫ সহ ১৩৮ জন পাশ করেছে। পাশের হার ৭৮.৮৬ শতাংশ। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৭৫ জন। ইয়াকুব তাজুল মহিলা ডিগ্রী কলেজ থেকে ৪৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩১০ জন পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। পাশের হার ৬৫.৬৮ শতাংশ। লংলা আধুনিক ডিগ্রী কলেজ থেকে ৬৭৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৪২৫ জন। জিপিএ-৫ লাভ করে ১ জন। পাশের হার ৬৩ শতাংশ। ছকাপন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ৯৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৬৯ জন পাশ করে। পাশের হার ৭৩.৪০ শতাংশ। মনু মডেল কলেজ থেকে ১১৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ৭৪ জন। পাশের হার ৬২.১৮ শতাংশ। নয়াবাজার কেসি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ২২২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ১৪১ জন। পাশের হার ৬৩.৫১ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। রাউৎগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ৩১ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১৭ জন পাশ করে। পাশের হার ৫৪.৮৩ শতাংশ। গজভাগ আহমদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ২২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১১ জন পাশ করে। পাশের হার ৫০ শতাংশ। এম এ গণি আদর্শ কলেজ থেকে ২০৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৯৭ জন। পাশের হার ৪৭.৭৮ শতাংশ।
প্রসঙ্গত, মনু মডেল কলেজের অধিনে কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নে নব-প্রতিষ্ঠিত পাইকপাড়া এম এ আহাদ আধুনিক কলেজ থেকে ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় শতভাগ পাশ করেছে। ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ মিলিয়ে ৬৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে ৫৯ জন পাশ করেছে। পাশের হার ৯৩.৬৫ শতাংশ। গত বছর প্রথমবারই পাইকপাড়া এম এ আহাদ আধুনিক কলেজ পরীক্ষায় অংশ নেয়। ৩৫ জন পরীক্ষার্থীর সবাই পাশ করেছিলো।

এদিকে আলিম পরীক্ষায় ৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৭৭ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ৩৪১ জন। পাশের হার ৯০.৪৫ শতাংশ। এবছর ৭ জন জিপিএ-৫ লাভ করে। শ্রীপুর জালালিয়া ফাজিল মাদরাসা ও রবিরবাজার দারুস সুন্নাহ আলিম মাদ্রাসা থেকে ২ জন করে জিপিএ-৫ পায়। শ্রীপুর জালালিয়া ফাজিল মাদরাসা থেকে এবার পরীক্ষার্থী ছিলো ৬৭ জন। পাশ করে ৬২ জন। পাশের হার ৯২.৫৪ শতাংশ। রবিরবাজার দারুস সুন্নাহ আলিম মাদ্রাসা থেকে ৭০ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৬০ জন। পাশের হার ৮৫.৭১ শতাংশ। এছাড়াও ভাটেরা সাইফুল তাহমিনা আলিম মাদ্রাসা থেকে ১ জন জিপিএ-৫ সহ শতভাগ পাশ করেছে। এবছর পরীক্ষায় ২৪ জন অংশ নেয়। বাবনিয়া হাসিমপুর নিজামিয়া আলিম মাদ্রাসা থেকে ৪৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪৪ জন পাশ করে। পাশের হার ৮৯.৮০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। হিংগাজিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে ১০০ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৮৬ জন। পাশের হার ৮৬ শতাংশ। জিপিএ-৫ পায় ১ জন। মনসুর মোহাম্মদিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে ৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ৩৪ জন। পাশের হার ৯৭.১৪ শতাংশ। ভূকশিমইল আলিম মাদ্রাসার ৩২ জনের মধ্যে ৩১ জনই পাশ করে। পাশের হার ৯৬.৮৮ শতাংশ।
এইচএসসি (বিএম) এর একমাত্র প্রতিষ্ঠান কুলাউড়া সরকারি কলেজ থেকে এবার ১২৫ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করে ১১০ জন। পাশের হার ৮৮ শতাংশ। গতবার একজন জিপিএ-৫ লাভ করলেও এবার কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। নিম্নে কুলাউড়া মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ থেকে প্রাপ্ত ফলাফল বিবরণী তুলে ধরা হলো: