ঢাকা , রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে

ওজন কমাবে কাঁচা আম!

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০১:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০১৯
  • / ৮৭৪ টাইম ভিউ

আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল হলেও, ফলের রাজা কিন্তু আম। এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে আম খেতে পছন্দ করে না। আম কাঁচা অথবা পাকা যেভাবেই খাওয়া হোক, তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের গুণ আরও বেশি।

কাঁচা আম বা আমের রসে পটাশিয়াম থাকায় প্রচণ্ড গরমে তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। কাঁচা আমের গুণ প্রসঙ্গে পুষ্টিবিদেরা বলেন, ১০০ গ্রাম কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকে ৪৪ ক্যালরি। এ ছাড়া ৫৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ও ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
আসুন জেনে নেয়া যাক কাঁচা আমের অজানা সব উপকারিতা-

১। ওজন কমাতে পারে কাঁচা আম
যাঁরা ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালরি খরচ করতে চান, তাঁদের জন্য এখন আদর্শ ফল কাঁচা আম। পাকা মিষ্টি আমের চেয়ে কাঁচা আমে চিনি কম থাকে বলে এটি ক্যালরি খরচে সহায়তা করে। যারা ওজন কমাতে চান তারা কাঁচা আম নির্দ্বিধায় খেতে পারেন। কারণ শরীরের চর্বি কাটতে কাঁচা আমের জুড়ি নেই। কোথাও কেটে গেলে কাঁচা আম খান। ক্ষতস্থান দ্রুত শুকিয়ে যাবে।

২। সকালের বমি ভাব দূর করে
অনেকেরই সকালে উঠে বমি বমি ভাব হয়। বিশেষ করে অন্তঃসত্ত্বা যাঁরা। এ সমস্যা দূর করতে পারে কাঁচা আম।

৩। রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
কাঁচা আমে থাকা কপার মানব দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। উচ্চ মাত্রার পটাশিয়াম শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। এই মাত্রার পটাশিয়াম একটি কাঁচা আমে যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে।

৪। গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারী
গর্ভবতী অবস্থায় মায়েরা কাঁচা আম খেলে অ্যান্টি বায়োটিক ক্ষমতা বেশি থাকে সন্তানের। ফলে জন্মানোর পর খুব কমই রোগে আক্রান্ত হয় শিশুরা।

৫। ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায়
কাঁচা আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি। যা মানুষের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। যে কোনো ধরণের ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায় ভিটামিন-সি। সাথে চুল, দাঁত, নখ ভালো রাখে। আর ভিটামিন-এ চোখের জন্য উপকারী।

পোস্ট শেয়ার করুন

ওজন কমাবে কাঁচা আম!

আপডেটের সময় : ০১:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০১৯

আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল হলেও, ফলের রাজা কিন্তু আম। এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে আম খেতে পছন্দ করে না। আম কাঁচা অথবা পাকা যেভাবেই খাওয়া হোক, তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের গুণ আরও বেশি।

কাঁচা আম বা আমের রসে পটাশিয়াম থাকায় প্রচণ্ড গরমে তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। কাঁচা আমের গুণ প্রসঙ্গে পুষ্টিবিদেরা বলেন, ১০০ গ্রাম কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকে ৪৪ ক্যালরি। এ ছাড়া ৫৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ও ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
আসুন জেনে নেয়া যাক কাঁচা আমের অজানা সব উপকারিতা-

১। ওজন কমাতে পারে কাঁচা আম
যাঁরা ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালরি খরচ করতে চান, তাঁদের জন্য এখন আদর্শ ফল কাঁচা আম। পাকা মিষ্টি আমের চেয়ে কাঁচা আমে চিনি কম থাকে বলে এটি ক্যালরি খরচে সহায়তা করে। যারা ওজন কমাতে চান তারা কাঁচা আম নির্দ্বিধায় খেতে পারেন। কারণ শরীরের চর্বি কাটতে কাঁচা আমের জুড়ি নেই। কোথাও কেটে গেলে কাঁচা আম খান। ক্ষতস্থান দ্রুত শুকিয়ে যাবে।

২। সকালের বমি ভাব দূর করে
অনেকেরই সকালে উঠে বমি বমি ভাব হয়। বিশেষ করে অন্তঃসত্ত্বা যাঁরা। এ সমস্যা দূর করতে পারে কাঁচা আম।

৩। রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
কাঁচা আমে থাকা কপার মানব দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। উচ্চ মাত্রার পটাশিয়াম শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। এই মাত্রার পটাশিয়াম একটি কাঁচা আমে যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে।

৪। গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারী
গর্ভবতী অবস্থায় মায়েরা কাঁচা আম খেলে অ্যান্টি বায়োটিক ক্ষমতা বেশি থাকে সন্তানের। ফলে জন্মানোর পর খুব কমই রোগে আক্রান্ত হয় শিশুরা।

৫। ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায়
কাঁচা আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি। যা মানুষের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। যে কোনো ধরণের ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায় ভিটামিন-সি। সাথে চুল, দাঁত, নখ ভালো রাখে। আর ভিটামিন-এ চোখের জন্য উপকারী।