কুলাউড়ার হাজীপুরের বেশির ভাগ রাস্তার বেহাল দশা: দুর্ঘটনা নিত্যসঙ্গী
- আপডেটের সময় : ০২:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৭
- / ২০৪০ টাইম ভিউ
কুলাউড়ার হাজিপুর ইউনিয়নের বেশিরভাগ রাস্তা বেহাল হয়ে পড়েছে। চরমে জনদুর্ভোগ। এসব রাস্তায় দুর্ঘটনা এখন নিত্যসঙ্গী। যেন দেখার কেউ নেই।
মনু তীরবর্তী কটারকোনা থেকে নছিরগঞ্জ ভায়া পীরেরবাজার হয়ে শমশেরনগর পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার এবং শ্রীসূর্য থেকে হাজীপুর চৌমোহনা পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সড়কটি হাজীপুর ও শরিফপুর ইউনিয়নের ৩০ হাজার মানুষের জন্য যাতায়াতের একমাত্র পথ। হাজীপুর, মনু, গাজিপুর, পাইকপাড়া, ভূঁইগাও, আলীপুর, সুলতানপুর, নছিরগঞ্জ, দত্তগ্রাম, পাবই, কেওলাকান্দি বাংলাটিলা, এলাকার জনগনের যাতায়াতের এবং মালামাল পরিবহনে এ সড়ক ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলছে।
বৃষ্টির সময় এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত ছোট ছোট যানবাহন চলাচল করছে। ব্যাপক সংখ্যক যানবাহন চলাচল করায় ইট, বালু, খোয়া উঠে সড়ক কর্দমাক্ত হয়ে জনজীবনে নেমে এসেছে চরম দূর্ভোগ। খানা খন্দে ভরে উঠেছে মাইলের পর মাইল।
কোথাও কোথাও বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়ে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। অতচ দেখার কেউ নেই। ফলে বিপুল সংখ্যক সিএনজি চালিত অটোরিক্সাসহ অনেক ছোট বড় যানবাহন দুর্ঘটনায় কবলিত হচ্ছে।
সিএনজি অটোরিক্সা চালক মিজান আহমেদ, সুমন আহমদ, নূর মিয়া, বিএনপি নেতা মো. কুতুব হাজী ও ফারুক আহমেদ, মনু বাজারের বিশিষ্ট ডা. মঈন উদ্দিন আহমদ, সাবেক মেম্বার বুলবুল চৌধুরী এবং নছিরগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী সমিতি’র সভাপতি ফারুক আহমেদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আফজাল জানান, রাস্তা ঘাটের বেহাল দশার কারণে জনদূর্ভোগ বেড়েছে। সড়ক বর্তমান অবস্থায় চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ায় ব্যবসা বাণিজ্যে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা অনেক ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে।
এব্যাপারে উপজেলা সহকার প্রকৌশলী আব্দুর রাকিব বলেন, এ সড়কটি সংস্কারের জন্য রির্পোট পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে কাজ শুরু হবে।#