ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করলেন রানী ও রাজপুত্র

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০১:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০১৭
  • / ১৪০০ টাইম ভিউ

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করলেন রানী ও রাজপুত্র

গ্রেনফেল টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যার্থে স্থাপিত ওয়েস্টওয়ে স্পোর্টস সেন্টারের একটি ত্রাণকেন্দ্র ঘুরে দেখলেন ব্রিটেনের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও রাজপুত্র প্রিন্স উইলিয়াম।বিবিসিতে প্রকাশিত খবরে এছাড়া জানানো হয়েছে, ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডে এখনো অন্তত ৭৬ জনের মতো লোক নিখোঁজ রয়েছে।

লন্ডন পুলিশের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, জীবিত কাউকে খুঁজে পাবার আর কোনো আশা নেই। এছাড়া সব মরদেহ পাবার ব্যাপারে তারাই নিশ্চিত নয় বলে স্পষ্ট স্বীকারোক্তি দেয়া হয়েছে বিবৃতিতে।এর পরই রানী ও রাজপুত্র ক্ষতিগ্রস্তদের সান্ত্বনা দিতে যান। তারা ত্রাণকেন্দ্রে অবস্থানরতদের সঙ্গে কথা বলেন। আত্মীয়-স্বজন হারানো মানুষদের পাশে থাকার আহ্বান জানান তারা।বুধবার রাতের ওই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এ পর্যন্ত অন্তত ৩০ ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছেন বলে জানিয়েছে লন্ডন পুলিশ। আগুনে ভবনটি একদম ছারখার হয়ে যাওয়ায় শতাধিক মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে।১৯৭৪ সালে নির্মিত ১২০টি ফ্ল্যাটের গ্রেনফেল টাওয়ারে ৪০০ থেকে ৬০০ মানুষের বসবাসের কথা জানা গেছে। আগুন লাগার পর ক’জন বের হতে পেরেছেন বা পারেননি তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি।বৃহস্পতিবার ইংল্যান্ডের গণমাধ্যম ডেইলি মেইলের বিশেষ ব্যবস্থায় নেয়া ছবিতে দেখা গেছে, বিতর্কিত বৃষ্টিপ্রতিরোধী প্রলেপে মোড়ানো ভবনটিতে সারি সারি ভস্মীভূত বস্তু। অবস্থা এমন যে বোঝার উপায় নেই কোনটা কী জিনিস।আগুন লাগার খবর পাবার ছয় মিনিটের মাথায় দমকলকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তবে আগুন নেভাতে তাদের অনেক হিমশিম খেতে হয়। ভয়াবহ সেই আগুন নেভাতে দু’দিন লেগে যায় তাদের।ডেইলি মেইল জানিয়েছে, ভবনের ওপরের তলাগুলোতে উদ্ধারকাজ শেষ হয়েছে। বুধবার সকাল পর্যন্তও ভবনে জীবিত মানুষ ছিলেন। উদ্ধার কর্তৃপক্ষের ধারণা, তাদের কেউ এখন বেঁচে নেই।

পোস্ট শেয়ার করুন

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করলেন রানী ও রাজপুত্র

আপডেটের সময় : ০১:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০১৭

গ্রেনফেল টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যার্থে স্থাপিত ওয়েস্টওয়ে স্পোর্টস সেন্টারের একটি ত্রাণকেন্দ্র ঘুরে দেখলেন ব্রিটেনের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও রাজপুত্র প্রিন্স উইলিয়াম।বিবিসিতে প্রকাশিত খবরে এছাড়া জানানো হয়েছে, ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডে এখনো অন্তত ৭৬ জনের মতো লোক নিখোঁজ রয়েছে।

লন্ডন পুলিশের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, জীবিত কাউকে খুঁজে পাবার আর কোনো আশা নেই। এছাড়া সব মরদেহ পাবার ব্যাপারে তারাই নিশ্চিত নয় বলে স্পষ্ট স্বীকারোক্তি দেয়া হয়েছে বিবৃতিতে।এর পরই রানী ও রাজপুত্র ক্ষতিগ্রস্তদের সান্ত্বনা দিতে যান। তারা ত্রাণকেন্দ্রে অবস্থানরতদের সঙ্গে কথা বলেন। আত্মীয়-স্বজন হারানো মানুষদের পাশে থাকার আহ্বান জানান তারা।বুধবার রাতের ওই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এ পর্যন্ত অন্তত ৩০ ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছেন বলে জানিয়েছে লন্ডন পুলিশ। আগুনে ভবনটি একদম ছারখার হয়ে যাওয়ায় শতাধিক মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে।১৯৭৪ সালে নির্মিত ১২০টি ফ্ল্যাটের গ্রেনফেল টাওয়ারে ৪০০ থেকে ৬০০ মানুষের বসবাসের কথা জানা গেছে। আগুন লাগার পর ক’জন বের হতে পেরেছেন বা পারেননি তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি।বৃহস্পতিবার ইংল্যান্ডের গণমাধ্যম ডেইলি মেইলের বিশেষ ব্যবস্থায় নেয়া ছবিতে দেখা গেছে, বিতর্কিত বৃষ্টিপ্রতিরোধী প্রলেপে মোড়ানো ভবনটিতে সারি সারি ভস্মীভূত বস্তু। অবস্থা এমন যে বোঝার উপায় নেই কোনটা কী জিনিস।আগুন লাগার খবর পাবার ছয় মিনিটের মাথায় দমকলকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তবে আগুন নেভাতে তাদের অনেক হিমশিম খেতে হয়। ভয়াবহ সেই আগুন নেভাতে দু’দিন লেগে যায় তাদের।ডেইলি মেইল জানিয়েছে, ভবনের ওপরের তলাগুলোতে উদ্ধারকাজ শেষ হয়েছে। বুধবার সকাল পর্যন্তও ভবনে জীবিত মানুষ ছিলেন। উদ্ধার কর্তৃপক্ষের ধারণা, তাদের কেউ এখন বেঁচে নেই।