ঢাকা , শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
পবিত্র কাবা থেকে বদরের প্রান্তরে… কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরিফুল আলম কে সংবর্ধনা দিয়েছে মনফালকনে গরিজিয়া বিএনপি ইতালির মিলানে রকমারি সাজে নানান আয়োজনে প্রবাসীদের বৈশাখী অনুষ্ঠান সম্পন্ন বর্তমান পরিস্থিতির উপর দেশবাসীকে যে বার্তা দিলেন শায়খ নূরে আলম হামিদী স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন

বিএনপি ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না : মির্জা ফখরুল

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০১:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০১৭
  • / ১২২৮ টাইম ভিউ

বিএনপিকে বাদ দিয়ে নির্বাচন হবে না বুঝতে পেরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহবান জানিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

আজ শুক্রবার এক ইফতারপূর্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, সুইজারল্যান্ড সফরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বিএনপিকে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার আহবান জানাচ্ছেন। খুব আনন্দের কথা। আপনি মুখ থেকে আমাদেরকে অংশগ্রহণের কথা বলা এটা আগে কখনো শুনেনি, শুনালম। এতে কিছুটা আনন্দিত হয়েছি এজন্যে যে, তাহলে আপনি বুঝতে পেরেছেন বিএনপি ছাড়া নির্বাচন হবে না।

সুইজারল্যান্ড সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় মির্জা ফখরুল ইসলাম এসব বলেন।

রাজধানীর বিজয়নগরে হোটেল একাত্তরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ন্যাশনাললিস্ট এক্স স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (রুনেসা) উদ্যোগে এই আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল হয়।

সংগঠনের সভাপতি বাহাউদ্দিন বাহারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মো. মোকাম্মেল কবিরের পরিচালনায় আলোচনা সভায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি রুহুল কবির রিজভী, সাবেক ছাত্রদল নেতাদের মধ্যে অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান তপন, শাহিন শওকত, মতিউর রহমান মন্টু, আমিনুল ইসলাম, রমেশ দত্ত, জাহাঙ্গীর হোসেন জাহাঙ্গীর, জিয়াউল ইসলাম জিয়া, রোজিনা আখতার ডলি, মিশতাক আহমেদ রাকী, মঞ্জুর কাদের বাবু, ফরহাদ হোসেন নিয়ন, ইউসুফ মোল্লা, মোস্তাফিজুর রহমান মুনির, ওয়াসিমুল বারী বাবুল প্রমুখ বক্তব্য দেন।

এছাড়া অনুষ্ঠানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের শতাধিক সাবেক নেতাকর্মী ইফতারে অংশ নেন।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বয়কটের বিষয়টি তুলে ধরে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সেখানে (সুইজারল্যান্ড) গিয়ে যখন তিনি গণতন্ত্রের কথা বলেন, সেখানে গিয়ে যখন তিনি সবক দিতে চান, তখন নি:সন্দেহে আমরা আপত্তি শুধু করবো না, প্রতিবাদ করবো। সেখান আপনি যে কথাটা বলেছেন, আমরা যেন ভুল না করি; নির্বাচনে যাই। আমরা তো নির্বাচনে যেতে চেয়েছি। আপনারা চাতুরি করে, প্রতারণা করে, জনগণকে বিভ্রান্ত করে ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে দিয়ে পঞ্চদশ সংশোধনী করলেন। অর্থাৎ কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দিয়ে আবার দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন আনলেন। তখন আমরা যে আন্দোলন করেছি, সেই আন্দোলনে আমরা একা ছিলাম না, দেশের সব রাজনৈতিক দল ছিল, দেশের মানুষ ছিল এবং সেই কারণে সেদিন জাতীয় পার্টির একটা অংশ ছাড়া আপনারা কাউকে আপনাদের সাথে পাননি।

বর্তমানে একই অবস্থা বিরাজ করছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি- এই সরকার একদলীয় শাসন ব্যবস্থা করতে চাচ্ছে, একতরফা নির্বাচনই করতে চাচ্ছে। আমরা বলতে চাই, এবার একতরফা নির্বাচন হবে না। অবশ্যই নির্বাচনের সময়ে আপনাকে এমন একটা সরকার নিয়ে আসতে হবে, যে সরকার নিরপেক্ষভাবে একটা নির্বাচন পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশনকে সাহায্য করবে। সেজন্য আমরা সহায়ক সরকারের কথা বলেছি। আমরা বলেছি যে, নির্বাচনকালীন একটা নিরপেক্ষ সরকার থাকতে হবে। দলীয় সরকার থাকলে কখনোই সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, কিছুদিন পরে আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সহায়ক সরকারের রূপরেখা দেবেন। আমরা বিশ্বাস করি, আওয়ামী লীগের যদি শুভ বুদ্ধির উদয় হয়ে থাকে, তাহলে সেটা মেনে নিয়ে সত্যিকার অর্থে একটা ইনক্লুসিভ ইলেকশন, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য, সবার অংশগ্রহণে একটা নির্বাচন করবেন, দেশকে এই রাজনৈতিক সঙ্কট থেকে মুক্ত করতে। আপনরা বড় বড় কথা বলেন। দেশের সবচেয়ে ক্ষতি করেছেন আপনারা। গায়ের জোরে ২০১৪ সালে নির্বাচন করে দেশকে অনিশ্চয়তা দিকে ঠেলে দিয়েছেন, গণতন্ত্রের কবর দিয়েছেন। এই কথাগুলো আমার নয়। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, এদেশের সর্বোচ্চ আদালতই বলছেন দেশে আইনের শাসন নেই, এখানে বিচার বিভাগকেও নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। তারা নিম্ন আদালতকে কবজা করেছে, এখন উচ্চ আদালতকে কবজা করার জন্য চেষ্টা করছে।

মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, সরকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এমনভাবে দলীয়করণ করছে যে ওইসব সংস্থার প্রধানরা এমনভাবে কথা বলেন যা আওয়ামী লীগের মন্ত্রীরা সেভাবে কথা বলে না। যেটা আমরা আগে কখনো দেখিনি। আজকে কয়েক বছরে বিরোধী দলের কয়েক হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করেছেন। পাঁচশ’র ওপরে আমাদের নেতাকর্মীকে গুম করে দিয়েছেন, হাজার হাজার মানুষকে পঙ্গু করেছেন। আজকে মিথ্যা মামলা দিয়ে বিরোধী নেতাদের রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ এমন কোনো নেতাকর্মী নেই, যাদের বিরুদ্ধে মামলা নেই!

সাবেক এই মন্ত্রী আরো বলেন, আওয়ামী লীগের লোকেরা ভয় পেয়ে গেছে নির্বাচন যদি হয় তারা ক্ষমতায় আসতে পারবে না। তারা সব জরিপে দেখেছে যে, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ৩০টা থেকে ৪০টার বেশি আসন পাবে না। সেই কারণে আমরা বলছি, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে এবং সবার কাছে তা গ্রহণযোগ্য হতে হবে।

পোস্ট শেয়ার করুন

বিএনপি ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না : মির্জা ফখরুল

আপডেটের সময় : ০১:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০১৭

বিএনপিকে বাদ দিয়ে নির্বাচন হবে না বুঝতে পেরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহবান জানিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

আজ শুক্রবার এক ইফতারপূর্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, সুইজারল্যান্ড সফরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বিএনপিকে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার আহবান জানাচ্ছেন। খুব আনন্দের কথা। আপনি মুখ থেকে আমাদেরকে অংশগ্রহণের কথা বলা এটা আগে কখনো শুনেনি, শুনালম। এতে কিছুটা আনন্দিত হয়েছি এজন্যে যে, তাহলে আপনি বুঝতে পেরেছেন বিএনপি ছাড়া নির্বাচন হবে না।

সুইজারল্যান্ড সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় মির্জা ফখরুল ইসলাম এসব বলেন।

রাজধানীর বিজয়নগরে হোটেল একাত্তরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ন্যাশনাললিস্ট এক্স স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (রুনেসা) উদ্যোগে এই আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল হয়।

সংগঠনের সভাপতি বাহাউদ্দিন বাহারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মো. মোকাম্মেল কবিরের পরিচালনায় আলোচনা সভায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি রুহুল কবির রিজভী, সাবেক ছাত্রদল নেতাদের মধ্যে অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান তপন, শাহিন শওকত, মতিউর রহমান মন্টু, আমিনুল ইসলাম, রমেশ দত্ত, জাহাঙ্গীর হোসেন জাহাঙ্গীর, জিয়াউল ইসলাম জিয়া, রোজিনা আখতার ডলি, মিশতাক আহমেদ রাকী, মঞ্জুর কাদের বাবু, ফরহাদ হোসেন নিয়ন, ইউসুফ মোল্লা, মোস্তাফিজুর রহমান মুনির, ওয়াসিমুল বারী বাবুল প্রমুখ বক্তব্য দেন।

এছাড়া অনুষ্ঠানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের শতাধিক সাবেক নেতাকর্মী ইফতারে অংশ নেন।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বয়কটের বিষয়টি তুলে ধরে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সেখানে (সুইজারল্যান্ড) গিয়ে যখন তিনি গণতন্ত্রের কথা বলেন, সেখানে গিয়ে যখন তিনি সবক দিতে চান, তখন নি:সন্দেহে আমরা আপত্তি শুধু করবো না, প্রতিবাদ করবো। সেখান আপনি যে কথাটা বলেছেন, আমরা যেন ভুল না করি; নির্বাচনে যাই। আমরা তো নির্বাচনে যেতে চেয়েছি। আপনারা চাতুরি করে, প্রতারণা করে, জনগণকে বিভ্রান্ত করে ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে দিয়ে পঞ্চদশ সংশোধনী করলেন। অর্থাৎ কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দিয়ে আবার দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন আনলেন। তখন আমরা যে আন্দোলন করেছি, সেই আন্দোলনে আমরা একা ছিলাম না, দেশের সব রাজনৈতিক দল ছিল, দেশের মানুষ ছিল এবং সেই কারণে সেদিন জাতীয় পার্টির একটা অংশ ছাড়া আপনারা কাউকে আপনাদের সাথে পাননি।

বর্তমানে একই অবস্থা বিরাজ করছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি- এই সরকার একদলীয় শাসন ব্যবস্থা করতে চাচ্ছে, একতরফা নির্বাচনই করতে চাচ্ছে। আমরা বলতে চাই, এবার একতরফা নির্বাচন হবে না। অবশ্যই নির্বাচনের সময়ে আপনাকে এমন একটা সরকার নিয়ে আসতে হবে, যে সরকার নিরপেক্ষভাবে একটা নির্বাচন পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশনকে সাহায্য করবে। সেজন্য আমরা সহায়ক সরকারের কথা বলেছি। আমরা বলেছি যে, নির্বাচনকালীন একটা নিরপেক্ষ সরকার থাকতে হবে। দলীয় সরকার থাকলে কখনোই সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, কিছুদিন পরে আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সহায়ক সরকারের রূপরেখা দেবেন। আমরা বিশ্বাস করি, আওয়ামী লীগের যদি শুভ বুদ্ধির উদয় হয়ে থাকে, তাহলে সেটা মেনে নিয়ে সত্যিকার অর্থে একটা ইনক্লুসিভ ইলেকশন, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য, সবার অংশগ্রহণে একটা নির্বাচন করবেন, দেশকে এই রাজনৈতিক সঙ্কট থেকে মুক্ত করতে। আপনরা বড় বড় কথা বলেন। দেশের সবচেয়ে ক্ষতি করেছেন আপনারা। গায়ের জোরে ২০১৪ সালে নির্বাচন করে দেশকে অনিশ্চয়তা দিকে ঠেলে দিয়েছেন, গণতন্ত্রের কবর দিয়েছেন। এই কথাগুলো আমার নয়। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, এদেশের সর্বোচ্চ আদালতই বলছেন দেশে আইনের শাসন নেই, এখানে বিচার বিভাগকেও নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। তারা নিম্ন আদালতকে কবজা করেছে, এখন উচ্চ আদালতকে কবজা করার জন্য চেষ্টা করছে।

মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, সরকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এমনভাবে দলীয়করণ করছে যে ওইসব সংস্থার প্রধানরা এমনভাবে কথা বলেন যা আওয়ামী লীগের মন্ত্রীরা সেভাবে কথা বলে না। যেটা আমরা আগে কখনো দেখিনি। আজকে কয়েক বছরে বিরোধী দলের কয়েক হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করেছেন। পাঁচশ’র ওপরে আমাদের নেতাকর্মীকে গুম করে দিয়েছেন, হাজার হাজার মানুষকে পঙ্গু করেছেন। আজকে মিথ্যা মামলা দিয়ে বিরোধী নেতাদের রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ এমন কোনো নেতাকর্মী নেই, যাদের বিরুদ্ধে মামলা নেই!

সাবেক এই মন্ত্রী আরো বলেন, আওয়ামী লীগের লোকেরা ভয় পেয়ে গেছে নির্বাচন যদি হয় তারা ক্ষমতায় আসতে পারবে না। তারা সব জরিপে দেখেছে যে, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ৩০টা থেকে ৪০টার বেশি আসন পাবে না। সেই কারণে আমরা বলছি, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে এবং সবার কাছে তা গ্রহণযোগ্য হতে হবে।