ঢাকা , সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বর্তমান পরিস্থিতির উপর দেশবাসীকে যে বার্তা দিলেন শায়খ নূরে আলম হামিদী স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন লিসবনে আত্মপ্রকাশ হয় সামাজিক সংগঠন “গোলাপগঞ্জ কমিউনিটি কেয়ারর্স পর্তুগাল “ উচ্ছ্বাস আর আনন্দে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের উদযাপন করেছে পর্তুগাল যথাযথ গাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পরিবেশে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর পালন করেছে ভেনিস প্রবাসীরা

সিলেট নগরীতে ছুটির দিনে বৃষ্টি ভেজা ঈদ কেনাকাটা

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০১:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০১৭
  • / ১২৫৬ টাইম ভিউ

ঈদ আসন্ন হওয়ায় কেনাকাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন সিলেট নগরবাসী। ঈদের কেনাকাটার সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন কর্মব্যস্ত নগরবাসী। আর রমজান মাসের তৃতীয় শুক্রবার কেনাকাটার ব্যস্ততা যেন নতুন রূপ পেয়েছে।

দফায় দফায় মেঘ আর বৃষ্টির ছন্দপতন ঘটাচ্ছে স্বাভাবিক কাজ কর্মে, এর প্রভাব পড়েছে ঈদ বাজারেও। তবে থেমে নেই কেনাকাটা।  বৃষ্টি উপেক্ষা করে কেনাকাটা করতে এসে আধভেজা হয়েছেন অনেকে।

শুক্রবার সকাল থেকেই ক্রেতাদের ভালো আনাগোনা লক্ষ করা গেছে সিলেটের বড় শপিং সেন্টারগুলোতে। সিলেটে রমজানের শুরুর দিকে ঈদ শপিংয়ে ক্রেতাদের আগ্রহ থাকে কম। রমজান মাস শুরুর দশ দিন পর থেকে শপিংয়ে ব্যস্ত হতে থাকেন ক্রেতারা।

সিলেটের বিভিন্ন শপিং সেন্টার ঘুরে দেখা গেছে অন্যান্য দিনের তুলনায় শুক্রবার ছুটির দিনে ক্রেতাদের আনাগোনা বেশি। বিক্রেতারাও জানালেন তাদের ব্যস্ততার কথা। ছুটির  দিন  হওয়ায় অনেকেই পরিবারসহ  কেনাকাটা  করতে  এসেছেন। অনেকে কেনাকাটা ছাড়াও ঘুরে দেখছেন নানা বিপনী বিতান।

নগরীর জিন্দাবাজারস্থ বøু-ওয়াটার শপিং সিটির ‘সাকসেস’ এর উদ্যোক্তা ফয়সল রুমন জানালেন- ছুটির দিন হওয়ায় আজকে ক্রেতাদের ভীড়টা একটু বেশি। তবে রমজানের মাসের মাঝামাঝি থেকে এ ব্যস্ততা ঈদের আগের দিন পর্যন্ত থাকবে।

সাধারণত  ঈদের  কেনাকাটায় শুরুয় শিশুরাই বেশি অগ্রাধিকার  পায়। পরিবারের ছোটদের আবদার সবার আগে মেটানোর চেষ্টা করা হয়। আজও শপিং সেন্টারগুলোতে পরিবারের সাথে শিশুদের আনাগোনা বেশি ছিল। সকাল থেকে ক্রেতাদের  উপস্থিতি থাকলেও দুপুরের  দিকে মার্কেটগুলো ফাঁকা হয়ে আসে। তবে বিকেলের  দিকে ক্রেতাদের ভীড় বাড়তে থাকে।

এছাড়াও শপিং শেষে সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় অনেকে ইফতারের দাওয়াত পেয়ে আত্মীয়ের বাড়ীতে গেছেন। আবার কেউবা বাইরের রেস্তোরায় সেরে নিয়েছেন ইফতার।

পোস্ট শেয়ার করুন

সিলেট নগরীতে ছুটির দিনে বৃষ্টি ভেজা ঈদ কেনাকাটা

আপডেটের সময় : ০১:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০১৭

ঈদ আসন্ন হওয়ায় কেনাকাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন সিলেট নগরবাসী। ঈদের কেনাকাটার সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন কর্মব্যস্ত নগরবাসী। আর রমজান মাসের তৃতীয় শুক্রবার কেনাকাটার ব্যস্ততা যেন নতুন রূপ পেয়েছে।

দফায় দফায় মেঘ আর বৃষ্টির ছন্দপতন ঘটাচ্ছে স্বাভাবিক কাজ কর্মে, এর প্রভাব পড়েছে ঈদ বাজারেও। তবে থেমে নেই কেনাকাটা।  বৃষ্টি উপেক্ষা করে কেনাকাটা করতে এসে আধভেজা হয়েছেন অনেকে।

শুক্রবার সকাল থেকেই ক্রেতাদের ভালো আনাগোনা লক্ষ করা গেছে সিলেটের বড় শপিং সেন্টারগুলোতে। সিলেটে রমজানের শুরুর দিকে ঈদ শপিংয়ে ক্রেতাদের আগ্রহ থাকে কম। রমজান মাস শুরুর দশ দিন পর থেকে শপিংয়ে ব্যস্ত হতে থাকেন ক্রেতারা।

সিলেটের বিভিন্ন শপিং সেন্টার ঘুরে দেখা গেছে অন্যান্য দিনের তুলনায় শুক্রবার ছুটির দিনে ক্রেতাদের আনাগোনা বেশি। বিক্রেতারাও জানালেন তাদের ব্যস্ততার কথা। ছুটির  দিন  হওয়ায় অনেকেই পরিবারসহ  কেনাকাটা  করতে  এসেছেন। অনেকে কেনাকাটা ছাড়াও ঘুরে দেখছেন নানা বিপনী বিতান।

নগরীর জিন্দাবাজারস্থ বøু-ওয়াটার শপিং সিটির ‘সাকসেস’ এর উদ্যোক্তা ফয়সল রুমন জানালেন- ছুটির দিন হওয়ায় আজকে ক্রেতাদের ভীড়টা একটু বেশি। তবে রমজানের মাসের মাঝামাঝি থেকে এ ব্যস্ততা ঈদের আগের দিন পর্যন্ত থাকবে।

সাধারণত  ঈদের  কেনাকাটায় শুরুয় শিশুরাই বেশি অগ্রাধিকার  পায়। পরিবারের ছোটদের আবদার সবার আগে মেটানোর চেষ্টা করা হয়। আজও শপিং সেন্টারগুলোতে পরিবারের সাথে শিশুদের আনাগোনা বেশি ছিল। সকাল থেকে ক্রেতাদের  উপস্থিতি থাকলেও দুপুরের  দিকে মার্কেটগুলো ফাঁকা হয়ে আসে। তবে বিকেলের  দিকে ক্রেতাদের ভীড় বাড়তে থাকে।

এছাড়াও শপিং শেষে সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় অনেকে ইফতারের দাওয়াত পেয়ে আত্মীয়ের বাড়ীতে গেছেন। আবার কেউবা বাইরের রেস্তোরায় সেরে নিয়েছেন ইফতার।