ঢাকা , শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৭:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ জুলাই ২০২৪
  • / ৩৬৫ টাইম ভিউ

বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে কোটা বন্ধের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছে পর্তুগালের লিসবন অবস্থানরত বাংলাদেশী প্রবাসীরা। ‘
গত ১৯ জুলাই, ২০২৪ শুক্রবার বিকাল ৪ টায় লিসবনের প্রানকেন্দ্র মার্তিমনিজ পার্ক প্রাঙ্গনে এ নিয়ে একটি র‍্যালী সহ বিক্বিক্ষোভ আয়োজন করে।

লিসবনে বিভিন্ন পেষ্টুন ’-সহ নানা রকম প্রতিবাদ-সূচক প্লাকার্ড হাতে জড়ো হয় বাংলাদেশী প্রবাসীরা।

এদিকে, ১৯ জুলাই, ২০২৪ সকালে লিসবন বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে পর্তুগালে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ন্যায় বিচারের দাবিতে সমবেত হয়।

১৬ জুলাই, মঙ্গলবার সকালে ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা বেড়িয়ে এসে সড়ক অবরোধ শুরু করে। অনেক স্থানে ছাত্রলীগ ও পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ শুরু হয়।

বিভিন্ন সহিংস ঘটনায় মৃত্যুর বিষয়টি মানতে পারছেন না প্রবাসীরা।

“কেউ যদি অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে তাদেরকে গিয়ে হত্যা করতে হবে। এটা একদমই অমানবিক এবং সারা বিশ্বে এটা বিরল। প্রটেস্ট করতেছে দাবির জন্য, তারা তো কাউকে হার্ম করে নি।”

লিসব-প্রবাসী বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী কাশেম বিন শহীদ বলেন,নায্য দাবী আদায়ের জন্য কথা বললে হত্যা করবে প্রাণহানি ঘটবে, কোনোটাই সমর্থনযোগ্য নয়।এ সমস্ত সাধারণ শিক্ষার্থী কিংবা যে-কোনো দলেরই হোক না কেন, পরস্পর মুখোমুখী হওয়া এবং যে-সমস্ত ঘটনা আমরা টিভিতে বা বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখতে পাচ্ছি, সমর্থনযোগ্য নয়।”
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় ছাত্রদের আন্দোলন সফল হয়েছে , এবারও হবে ইনশাআল্লাহ।

বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী এম এ হাকিম মিনহাজ বলেন – এটা অত্যন্ত উদ্বিগ্নতার বিষয়। আমি যেটা বিশেষ করে এক লাইনে বলতে চাই যে, এটি কেবলমাত্র কোটা-বিরোধী আন্দোলনের পরিবর্তে পুঞ্জিভূত পাপ ও ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটছে বলে আমার মনে হয়েছে। যেটা, সত্যিকার অর্থে যদি নিরসণ করা না যায়, ভবিষ্যতে আমাদের জন্য অশুভ ইঙ্গিত বয়ে আনতে বাধ্য হবে।

প্রবাসীরা মনে প্রানে বিশ্বাস করেন আমরা সবার উপর আমাদের দেশকে ভালবাসি, মুক্তিযুদ্ধে এই অর্জিত দেশের সকল মানুষ, সকল সন্তানের সমান অধিকার নিশ্চিত হোক।”

পোস্ট শেয়ার করুন

বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা

আপডেটের সময় : ০৭:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ জুলাই ২০২৪

বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে কোটা বন্ধের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছে পর্তুগালের লিসবন অবস্থানরত বাংলাদেশী প্রবাসীরা। ‘
গত ১৯ জুলাই, ২০২৪ শুক্রবার বিকাল ৪ টায় লিসবনের প্রানকেন্দ্র মার্তিমনিজ পার্ক প্রাঙ্গনে এ নিয়ে একটি র‍্যালী সহ বিক্বিক্ষোভ আয়োজন করে।

লিসবনে বিভিন্ন পেষ্টুন ’-সহ নানা রকম প্রতিবাদ-সূচক প্লাকার্ড হাতে জড়ো হয় বাংলাদেশী প্রবাসীরা।

এদিকে, ১৯ জুলাই, ২০২৪ সকালে লিসবন বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে পর্তুগালে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ন্যায় বিচারের দাবিতে সমবেত হয়।

১৬ জুলাই, মঙ্গলবার সকালে ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা বেড়িয়ে এসে সড়ক অবরোধ শুরু করে। অনেক স্থানে ছাত্রলীগ ও পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ শুরু হয়।

বিভিন্ন সহিংস ঘটনায় মৃত্যুর বিষয়টি মানতে পারছেন না প্রবাসীরা।

“কেউ যদি অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে তাদেরকে গিয়ে হত্যা করতে হবে। এটা একদমই অমানবিক এবং সারা বিশ্বে এটা বিরল। প্রটেস্ট করতেছে দাবির জন্য, তারা তো কাউকে হার্ম করে নি।”

লিসব-প্রবাসী বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী কাশেম বিন শহীদ বলেন,নায্য দাবী আদায়ের জন্য কথা বললে হত্যা করবে প্রাণহানি ঘটবে, কোনোটাই সমর্থনযোগ্য নয়।এ সমস্ত সাধারণ শিক্ষার্থী কিংবা যে-কোনো দলেরই হোক না কেন, পরস্পর মুখোমুখী হওয়া এবং যে-সমস্ত ঘটনা আমরা টিভিতে বা বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখতে পাচ্ছি, সমর্থনযোগ্য নয়।”
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় ছাত্রদের আন্দোলন সফল হয়েছে , এবারও হবে ইনশাআল্লাহ।

বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী এম এ হাকিম মিনহাজ বলেন – এটা অত্যন্ত উদ্বিগ্নতার বিষয়। আমি যেটা বিশেষ করে এক লাইনে বলতে চাই যে, এটি কেবলমাত্র কোটা-বিরোধী আন্দোলনের পরিবর্তে পুঞ্জিভূত পাপ ও ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটছে বলে আমার মনে হয়েছে। যেটা, সত্যিকার অর্থে যদি নিরসণ করা না যায়, ভবিষ্যতে আমাদের জন্য অশুভ ইঙ্গিত বয়ে আনতে বাধ্য হবে।

প্রবাসীরা মনে প্রানে বিশ্বাস করেন আমরা সবার উপর আমাদের দেশকে ভালবাসি, মুক্তিযুদ্ধে এই অর্জিত দেশের সকল মানুষ, সকল সন্তানের সমান অধিকার নিশ্চিত হোক।”