দেশ সেরা সিটির পুরস্কার পেল সিসিক | দেশদিগন্ত
- আপডেটের সময় : ০৫:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩
- / ২৬১ টাইম ভিউ
কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন-এপিএতে দেশ সেরা সিটি কর্পোরেশনের পুরস্কার পেল সিলেট সিটি কর্পোরেশন। টানা তিনবার বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির প্রতিবেদন ও প্রমানক মূল্যায়নে দেশের সকল সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে প্রথম হয় সিসিক। এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন সকল সিটি কর্পোরেশন সহ ২০টি দপ্তর-সংস্থার মধ্যে ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির প্রতিবেদন ও প্রমানক মূল্যায়নে প্রথম হয় সিলেট সিটি কর্পোরেশন।
রবিবার (২৫ জুন ২০২৩) সচিবায়লে মন্ত্রনালয়ের সচিব মুহম্মদ ইব্রাহিমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এমপি সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
এসময় ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের জন্য মন্ত্রনালয়ের সাথে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ বদরুল হক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রনালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সিসিকের প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান।
দেশ সেরা সিটি কর্পোরেশনের ধারাবাহিক এই অর্জনে নগর ভবনের সংশ্লিষ্টরা উচ্ছ্বসিত। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী তাৎক্ষনিক এক প্রতিক্রিয়া বলেন, করোনা অতিমহামারি, বন্যা, সহ প্রাকৃতিক বিপযর্য়ের সময়েও সিলেট মহানগরের নাগরিকদের সহাযোগিতায় সিসিক উন্নয়ন বাস্তবায়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও সেবা প্রদান করতে পেরেছে। জীবন ঝুঁকি জেনেও সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারিরা নাগরিক সেবা প্রদান ও উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়নে সচেষ্ট ছিলেন। সিসিকের ধারাবাহিক এ অর্জন সিলেট নগরবাসিকে উৎসর্গ করছি।
নাগরিক সেবার মান বৃদ্ধি ও সুষম উন্নয়ন বাস্তবায়নে সিসিকের কাউন্সিলর, সংরক্ষিত কাউন্সিলর, সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের আরো বেশি দায়িত্বশীল হওয়ার আহবান জানান সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সাথে ‘সরকারি কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির’ আওতাধীন দেশের সকল সিটি কর্পোরেশন সহ ২০টি দপ্তর, সংস্থার ২০২১-২০২২ অর্থবছরের জন্য বার্ষিক কর্মস্পাদন চুক্তি স্বাক্ষতি হয়। ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির প্রতিবেদন ও প্রমানক ১০০ নম্বরের মধ্যে মূল্যায়ন করা হয়।