ঢাকা , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কানাডার প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট ইলেকশন ডলি’র হ্যাটট্রিক জয় ১৭ বছর পর দেশে প্রত্যাবর্তন লন্ডন বিএনপি নেতা শরফুকে শ্রীমঙ্গলে গণ সংবর্ধনা ইতালির মানতোভা শহরে দুইদিনব্যাপী দূতাবাস সেবা অনুষ্ঠিত ,প্রায় আট শতাধিক প্রবাসীরা এই ক্যাম্প থেকে দূতাবাস সেবা গ্রহণ করেন ইতালিতে এমপি প্রার্থী প্রফেসর ডা: সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম কে চাঁদপুরবাসীর সংবর্ধনা দেশে ফিরছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্হায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের মৃত্যুতে দোয়া অনুষ্ঠিত কুলাউড়া বিএনপির ১৩ ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা, সমন্বয়কদের দায়িত্ব বন্টন কুলাউড়ায় রাজাপুরে বালু উত্তোলন বন্ধ ও সেতু রক্ষায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত উৎসবমুখর পরিবেশে ইতালির তরিনোতে সিলেট বিভাগ ঐক্য পরিষদের নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ছাত্রশিবিরের নববর্ষ প্রকাশনা উৎসব

অনেক নামীদামী ফুটবল খেলোয়াড়দের দেখার সুযোগ হয়েছে – কাবুল পাল

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুন ২০২০
  • / ৮১৮ টাইম ভিউ

মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলা সবসময়ই ক্রীড়াঅঙ্গন – সাংস্কৃতিকঅঙ্গন এবং রাজনৈতিক জগত ছিলো এগিয়ে তা অতিত ইতিহাস প্রমান বহন করে ।
সেই ৮০ দশকে ফুটবল অঙ্গন যখন কুলাউড়ায় উত্তাল ঠিক ৮০ দশকের মাঝামাঝিতে মাঠে প্রবেশ করে যারা তাদেরই একজন কাবুল পাল।

ফুটবল হলো ১১ জনের খেলা, কিন্তু এই খেলায় সকল দর্শকদের নজর থাকে সাধারণত স্ট্রাইকারদের দিকে সেই কাবুল ছিলেন স্ট্রাইকার, কিন্তু দল জয়ী হওয়ার অন্যতম প্রধান শর্ত হলো ডিফেন্ডারদের পারফর্মেন্স। যে দলের ডিফেন্স বা রক্ষণভাগ যত বেশি শক্তিশালী, সেই দলের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। শুধুমাত্র ভালো স্ট্রাইকার নিয়ে খেলায় কখনো ভালো কিছু করা যায় না, যদি সেই দলের রক্ষণভাগ শক্তিশালী না হয় ।

তবে কুলাউড়ায় ৯০ দশকের শুরুতে দর্শকদের থাকিয়ে থাকতো স্ট্রাইকার কাবুল পালের দিকে ।
কাবুল পাল উনার সহযোগিদের নিয়ে ফুটবল জগতের স্হৃতিচারন করে সোস্যাল মিডিয়া একটি আবেগময় স্টেটাস দিয়েছেন

>তা হুবুহু তুলে ধরা হলো >

সাবেক অনেক নামীদামী আমার সিনিয়র ফুটবল খেলোয়াড়দের খেলা দেখার সুযোগ হয়েছে ও উনাদের খেলা দেখে খেলা শিখার চেষ্টা করেছি এবং উনাদের সাথে খেলার সুযোগ হয়েছে তবে উনাদের মতো ভালো ও বড় খেলোয়াড় হতে পারিনি,যেমন মিকি চাচা,খলিল ভাই, হুমায়ুন ভাই, নিজাম ভাই, মন্টু ভাই,ফয়সল ভাই, কেফায়েত ভাই,নাসির ভাই, এর পর বন্ধু মান্না, তারহাম ,জামাল উদ্দিন লিটন,আকবর ,সুরুক সহ অনেকের সাথে খেলেছি, অবসান হলো দীর্ঘ চার দশকের ।
কিন্তু এখন অনেকে বিদেশে বা দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করছেন, এদের মধ্যে শুধু আমি দেশে আছি যদিও আমি এখন ফুটবল খেলি না, তবে যেই কোন খেলার মাঠের চারিদিকে গুরাগুরি করি বা বলতে পারি কে ভালো বা খারাপ খেলোয়াড়, বর্তমানের অনেকে বলতে পারবে না হুমায়ুন ভাই,মিকি চাচা বা খলিল ভাই কে, তাই আমি কম বেশি বলতে পারি কে ফুটবল খেলোয়াড় ছিল, আমার এই খেলার ফটোতে আমার ডানে বামে বা বসা যাদের কে দেখছেন আমি ছাড়া সবাই আজ কেউ লন্ডনে বা আমেরিকা এবং কেনেডা, কেউ আবার দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করছেন এমনকি কেউ জনগণের জন্য কাজ বা জনসেবা করছেন, অনেকের ফটো নষ্ট হয়ে গেছে সেই জন্য দুঃখিত, বা থেকে দাড়ানো তারহাম, সালাম,তছন,লিটু,জামাল, আমি, সজল, একেবারে কোনায় দাঁড়িয়ে বেলাল কেউ বলে দুলাল, বা থেকে বসা মুরাদ,সংলাপের সিপার,মুমিন, সুরুক স্যার, হরনাল,ঝন্টু,আজ এই বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসে তোমাদের কথা খুব বেশী মনে পডছে, আমি উপরওয়ালার কাজে প্রার্থনা করি তোমরা যে যেখানেই থাকো আছো ভালো,থেকো নিরাপদে থেকো দোয়া করি, সবাই আমার জন্যও দোয়া করো।

পোস্ট শেয়ার করুন

অনেক নামীদামী ফুটবল খেলোয়াড়দের দেখার সুযোগ হয়েছে – কাবুল পাল

আপডেটের সময় : ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুন ২০২০

মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলা সবসময়ই ক্রীড়াঅঙ্গন – সাংস্কৃতিকঅঙ্গন এবং রাজনৈতিক জগত ছিলো এগিয়ে তা অতিত ইতিহাস প্রমান বহন করে ।
সেই ৮০ দশকে ফুটবল অঙ্গন যখন কুলাউড়ায় উত্তাল ঠিক ৮০ দশকের মাঝামাঝিতে মাঠে প্রবেশ করে যারা তাদেরই একজন কাবুল পাল।

ফুটবল হলো ১১ জনের খেলা, কিন্তু এই খেলায় সকল দর্শকদের নজর থাকে সাধারণত স্ট্রাইকারদের দিকে সেই কাবুল ছিলেন স্ট্রাইকার, কিন্তু দল জয়ী হওয়ার অন্যতম প্রধান শর্ত হলো ডিফেন্ডারদের পারফর্মেন্স। যে দলের ডিফেন্স বা রক্ষণভাগ যত বেশি শক্তিশালী, সেই দলের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। শুধুমাত্র ভালো স্ট্রাইকার নিয়ে খেলায় কখনো ভালো কিছু করা যায় না, যদি সেই দলের রক্ষণভাগ শক্তিশালী না হয় ।

তবে কুলাউড়ায় ৯০ দশকের শুরুতে দর্শকদের থাকিয়ে থাকতো স্ট্রাইকার কাবুল পালের দিকে ।
কাবুল পাল উনার সহযোগিদের নিয়ে ফুটবল জগতের স্হৃতিচারন করে সোস্যাল মিডিয়া একটি আবেগময় স্টেটাস দিয়েছেন

>তা হুবুহু তুলে ধরা হলো >

সাবেক অনেক নামীদামী আমার সিনিয়র ফুটবল খেলোয়াড়দের খেলা দেখার সুযোগ হয়েছে ও উনাদের খেলা দেখে খেলা শিখার চেষ্টা করেছি এবং উনাদের সাথে খেলার সুযোগ হয়েছে তবে উনাদের মতো ভালো ও বড় খেলোয়াড় হতে পারিনি,যেমন মিকি চাচা,খলিল ভাই, হুমায়ুন ভাই, নিজাম ভাই, মন্টু ভাই,ফয়সল ভাই, কেফায়েত ভাই,নাসির ভাই, এর পর বন্ধু মান্না, তারহাম ,জামাল উদ্দিন লিটন,আকবর ,সুরুক সহ অনেকের সাথে খেলেছি, অবসান হলো দীর্ঘ চার দশকের ।
কিন্তু এখন অনেকে বিদেশে বা দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করছেন, এদের মধ্যে শুধু আমি দেশে আছি যদিও আমি এখন ফুটবল খেলি না, তবে যেই কোন খেলার মাঠের চারিদিকে গুরাগুরি করি বা বলতে পারি কে ভালো বা খারাপ খেলোয়াড়, বর্তমানের অনেকে বলতে পারবে না হুমায়ুন ভাই,মিকি চাচা বা খলিল ভাই কে, তাই আমি কম বেশি বলতে পারি কে ফুটবল খেলোয়াড় ছিল, আমার এই খেলার ফটোতে আমার ডানে বামে বা বসা যাদের কে দেখছেন আমি ছাড়া সবাই আজ কেউ লন্ডনে বা আমেরিকা এবং কেনেডা, কেউ আবার দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করছেন এমনকি কেউ জনগণের জন্য কাজ বা জনসেবা করছেন, অনেকের ফটো নষ্ট হয়ে গেছে সেই জন্য দুঃখিত, বা থেকে দাড়ানো তারহাম, সালাম,তছন,লিটু,জামাল, আমি, সজল, একেবারে কোনায় দাঁড়িয়ে বেলাল কেউ বলে দুলাল, বা থেকে বসা মুরাদ,সংলাপের সিপার,মুমিন, সুরুক স্যার, হরনাল,ঝন্টু,আজ এই বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসে তোমাদের কথা খুব বেশী মনে পডছে, আমি উপরওয়ালার কাজে প্রার্থনা করি তোমরা যে যেখানেই থাকো আছো ভালো,থেকো নিরাপদে থেকো দোয়া করি, সবাই আমার জন্যও দোয়া করো।