ঢাকা , বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

ভোররাতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০১:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০
  • / ৫৩৭ টাইম ভিউ

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী মাপের একটি ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৬। যদিও কম্পনের ফলে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) ভোররাতে পাপুয়া প্রদেশে কম্পনটি অনুভূত হয়। ৬ মাত্রার হওয়ায় এটিকে অত্যন্ত জোরালো ভূমিকম্পই বলা চলে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পের উৎপত্তি স্থল ছিল প্রাদেশিক রাজধানী জয়াপুরা থেকে প্রায় ১৫৮ কিলোমিটার দূরে (৯৮ মাইল)। এর গভীরতা ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩৪ কিলোমিটার নিচে। শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের পর এখন পর্যন্ত কোনো সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়নি।

উল্লেখ্য, প্যাসিফিক রিং অফ ফায়ারে অবস্থিত হওয়ায় ইন্দোনেশিয়ায় প্রায়ই এমন ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরের এক শক্তিশালী ভূমিকম্প এবং সুনামির আঘাতে পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশের প্রায় দুই লক্ষাধিক লোকের মৃত্যু হয়। যাদের মধ্যে অধিকাংশ ছিল ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক।

পোস্ট শেয়ার করুন

ভোররাতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া

আপডেটের সময় : ০১:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী মাপের একটি ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৬। যদিও কম্পনের ফলে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) ভোররাতে পাপুয়া প্রদেশে কম্পনটি অনুভূত হয়। ৬ মাত্রার হওয়ায় এটিকে অত্যন্ত জোরালো ভূমিকম্পই বলা চলে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পের উৎপত্তি স্থল ছিল প্রাদেশিক রাজধানী জয়াপুরা থেকে প্রায় ১৫৮ কিলোমিটার দূরে (৯৮ মাইল)। এর গভীরতা ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩৪ কিলোমিটার নিচে। শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের পর এখন পর্যন্ত কোনো সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়নি।

উল্লেখ্য, প্যাসিফিক রিং অফ ফায়ারে অবস্থিত হওয়ায় ইন্দোনেশিয়ায় প্রায়ই এমন ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরের এক শক্তিশালী ভূমিকম্প এবং সুনামির আঘাতে পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশের প্রায় দুই লক্ষাধিক লোকের মৃত্যু হয়। যাদের মধ্যে অধিকাংশ ছিল ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক।