ঢাকা , শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
পবিত্র কাবা থেকে বদরের প্রান্তরে… কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরিফুল আলম কে সংবর্ধনা দিয়েছে মনফালকনে গরিজিয়া বিএনপি ইতালির মিলানে রকমারি সাজে নানান আয়োজনে প্রবাসীদের বৈশাখী অনুষ্ঠান সম্পন্ন বর্তমান পরিস্থিতির উপর দেশবাসীকে যে বার্তা দিলেন শায়খ নূরে আলম হামিদী স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন

রাজাকারের সদ্য প্রকাশিত তালিকা স্থগিত

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৯:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ৩২৭ টাইম ভিউ

নানা বিতর্কের পর রাজাকারের সদ্য প্রকাশিত তালিকা স্থগিত করেছে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়। যাচাই-বাছাই করে আগামী ২৬ মার্চ নতুন তালিকা দেওয়া হবে।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

গেল ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় সারাদেশে ১০ হাজার ৭৮৯ জন রাজাকারের তালিকা প্রকাশ করে। তবে সেই তালিকায় মুক্তিযোদ্ধাসহ স্বাধীনতার পক্ষের অনেকের নাম থাকা নিয়ে সারাদেশে বিতর্ক তৈরি হয়। শুধু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ব্যক্তিই নন, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং সরকারের গেজেটভুক্ত বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাও স্থান পেয়েছেন রাজাকারের তালিকায়। এর মধ্যে রয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর নামও।

এমনকি তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার করতে আবেদন করতেও বলা হয় মন্ত্রণালয় থেকে। এ নিয়েও বিতর্ক তৈরি হয় দেশজুড়ে। গত ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত রাজাকারের তালিকা প্রকাশের পর থেকেই সারাদেশ থেকে সমালোচনা শুরু হয়।

পরে ১৭ ডিসেম্বর শিল্পকলা একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে আ ক ম মোজাম্মেল হক বিষয়টি নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেন। বলেন, ‘যাদের নাম অন্যায়ভাবে এসেছে, সেজন্য দুঃখপ্রকাশ করে তাদের নাম প্রত্যাহার করে নেব। আর যদি এ ভুলের পরিমাণ অনেক বেশি হয়, তাহলে পুরো তালিকা প্রত্যাহার করে নতুন তালিকা প্রকাশ করব। এ বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেব।’

পরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে একটি বিজ্ঞপ্তিও পাঠানো হয়। ‘রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস, শান্তিকমিটি ও স্বাধীনতাবিরোধীর তালিকা বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর ব্যাখ্যা’ শীর্ষক ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গত ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস, শান্তিকমিটি ও স্বাধীনতাবিরোধী ১০,৭৮৯ জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে নতুন কোনো তালিকা প্রণয়ন করা হয়নি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তালিকা যেভাবে পাওয়া গেছে, সেভাবেই প্রকাশ করা হয়েছে।’

মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা সুফি আব্দুল্লাহিল মারুফের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, এ তালিকায় বেশকিছু নাম এসেছে, যারা রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস, শান্তিকমিটি ও স্বাধীনতাবিরোধী নন, বরং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের বা মুক্তিযোদ্ধা। এ ধরনের কোনো ব্যক্তির নাম তালিকায় কিভাবে এসেছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রকাশিত তালিকায় ভুলভাবে যদি কারও নাম এসে থাকে, আবেদনের প্রেক্ষিতে যাচাই শেষে তার বা তাদের নাম এ তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে। এই প্রকাশিত তালিকায় অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’

এদিকে, তালিকা প্রণয়নের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দিকে ইঙ্গিত করলেও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলছেন, এই তালিকা থেকে কিছু নাম বাদ দেওয়ার জন্য নোট দেওয়া হয়েছিল। সেই নোট আমলে নেওয়া হয়নি।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) কৃষক লীগের এক আলোচনা সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় আমাদের চিঠি পাঠিয়েছিল, আমাদের কাছে যেসব তথ্য আছে (রাজাকারের তালিকা বিষয়ক), সেগুলো যেন পাঠানো হয়। দালাল আইনে যাদের নামে মামলা হয়েছিল, আমরা প্রাথমিকভাবে সেই তথ্য ধরে তালিকা পাঠিয়েছিলাম। সেই তালিকায় আমরা মন্তব্য করে দিয়েছি, অনেকের নামের মামলা প্রত্যাহার (উইথড্র) করা হয়েছিল। সেটা তালিকায় যাথাযথভাবে আসেনি। মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের রাজাকারের তালিকা নিয়ে আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত হবে।

এদিকে রাজাকারের তালিকায় মুক্তিযোদ্ধাদের নাম চলে আসায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। গতকাল তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ভুলের পরিমাণ বেশি হলে রাজাকারের তালিকা প্রত্যাহার করা হবে। আর ভুলের পরিমাণ কম হলে ভুলবশত যাদের নাম এ তালিকায় এসেছে, সেগুলো প্রত্যাহার করা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ তালিকা আমরা প্রণয়ন করিনি, প্রকাশ করেছি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আমরা যা পেয়েছি তাই হুবহু প্রকাশ করেছি।’

প্রকাশিত রাজাকারের তালিকা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে রাজাকারদের নিয়ে যে তালিকা দেয়া হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় সেই তালিকা যাচাই না করেই প্রকাশ করেছে।’তিনি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে রাজাকার, আল-বদর, আল-শামসের তালিকা দেয়া হয়নি; দালাল আইনে অভিযুক্তদের তালিকা দেয়া হয়েছে।

সর্বশেষ আজ বুধবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত রাজাকারের তালিকা যাচাই-বাছাই ও সংশোধন করা হবে।’

পোস্ট শেয়ার করুন

রাজাকারের সদ্য প্রকাশিত তালিকা স্থগিত

আপডেটের সময় : ০৯:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯

নানা বিতর্কের পর রাজাকারের সদ্য প্রকাশিত তালিকা স্থগিত করেছে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়। যাচাই-বাছাই করে আগামী ২৬ মার্চ নতুন তালিকা দেওয়া হবে।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

গেল ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় সারাদেশে ১০ হাজার ৭৮৯ জন রাজাকারের তালিকা প্রকাশ করে। তবে সেই তালিকায় মুক্তিযোদ্ধাসহ স্বাধীনতার পক্ষের অনেকের নাম থাকা নিয়ে সারাদেশে বিতর্ক তৈরি হয়। শুধু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ব্যক্তিই নন, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং সরকারের গেজেটভুক্ত বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাও স্থান পেয়েছেন রাজাকারের তালিকায়। এর মধ্যে রয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর নামও।

এমনকি তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার করতে আবেদন করতেও বলা হয় মন্ত্রণালয় থেকে। এ নিয়েও বিতর্ক তৈরি হয় দেশজুড়ে। গত ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত রাজাকারের তালিকা প্রকাশের পর থেকেই সারাদেশ থেকে সমালোচনা শুরু হয়।

পরে ১৭ ডিসেম্বর শিল্পকলা একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে আ ক ম মোজাম্মেল হক বিষয়টি নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেন। বলেন, ‘যাদের নাম অন্যায়ভাবে এসেছে, সেজন্য দুঃখপ্রকাশ করে তাদের নাম প্রত্যাহার করে নেব। আর যদি এ ভুলের পরিমাণ অনেক বেশি হয়, তাহলে পুরো তালিকা প্রত্যাহার করে নতুন তালিকা প্রকাশ করব। এ বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেব।’

পরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে একটি বিজ্ঞপ্তিও পাঠানো হয়। ‘রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস, শান্তিকমিটি ও স্বাধীনতাবিরোধীর তালিকা বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর ব্যাখ্যা’ শীর্ষক ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গত ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস, শান্তিকমিটি ও স্বাধীনতাবিরোধী ১০,৭৮৯ জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে নতুন কোনো তালিকা প্রণয়ন করা হয়নি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তালিকা যেভাবে পাওয়া গেছে, সেভাবেই প্রকাশ করা হয়েছে।’

মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা সুফি আব্দুল্লাহিল মারুফের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, এ তালিকায় বেশকিছু নাম এসেছে, যারা রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস, শান্তিকমিটি ও স্বাধীনতাবিরোধী নন, বরং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের বা মুক্তিযোদ্ধা। এ ধরনের কোনো ব্যক্তির নাম তালিকায় কিভাবে এসেছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রকাশিত তালিকায় ভুলভাবে যদি কারও নাম এসে থাকে, আবেদনের প্রেক্ষিতে যাচাই শেষে তার বা তাদের নাম এ তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে। এই প্রকাশিত তালিকায় অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’

এদিকে, তালিকা প্রণয়নের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দিকে ইঙ্গিত করলেও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলছেন, এই তালিকা থেকে কিছু নাম বাদ দেওয়ার জন্য নোট দেওয়া হয়েছিল। সেই নোট আমলে নেওয়া হয়নি।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) কৃষক লীগের এক আলোচনা সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় আমাদের চিঠি পাঠিয়েছিল, আমাদের কাছে যেসব তথ্য আছে (রাজাকারের তালিকা বিষয়ক), সেগুলো যেন পাঠানো হয়। দালাল আইনে যাদের নামে মামলা হয়েছিল, আমরা প্রাথমিকভাবে সেই তথ্য ধরে তালিকা পাঠিয়েছিলাম। সেই তালিকায় আমরা মন্তব্য করে দিয়েছি, অনেকের নামের মামলা প্রত্যাহার (উইথড্র) করা হয়েছিল। সেটা তালিকায় যাথাযথভাবে আসেনি। মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের রাজাকারের তালিকা নিয়ে আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত হবে।

এদিকে রাজাকারের তালিকায় মুক্তিযোদ্ধাদের নাম চলে আসায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। গতকাল তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ভুলের পরিমাণ বেশি হলে রাজাকারের তালিকা প্রত্যাহার করা হবে। আর ভুলের পরিমাণ কম হলে ভুলবশত যাদের নাম এ তালিকায় এসেছে, সেগুলো প্রত্যাহার করা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ তালিকা আমরা প্রণয়ন করিনি, প্রকাশ করেছি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আমরা যা পেয়েছি তাই হুবহু প্রকাশ করেছি।’

প্রকাশিত রাজাকারের তালিকা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে রাজাকারদের নিয়ে যে তালিকা দেয়া হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় সেই তালিকা যাচাই না করেই প্রকাশ করেছে।’তিনি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে রাজাকার, আল-বদর, আল-শামসের তালিকা দেয়া হয়নি; দালাল আইনে অভিযুক্তদের তালিকা দেয়া হয়েছে।

সর্বশেষ আজ বুধবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত রাজাকারের তালিকা যাচাই-বাছাই ও সংশোধন করা হবে।’