ঢাকা , রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে

বাবা যে আদালত চত্বরের চা বিক্রেতা, সেই কোর্টের বিচারক হলেন মেয়ে

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০২:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ৪৮৬ টাইম ভিউ

বাবা যে আদালত চত্বরের- এক চা বিক্রেতার মেয়ে হলেন ভারতের আদালতের বিচারক। পঞ্জাবের জলন্ধরের এক আদালত চত্বরে চা বিক্রি করে সংসার চালানো সুরেন্দ্র কুমার নামের এক ব্যক্তির মেয়ে ওই কোর্টেরই বিচারক হলেন। সুরেন্দ্রর মেয়ে শ্রুতি পড়াশোনায় শুরু থেকেই ভাল ছিল।

শ্রুতি প্রথম বারেই পাশ করেছেন পঞ্জাব সিভিল সার্ভিস (জুডিসিয়াল) পরীক্ষা। এরপর একবছর ট্রেনিং-এর পর এখন পঞ্জাবের জলন্ধরে নাকোদার শহরের সাব-ডিভিশনার ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের বিচারকের পদে নিযুক্ত হলেন। এসসি ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছেন শ্রুতি।

মেয়ের বিচারক হওয়ার খবরে বাবার চোখে খুশির জল। চা বিক্রেতা সুরেন্দ্র বললেন, ‘এই দিনটার অপেক্ষাতেই ছিলাম। বিশ্বাস ও এরকম একটা কিছু করবে।’ কথাটা বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন।

শ্রুতি বললেন, আমার কাজটা সহজ ছিল না ঠিকই। কিন্তু বাবাকে চা বিক্রি করতে দেখে জেদটা চেপে গিয়েছিল। সেই জেদটার জন্যই হয়তো স্বপ্নের চাকরিটা করতে পারছি।

পোস্ট শেয়ার করুন

বাবা যে আদালত চত্বরের চা বিক্রেতা, সেই কোর্টের বিচারক হলেন মেয়ে

আপডেটের সময় : ০২:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৯

বাবা যে আদালত চত্বরের- এক চা বিক্রেতার মেয়ে হলেন ভারতের আদালতের বিচারক। পঞ্জাবের জলন্ধরের এক আদালত চত্বরে চা বিক্রি করে সংসার চালানো সুরেন্দ্র কুমার নামের এক ব্যক্তির মেয়ে ওই কোর্টেরই বিচারক হলেন। সুরেন্দ্রর মেয়ে শ্রুতি পড়াশোনায় শুরু থেকেই ভাল ছিল।

শ্রুতি প্রথম বারেই পাশ করেছেন পঞ্জাব সিভিল সার্ভিস (জুডিসিয়াল) পরীক্ষা। এরপর একবছর ট্রেনিং-এর পর এখন পঞ্জাবের জলন্ধরে নাকোদার শহরের সাব-ডিভিশনার ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের বিচারকের পদে নিযুক্ত হলেন। এসসি ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছেন শ্রুতি।

মেয়ের বিচারক হওয়ার খবরে বাবার চোখে খুশির জল। চা বিক্রেতা সুরেন্দ্র বললেন, ‘এই দিনটার অপেক্ষাতেই ছিলাম। বিশ্বাস ও এরকম একটা কিছু করবে।’ কথাটা বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন।

শ্রুতি বললেন, আমার কাজটা সহজ ছিল না ঠিকই। কিন্তু বাবাকে চা বিক্রি করতে দেখে জেদটা চেপে গিয়েছিল। সেই জেদটার জন্যই হয়তো স্বপ্নের চাকরিটা করতে পারছি।