ঢাকা , বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

সিলেটি কন্যা মাহজাবিন নাসায় যোগ দিচ্ছেন

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০৩:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • / ৫৬৪ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ নাসায় যোগ দিচ্ছেন আমাদের সিলেটের মেয়ে, সিলেটি কন্যা মাহজাবিন হক। ইতিমধ্যে নাসার পক্ষ থেকে তার নিয়োগ নিশ্চিত করা হয়েছে। আগামী ৭ই অক্টোবর কর্মস্থলে যোগ দেবেন তিনি। আর এই নিয়োগের মধ্য দিয়ে বিশ্ব দরবারে প্রিয় জন্মভূমি সিলেটকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেলেন মাহজাবিন। এতে গর্বিত সিলেটবাসীও। পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, নাসার টেক্সাস কার্যালয়ে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে তিনি যোগ দিচ্ছেন। ইতিমধ্যে গ্রাজুয়েশন শেষ করে ইন্টার্নিশিপও সম্পন্ন করেছেন তিনি। মাহজাবিন সিলেটের খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনালের ছাত্রী ছিলেন। তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা সিলেটেই।

মাহজাবিন হক প্রথম বাংলাদেশি নারী যিনি নাসায় যোগ দিচ্ছেন তার পিতা সৈয়দ এনামুল হক পূবালী ব্যাংক লি. এর সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার। তাদের গ্রামের বাড়ি গোলাপগঞ্জ উপজেলার কদমরসুল গ্রামে। মাহজাবিন হক চলতি বছরই মিশিগান রাজ্যের ওয়েন স্টেইট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চতর ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।

পেইন্টিং ও ডিজাইনে পারদর্শী মাহজাবীন হক ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে যান। কর্মসূত্রে পিতা সৈয়দ এনামুল হক সিলেটে অবস্থান করলেও তার সঙ্গে আছেন মা ফেরদৌসী চৌধুরী ও একমাত্র ভাই সৈয়দ সামিউল হক। সৈয়দ সামিউল হক ইউএস আর্মিতে কর্মরত। তারা সিলেট নগরীর কাজীটুলাস্থ হক ভবনের স্থায়ী বাসিন্দা। মাহজাবীন হক ওয়েইন স্টেইট ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নকালে দুই দফায় টেক্সাসের হিউস্টনে অবস্থিত নাসার জনসন স্পেস সেন্টারে ইন্টার্নশিপ করেছেন। প্রথম দফায় তিনি ডাটা এনালিস্ট এবং দ্বিতীয় দফায় সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে মিশন কন্ট্রোলে কাজ করেন।
এর আগে নাসা অ্যামাজনসহ বিশ্বের অনেক খ্যাতনামা কোম্পানি থেকে তিনি চাকরির অফার পেয়েছেন। এর মধ্যে নাসাকেই বেছে নেন তিনি।
একজন সিলেটি হিসেবে সিলেটকন্যা মাহজাবিনের অনন্য সফলতায় আমি/আমরা গর্বিত।

পোস্ট শেয়ার করুন

সিলেটি কন্যা মাহজাবিন নাসায় যোগ দিচ্ছেন

আপডেটের সময় : ০৩:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ নাসায় যোগ দিচ্ছেন আমাদের সিলেটের মেয়ে, সিলেটি কন্যা মাহজাবিন হক। ইতিমধ্যে নাসার পক্ষ থেকে তার নিয়োগ নিশ্চিত করা হয়েছে। আগামী ৭ই অক্টোবর কর্মস্থলে যোগ দেবেন তিনি। আর এই নিয়োগের মধ্য দিয়ে বিশ্ব দরবারে প্রিয় জন্মভূমি সিলেটকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেলেন মাহজাবিন। এতে গর্বিত সিলেটবাসীও। পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, নাসার টেক্সাস কার্যালয়ে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে তিনি যোগ দিচ্ছেন। ইতিমধ্যে গ্রাজুয়েশন শেষ করে ইন্টার্নিশিপও সম্পন্ন করেছেন তিনি। মাহজাবিন সিলেটের খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনালের ছাত্রী ছিলেন। তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা সিলেটেই।

মাহজাবিন হক প্রথম বাংলাদেশি নারী যিনি নাসায় যোগ দিচ্ছেন তার পিতা সৈয়দ এনামুল হক পূবালী ব্যাংক লি. এর সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার। তাদের গ্রামের বাড়ি গোলাপগঞ্জ উপজেলার কদমরসুল গ্রামে। মাহজাবিন হক চলতি বছরই মিশিগান রাজ্যের ওয়েন স্টেইট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চতর ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।

পেইন্টিং ও ডিজাইনে পারদর্শী মাহজাবীন হক ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে যান। কর্মসূত্রে পিতা সৈয়দ এনামুল হক সিলেটে অবস্থান করলেও তার সঙ্গে আছেন মা ফেরদৌসী চৌধুরী ও একমাত্র ভাই সৈয়দ সামিউল হক। সৈয়দ সামিউল হক ইউএস আর্মিতে কর্মরত। তারা সিলেট নগরীর কাজীটুলাস্থ হক ভবনের স্থায়ী বাসিন্দা। মাহজাবীন হক ওয়েইন স্টেইট ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নকালে দুই দফায় টেক্সাসের হিউস্টনে অবস্থিত নাসার জনসন স্পেস সেন্টারে ইন্টার্নশিপ করেছেন। প্রথম দফায় তিনি ডাটা এনালিস্ট এবং দ্বিতীয় দফায় সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে মিশন কন্ট্রোলে কাজ করেন।
এর আগে নাসা অ্যামাজনসহ বিশ্বের অনেক খ্যাতনামা কোম্পানি থেকে তিনি চাকরির অফার পেয়েছেন। এর মধ্যে নাসাকেই বেছে নেন তিনি।
একজন সিলেটি হিসেবে সিলেটকন্যা মাহজাবিনের অনন্য সফলতায় আমি/আমরা গর্বিত।