ঢাকা , শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় কলমি শাক

বিডি জনপ্রত্যাশাঃ
  • আপডেটের সময় : ১০:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • / ৬৪৩ টাইম ভিউ

বিডি জনপ্রত্যাশাঃ কলমি শাক এশিয়ার প্রায় সব দেশেই জনপ্রিয়। সবুজ এ শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পাওয়া যায়।

নিয়মিত খাদ্য তালিকায় এ শাকটি রাখলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। যেমন-

১. কলমি শাকে খুব সামান্য পরিমাণে ক্যালরি থাকে। এটি ফাইবারের দারুণ উৎস। নিয়মিত এ শাক খেলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো যায়।

২. কলমি শাক উপস্থিত ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে দারুণ কার্যকরী। এটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত এ শাক খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমে।

৩. নিয়মিত কলমি শাক খেলে হৃদরোগজনিত জটিলতা ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। এতে থাকা ফাইবার অতিরিক্ত কোলেস্টেরল কমায়।

৪. শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে কলমি শাক। এতে থাকা আয়রন থাইরয়েডের কার্যকারিতা ঠিক রাখে। এছাড়া বিপাকক্রিয়া বাড়ানো, তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখা এবং লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন করতেও কলমি শাকের জুড়ি নেই।

৫. কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। নিয়মিত এ শাক খেলে দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়।

সূত্র : হেলদিবিল্ডার্জড

পোস্ট শেয়ার করুন

কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় কলমি শাক

আপডেটের সময় : ১০:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯

বিডি জনপ্রত্যাশাঃ কলমি শাক এশিয়ার প্রায় সব দেশেই জনপ্রিয়। সবুজ এ শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পাওয়া যায়।

নিয়মিত খাদ্য তালিকায় এ শাকটি রাখলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। যেমন-

১. কলমি শাকে খুব সামান্য পরিমাণে ক্যালরি থাকে। এটি ফাইবারের দারুণ উৎস। নিয়মিত এ শাক খেলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো যায়।

২. কলমি শাক উপস্থিত ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে দারুণ কার্যকরী। এটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত এ শাক খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমে।

৩. নিয়মিত কলমি শাক খেলে হৃদরোগজনিত জটিলতা ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। এতে থাকা ফাইবার অতিরিক্ত কোলেস্টেরল কমায়।

৪. শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে কলমি শাক। এতে থাকা আয়রন থাইরয়েডের কার্যকারিতা ঠিক রাখে। এছাড়া বিপাকক্রিয়া বাড়ানো, তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখা এবং লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন করতেও কলমি শাকের জুড়ি নেই।

৫. কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। নিয়মিত এ শাক খেলে দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়।

সূত্র : হেলদিবিল্ডার্জড