আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি
৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল
বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন
তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা
কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা
পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা
পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত
কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা
ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা
মাত্র ১৩ বছরেই সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক!

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
- আপডেটের সময় : ০২:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০১৯
- / ১০৬২ টাইম ভিউ
দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ শুরুটা ৯ বছর বয়সেই। একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে বাড়ির সবাইকে চমকে দিয়েছিল। বয়স এখন ১৩। দুবাইয়ে একটি সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক। এবার ঘরের খোলস ভেঙে বিশ্বের সবাইকেই চমকে দিয়েছেন ভারতের কেরালা রাজ্যের আদিত্যন রাজেশ।রাজেশের যখন পাঁচ বছর বয়স, তখন থেকেই কম্পিউটারের প্রতি তীব্র ঝোঁক। স্কুল থেকে বাড়িতে পা রাখতেই কখনো মোবাইল, কখনো আবার কম্পিউটার নিয়ে খুটখাট করতো। আর তার জন্য রাজেশকে প্রতিদিন বাড়ির লোকজনের কাছে বকাঝকাও খেতে হয়েছে। তবে নাছোড় বান্দা রাজেশ।
এই বকাঝকার মধ্যেই খুব তাড়াতাড়িই নিজের প্রযুক্তি ক্যারিশমাটা প্রমাণ করল। হুট করেই একদিন বানিয়ে ফেললো একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। ছোট্ট রাজেশেরে তৈরি ওই অ্যাপ্লিকেশন বহু মানুষের মনে ধরে যায়। শুরু, সেই থেকেই।
এরপর থেকেই রাজেশের জন্য একের পর এক কাজের প্রস্তাব আসতে শুরু করে। বেশ কিছু সফটওয়্যার কোম্পানির জন্যও লোগো ডিজাইনিং করতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, সে সময়ে তাক লাগিয়ে দেয়ার মতো ওয়েবসাইটও তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছিল মাত্র ৯ বছরের রাজেশ।
রাজেশের জন্ম কেরালার থিরুভিল্লাতে। তার বয়স যখন পাঁচ বছর তখনই তার পরিবার দুবাইতে চলে আসে। তবে রাজেশকে ওয়েবসাইটের সঙ্গে প্রথম পরিচয়টা করিয়ে দিয়েছিলেন তার বাবা। রাজশ জানায়, তার বাবা প্রথমে যে ওয়েবসাইটের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিলেন সেটার নাম বিবিসি টাইপিং। এই ওয়েবসাইট থেকেই ছোটরা টাইপিংয়ের খুঁটিনাটি সম্পর্কে জানতে পারে।
বর্তমানে রাজেশের কোম্পানিতে তিনজন কাজ করেন। আর তারা সবাই স্কুলের বন্ধু। তবে রাজশ এখন দিন গুনছে, কবে তার বয়স ১৮ হবে। রাজেশ জানিয়েছে, তার বয়স ১৮ বছর হলেই সে প্রতিষ্ঠিত একটি কোম্পানির মালিক হতে পারবে।
তার কোম্পানিতে ১২ জনেরও বেশি ক্লায়েন্ট রয়েছে। তারা ক্লাইন্টদের জন্য কোডিং সার্ভিস থেকে ডিজাইন, সবই বিনামূল্যে করে থাকে।