ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
মুসলিম কমিউনিটি মৌলভীবাজার এর কমিটি গঠন পবিত্র কাবা থেকে বদরের প্রান্তরে… কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরিফুল আলম কে সংবর্ধনা দিয়েছে মনফালকনে গরিজিয়া বিএনপি ইতালির মিলানে রকমারি সাজে নানান আয়োজনে প্রবাসীদের বৈশাখী অনুষ্ঠান সম্পন্ন বর্তমান পরিস্থিতির উপর দেশবাসীকে যে বার্তা দিলেন শায়খ নূরে আলম হামিদী স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় দপ্তরিদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হাইকোর্টের রায়

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ১০:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ১৪৮৪ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ    দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত ৯শ ৩২ জনের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে জনবল নিয়োগের নীতিমালা-২০১২ এর কয়েকটি ধারা অভেধ ঘোষণা করা হয়েছে।

বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ পৃথক ৬টি রিট আবেদনে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ বুধবার এ রায় দেন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি-কাম প্রহরীদের চাকরি কেন রাজস্বখাতে স্থানান্তর করা হবে না এবং আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে জনবল নিয়োগের নীতিমালা-২০১২ সংশোধনে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে এ রায় দেওয়া হয়। রিট আবেদনকারীপক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও অ্যাডভোকটে নাসিরউদ্দিন খান সম্রাট। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।

এ রায়ের ফলে সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদে প্রায় ৩৭ হাজার  ব্যক্তির রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের পথ প্রশস্থ হলো বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।

রায়ের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার সাংবাদিকদের বলেন, রায়ে নীতিমালা-২০১২ এর যেসব নীতি আইএলও কনভেনশন এং বাংলাদেশের শ্রম আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক সেসব কয়েকটি ধারা অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

সরকার ২০১২ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী নিয়োগের জন্য নীতিমালা তৈরি করে। এরপর সারাদেশে ৩৬ হাজার ৯শ ৮৮টি পদ সৃষ্টির মাধ্যমে নিয়োগ দেয় সরকার। সংশ্লিষ্টদের অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। এ অবস্থায় রাজস্ব খাতে স্থানান্তর চেয়ে সংশ্লিষ্টরা রিট আবেদন করেন।

পোস্ট শেয়ার করুন

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় দপ্তরিদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হাইকোর্টের রায়

আপডেটের সময় : ১০:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ    দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত ৯শ ৩২ জনের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে জনবল নিয়োগের নীতিমালা-২০১২ এর কয়েকটি ধারা অভেধ ঘোষণা করা হয়েছে।

বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ পৃথক ৬টি রিট আবেদনে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ বুধবার এ রায় দেন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি-কাম প্রহরীদের চাকরি কেন রাজস্বখাতে স্থানান্তর করা হবে না এবং আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে জনবল নিয়োগের নীতিমালা-২০১২ সংশোধনে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে এ রায় দেওয়া হয়। রিট আবেদনকারীপক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও অ্যাডভোকটে নাসিরউদ্দিন খান সম্রাট। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।

এ রায়ের ফলে সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদে প্রায় ৩৭ হাজার  ব্যক্তির রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের পথ প্রশস্থ হলো বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।

রায়ের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার সাংবাদিকদের বলেন, রায়ে নীতিমালা-২০১২ এর যেসব নীতি আইএলও কনভেনশন এং বাংলাদেশের শ্রম আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক সেসব কয়েকটি ধারা অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

সরকার ২০১২ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী নিয়োগের জন্য নীতিমালা তৈরি করে। এরপর সারাদেশে ৩৬ হাজার ৯শ ৮৮টি পদ সৃষ্টির মাধ্যমে নিয়োগ দেয় সরকার। সংশ্লিষ্টদের অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। এ অবস্থায় রাজস্ব খাতে স্থানান্তর চেয়ে সংশ্লিষ্টরা রিট আবেদন করেন।