ঢাকা , শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় দপ্তরিদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হাইকোর্টের রায়

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ১০:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ১৮৪৫ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ    দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত ৯শ ৩২ জনের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে জনবল নিয়োগের নীতিমালা-২০১২ এর কয়েকটি ধারা অভেধ ঘোষণা করা হয়েছে।

বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ পৃথক ৬টি রিট আবেদনে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ বুধবার এ রায় দেন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি-কাম প্রহরীদের চাকরি কেন রাজস্বখাতে স্থানান্তর করা হবে না এবং আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে জনবল নিয়োগের নীতিমালা-২০১২ সংশোধনে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে এ রায় দেওয়া হয়। রিট আবেদনকারীপক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও অ্যাডভোকটে নাসিরউদ্দিন খান সম্রাট। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।

এ রায়ের ফলে সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদে প্রায় ৩৭ হাজার  ব্যক্তির রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের পথ প্রশস্থ হলো বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।

রায়ের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার সাংবাদিকদের বলেন, রায়ে নীতিমালা-২০১২ এর যেসব নীতি আইএলও কনভেনশন এং বাংলাদেশের শ্রম আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক সেসব কয়েকটি ধারা অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

সরকার ২০১২ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী নিয়োগের জন্য নীতিমালা তৈরি করে। এরপর সারাদেশে ৩৬ হাজার ৯শ ৮৮টি পদ সৃষ্টির মাধ্যমে নিয়োগ দেয় সরকার। সংশ্লিষ্টদের অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। এ অবস্থায় রাজস্ব খাতে স্থানান্তর চেয়ে সংশ্লিষ্টরা রিট আবেদন করেন।

পোস্ট শেয়ার করুন

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় দপ্তরিদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হাইকোর্টের রায়

আপডেটের সময় : ১০:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ    দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত ৯শ ৩২ জনের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে জনবল নিয়োগের নীতিমালা-২০১২ এর কয়েকটি ধারা অভেধ ঘোষণা করা হয়েছে।

বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ পৃথক ৬টি রিট আবেদনে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ বুধবার এ রায় দেন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি-কাম প্রহরীদের চাকরি কেন রাজস্বখাতে স্থানান্তর করা হবে না এবং আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে জনবল নিয়োগের নীতিমালা-২০১২ সংশোধনে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে এ রায় দেওয়া হয়। রিট আবেদনকারীপক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও অ্যাডভোকটে নাসিরউদ্দিন খান সম্রাট। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।

এ রায়ের ফলে সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদে প্রায় ৩৭ হাজার  ব্যক্তির রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের পথ প্রশস্থ হলো বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।

রায়ের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার সাংবাদিকদের বলেন, রায়ে নীতিমালা-২০১২ এর যেসব নীতি আইএলও কনভেনশন এং বাংলাদেশের শ্রম আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক সেসব কয়েকটি ধারা অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

সরকার ২০১২ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী নিয়োগের জন্য নীতিমালা তৈরি করে। এরপর সারাদেশে ৩৬ হাজার ৯শ ৮৮টি পদ সৃষ্টির মাধ্যমে নিয়োগ দেয় সরকার। সংশ্লিষ্টদের অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। এ অবস্থায় রাজস্ব খাতে স্থানান্তর চেয়ে সংশ্লিষ্টরা রিট আবেদন করেন।