ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ড. সাইফুল আলম চৌধুরীর কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি প্রার্থী ঘোষনা

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৪:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫
  • / ২২৮ টাইম ভিউ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনসমূহের নিবেদিতপ্রাণ সংগঠক, বহির্বিশ্ব জাতীয়তাবাদী ফোরাম কুলাউড়া উপজেলা শাখার সম্মানিত সভাপতি এবং কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধুরী-এর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে কুলাউড়া স্টেশনে আনন্দ উল্লাসে বরন করে নেন ।

দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকে বিএনপির রাজনীতিকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শক্ত অবস্থানে তুলে ধরার পাশাপাশি প্রবাসী নেতা-কর্মীদের সংগঠিত করতে তিনি যে নিরলস ভূমিকা রেখেছেন, তা সর্বমহলে প্রশংসিত। তার এই প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে কুলাউড়া উপজেলায় দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে গভীর উচ্ছ্বাস ও প্রত্যাশার আবহ।

স্বাগত ব্যানারে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান-এর প্রতিকৃতি ব্যবহার করে অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধুরীর নেতৃত্বে দলের প্রতি অবিচল আস্থা ও জাতীয়তাবাদী আদর্শের প্রতি তার অঙ্গীকারকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়েছে।

দলের নেতাকর্মীরা বলছেন, অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধুরীর প্রত্যাবর্তন কুলাউড়ার রাজনীতিতে একটি নতুন গতি সঞ্চার করবে। তার অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা এবং বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দলের সাংগঠনিক ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করবে।
তারা বিশ্বাস করেন—এই নেতৃত্বেই কুলাউড়ায় বিএনপি আরও গতিশীল ও জনসম্পৃক্ত একটি রাজনৈতিক শক্তিতে রূপ নেবে।

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হিসেবে অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধুরী কুলাউড়ার জাতীয়তাবাদী রাজনীতির এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন—এমনটাই প্রত্যাশা করছেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা।
প্রবাসে থাকা অবস্থায় প্রবাসে ও দেশে অবস্হানরত সাবেক ও বর্তমান ছাত্রদল নেতাদের বৃহ অংশ চায় কুলাউড়া বিএনপির নেতৃত্ব আসুক তৃণমূল বিএনপির কেউ। উপজেলা বিএনপিতে বহিরাগত নেতৃত্বে প্রবেশ হলে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে মনে করেন অনেকেই, থানার দালালী থেকে শুরু করে টেন্ডারবাজী এসব করে দলের সুনাম নষ্ট করে নিজেদের মধ্যে বিবাদ বিভক্তি করবে, যা থেকে দল ক্ষতিগ্রস্হ হবে বলে মনে করেন বহিরাগত বিরোধী ছাত্রদল থেকে উঠে আসা নেতা কর্মিরা।

কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি পদে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিলেন প্রবাসী বিএনপি নেতা ড. সাইফুল আলম চৌধুরী। বর্তমানে তিনি বহির্বিশ্ব জাতীয়তাবাদী ফোরাম কুলাউড়া উপজেলার সভাপতি। ছাত্রদলের কিংবদন্তী এই নেতা কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির নির্রনির্বাচিত সাবেক সাধারন সম্পাদক ছিলেন । ড. সাইফুল আলম চৌধুরী কুলাউড়া উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের হাসিমপুর গ্রামের সন্তান । শনিবার বিকেলে সিলেট থেকে পারাবত ট্রেন যোগে তিনি নিজের জন্ম মাটি কুলাউড়ায় এসে পৌঁছেন। এসময় কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে উপজেলা বিএনপি ছাত্রদল যুবদল স্বেচ্ছাসেবকদল ও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী তাকে আনন্দ উল্লাসে বরন করে নেন।

মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারন সম্পাদক কিংবদন্তি ছাত্রদল নেতা ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের অগ্র সৈনিক শরিফুজ্জামান চৌধুরী তপন( তপন চৌধুরী ) সোস্যাল মিডিয়ায় লিখেন বহিরাগত রুখতে তৃণমূল বিএনপির ঐক্যের বিকল্প নেই।

তাই সবাই হয়ে ছাত্রদল থেকে উঠে আসা নেতৃত্ব কে বিএনপির নেতৃত্বে বসাতে হবে।

কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি কামাল আহমেদ জুনেদ, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক আব্দুল মুহিত বাবলু, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক কাওসার আহমেদ নিপার, পৌরসভা যুবদলের মোসা আহমেদ সুয়েট, কাদিপুর ইউনিয়ন বিএনপির নেতা মুক্তার আহমেদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক রেজাউল আলম ভুঁইয়া খোকন, জেলা যুগ্ম সম্পাদক ও উপজেলা ছাত্রদল নেতা কাওসার আহমেদ বাপ্পু, মাসুদ রানা প্রমুখ এসময় বক্তব্য রাখেন ।
ড. সাইফুল আলম চৌধুরী ট্রেন থেকে নেমে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি
এসময় তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়ায় ড. সাইফুল কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রদল, যুবদলের ঐক্য দেখে সকলকে ধন্যবাদ জানান। কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির আগামী কাউন্সিলে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আগ্রহ প্রকাশ করে ড. সাইফুল আলম চৌধুরী বলেন,দলে ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। অতীতে আমাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করেছিলেন আমি সকল নেতাকর্মীকে সাথে নিয়ে চলার চেষ্টা করেছি। সভাপতি নির্বাচিত করলেও ইনশাআল্লাহ সকলকে একসাথে নিয়ে চলার চেষ্টা করবো।

পোস্ট শেয়ার করুন

ড. সাইফুল আলম চৌধুরীর কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি প্রার্থী ঘোষনা

আপডেটের সময় : ০৪:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনসমূহের নিবেদিতপ্রাণ সংগঠক, বহির্বিশ্ব জাতীয়তাবাদী ফোরাম কুলাউড়া উপজেলা শাখার সম্মানিত সভাপতি এবং কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধুরী-এর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে কুলাউড়া স্টেশনে আনন্দ উল্লাসে বরন করে নেন ।

দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকে বিএনপির রাজনীতিকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শক্ত অবস্থানে তুলে ধরার পাশাপাশি প্রবাসী নেতা-কর্মীদের সংগঠিত করতে তিনি যে নিরলস ভূমিকা রেখেছেন, তা সর্বমহলে প্রশংসিত। তার এই প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে কুলাউড়া উপজেলায় দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে গভীর উচ্ছ্বাস ও প্রত্যাশার আবহ।

স্বাগত ব্যানারে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান-এর প্রতিকৃতি ব্যবহার করে অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধুরীর নেতৃত্বে দলের প্রতি অবিচল আস্থা ও জাতীয়তাবাদী আদর্শের প্রতি তার অঙ্গীকারকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়েছে।

দলের নেতাকর্মীরা বলছেন, অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধুরীর প্রত্যাবর্তন কুলাউড়ার রাজনীতিতে একটি নতুন গতি সঞ্চার করবে। তার অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা এবং বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দলের সাংগঠনিক ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করবে।
তারা বিশ্বাস করেন—এই নেতৃত্বেই কুলাউড়ায় বিএনপি আরও গতিশীল ও জনসম্পৃক্ত একটি রাজনৈতিক শক্তিতে রূপ নেবে।

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হিসেবে অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধুরী কুলাউড়ার জাতীয়তাবাদী রাজনীতির এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন—এমনটাই প্রত্যাশা করছেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা।
প্রবাসে থাকা অবস্থায় প্রবাসে ও দেশে অবস্হানরত সাবেক ও বর্তমান ছাত্রদল নেতাদের বৃহ অংশ চায় কুলাউড়া বিএনপির নেতৃত্ব আসুক তৃণমূল বিএনপির কেউ। উপজেলা বিএনপিতে বহিরাগত নেতৃত্বে প্রবেশ হলে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে মনে করেন অনেকেই, থানার দালালী থেকে শুরু করে টেন্ডারবাজী এসব করে দলের সুনাম নষ্ট করে নিজেদের মধ্যে বিবাদ বিভক্তি করবে, যা থেকে দল ক্ষতিগ্রস্হ হবে বলে মনে করেন বহিরাগত বিরোধী ছাত্রদল থেকে উঠে আসা নেতা কর্মিরা।

কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি পদে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিলেন প্রবাসী বিএনপি নেতা ড. সাইফুল আলম চৌধুরী। বর্তমানে তিনি বহির্বিশ্ব জাতীয়তাবাদী ফোরাম কুলাউড়া উপজেলার সভাপতি। ছাত্রদলের কিংবদন্তী এই নেতা কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির নির্রনির্বাচিত সাবেক সাধারন সম্পাদক ছিলেন । ড. সাইফুল আলম চৌধুরী কুলাউড়া উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের হাসিমপুর গ্রামের সন্তান । শনিবার বিকেলে সিলেট থেকে পারাবত ট্রেন যোগে তিনি নিজের জন্ম মাটি কুলাউড়ায় এসে পৌঁছেন। এসময় কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে উপজেলা বিএনপি ছাত্রদল যুবদল স্বেচ্ছাসেবকদল ও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী তাকে আনন্দ উল্লাসে বরন করে নেন।

মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারন সম্পাদক কিংবদন্তি ছাত্রদল নেতা ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের অগ্র সৈনিক শরিফুজ্জামান চৌধুরী তপন( তপন চৌধুরী ) সোস্যাল মিডিয়ায় লিখেন বহিরাগত রুখতে তৃণমূল বিএনপির ঐক্যের বিকল্প নেই।

তাই সবাই হয়ে ছাত্রদল থেকে উঠে আসা নেতৃত্ব কে বিএনপির নেতৃত্বে বসাতে হবে।

কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি কামাল আহমেদ জুনেদ, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক আব্দুল মুহিত বাবলু, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক কাওসার আহমেদ নিপার, পৌরসভা যুবদলের মোসা আহমেদ সুয়েট, কাদিপুর ইউনিয়ন বিএনপির নেতা মুক্তার আহমেদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক রেজাউল আলম ভুঁইয়া খোকন, জেলা যুগ্ম সম্পাদক ও উপজেলা ছাত্রদল নেতা কাওসার আহমেদ বাপ্পু, মাসুদ রানা প্রমুখ এসময় বক্তব্য রাখেন ।
ড. সাইফুল আলম চৌধুরী ট্রেন থেকে নেমে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি
এসময় তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়ায় ড. সাইফুল কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রদল, যুবদলের ঐক্য দেখে সকলকে ধন্যবাদ জানান। কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির আগামী কাউন্সিলে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আগ্রহ প্রকাশ করে ড. সাইফুল আলম চৌধুরী বলেন,দলে ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। অতীতে আমাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করেছিলেন আমি সকল নেতাকর্মীকে সাথে নিয়ে চলার চেষ্টা করেছি। সভাপতি নির্বাচিত করলেও ইনশাআল্লাহ সকলকে একসাথে নিয়ে চলার চেষ্টা করবো।