বিশ্বের ৫০টি দেশের নেতৃবৃন্দের নিয়ে বিএনপির ভ্র্যার্চুয়ালী আলোচনা সভায় তারেক রহমান
- আপডেটের সময় : ০৭:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪
- / ২৭৩ টাইম ভিউ
বিশ্বের ৫০টি দেশের বিএনপির ৯৫০ জন নেতৃবৃন্দের নিয়ে ৫৪ তম মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবসের আলোচনা সভা সফলভাবে গতকাল ৩১ শে মার্চ সম্পন্ন হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান , বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন স্হায়ী কমিটির সদস্য সাবেক রাষ্ট্রদূত নজরুল ইসলাম খাঁন, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন আহমেদ( বীরবিক্রম ) বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক রুহুল কবির রিজভী।
অষ্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং উওর-দক্ষিন আমেরিকা সাংগঠনিক সমন্বয়ক এবং আন্তর্জাতিক সম্পাদক জাতীয় নির্বাহী কমিটি-জনাব আনোয়ার হোসেন খোকন এর সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ার পার্সনের উপদেষ্টা জনাব মাহিদুর রহমান, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি আব্দুল মালিক, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও মধ্যে প্রাচ্য বিএনপির সমন্বয়ক আলহাজ্ব আহমেদ আলি মুকিব, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারন সম্পাদক কয়ছর আহমেদ, পর্তুগাল বিএনপির আহবায়ক আবু ইউসুফ তালুকদার, সদস্য সচিব ছায়েফ আহমেদ সুইট, কুয়েত বিএনপির সভাপতি মাহফুজুর রহমান মাহফুজ.কক্যালিফোর্নিয়া বিএনপির সভাপতি বদরুল আলম চৌধুরী ও কানিজ কণা সহ ইউরোপে বিভিন্ন দেশের নেতৃবৃন্দেরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্য জনাব তারেক রহমান বলেন শহীদ জিয়াকে বর্তমান প্রজন্মের কাছে সঠিক পরিচয়ে পরিচিত করে তুলা। নতুন প্রজন্ম সহ সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষার সংগ্রামে এগিয়ে আসতে হবে।
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন-শেখ মুজিবুর রহমান নিজে কেনো স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন না বা দলের কেউইতো করলো না কেনো?
তিনি যে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন, এমন কোনো তথ্য-উপাত্ত কারো কোনো বই বা সংবাদপত্রে কখনো কেউ আজও দেখেনি। তিনি ধানমন্ডি বাসায় ছিলেন, ঐদিকে শতাধীক সাংবাদিক অপেক্ষা করছিলো তৎকালীন সময়ের ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে(বর্তমানে শেরাটন) তারা ঘোষণামূলক কিছু শুনবে! কিন্তু তিনি(শেখ মুজিব) তা করেননি। তিনিতো ঐ সময় ধানমন্ডি থেকে চট্রগ্রাম কালুর ঘাটে গিয়ে ঘোষণা করেননি। তিনি কোনো পাঠপত্রও পাঠাননি, অথবা তিনি স্বাধীনতা ডাক দিতে চাইলে, ঐ অপেক্ষিত সাংবাদিকদের মাধ্যমেও করাতে পারতেন। আসলে শেখ মুজিব তথা আওয়ামীলীগ স্বাধীনতার পক্ষে ছিলো না। তাহলে কে ঘোষণা করেছিলো-শহীদ মুক্তিযুদ্ধা জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা করেন(প্রমাণীত)
তিনি আরো বলেন-বর্তমান প্রজন্ম বিএনপির সরকার দেখেনি, দলের দেশ পরিচালনাও দেখেনি। কিন্তু তরুন প্রজন্ম, না দেখেও এই দলের প্রতি বিশ্বাস এনেছে, দলের জন্য কাজ করছে! গণতন্ত্রের আন্দোলনে নিজেকে নিবেদিত করছে! এরাই বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনবে ইন শা আল্লাহ। এবং এটি একটি রাজনৈতিক দল হিসাবে, বিএনপির জন্য বিশাল খুশীর বিষয়।
তারেক রহমান প্রবাসীদের উদ্দেশ্য করে বলেন পৃথিবীর যে যেদেশে আছেন, সেই দেশে প্রত্যেকের অবস্থান থেকে অবস্হানরত দেশের প্রতিনিধির কাছে বাংলাদেশের ও দলের বর্তমান অবস্থান তুলে ধরবেন।