ঢাকা , রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা বদরুল আলম চৌধুরীর ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

সিলেটে জঙ্গি তৈরির ট্রেনিং সেন্টার খুলেছিলো নাইম

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০১:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ অগাস্ট ২০২০
  • / ৪২৫ টাইম ভিউ

সিলেটে টিলাগড়ে জঙ্গিদের ট্রেনিং দিতে শাহভিলায় বাসা ভাড়া নিয়েছিলো নব্য জেএমবির আঞ্চলিক প্রধান নাইমুজ্জামান নাইম ও তার সহযোগী সায়েম। মঙ্গলবার রাতে অভিযানকালে বাসার মালিক সামদ আলীর সামনেই এ কথা স্বীকার করেছে জঙ্গি নাইম ও সায়েম। তবে- অভিযানকালে ওই বাসায় কিছু পাওয়া যায়নি।
বাসার মালিক সামদ আলী জানিয়েছেন- রাতে পুলিশ নাইম ও সায়েমকে নিয়ে তার বাসায় আসেন। এ সময় তিনি নাইম ও সায়েমকে চিনেছেন। তারা দু’জন প্রায় দুই মাস আগে কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারের নামে তার কাছ থেকে বাসা ভাড়া নেয়। এ সময় তারা জানিয়েছিলো তাদের দুই সহকর্মী ওই বাসায় থাকবে। তিনি জানান- বাসা ভাড়া নিলেও তারা কার্যক্রম শুরু করেনি।

কিংবা ওই বাসায় কেউ বসবাসের জন্য উঠেনি। তবে- নিয়মিত ভাবেই তারা বাসা ভাড়া দিয়ে যেতো।
নাইম ও সায়েমের সিলেটে বাসা রয়েছে। এর মধ্যে নাইম পরিবার নিয়ে নগরীর মিরাবাজারে বসবাস করতেন। আর সায়েম বসবাস করতেন দক্ষিন সুরমায়। এরপরও তারা নতুন যোগ দেওয়া জঙ্গিদের ট্রেনিং দিতে ওই বাসা ভাড়া নেয়। মঙ্গলবার রাতে তারা বাসার মালিকের সামনেই পুলিশের কাছে এ কথা স্বীকার করেছে।#

পোস্ট শেয়ার করুন

সিলেটে জঙ্গি তৈরির ট্রেনিং সেন্টার খুলেছিলো নাইম

আপডেটের সময় : ০১:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ অগাস্ট ২০২০

সিলেটে টিলাগড়ে জঙ্গিদের ট্রেনিং দিতে শাহভিলায় বাসা ভাড়া নিয়েছিলো নব্য জেএমবির আঞ্চলিক প্রধান নাইমুজ্জামান নাইম ও তার সহযোগী সায়েম। মঙ্গলবার রাতে অভিযানকালে বাসার মালিক সামদ আলীর সামনেই এ কথা স্বীকার করেছে জঙ্গি নাইম ও সায়েম। তবে- অভিযানকালে ওই বাসায় কিছু পাওয়া যায়নি।
বাসার মালিক সামদ আলী জানিয়েছেন- রাতে পুলিশ নাইম ও সায়েমকে নিয়ে তার বাসায় আসেন। এ সময় তিনি নাইম ও সায়েমকে চিনেছেন। তারা দু’জন প্রায় দুই মাস আগে কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারের নামে তার কাছ থেকে বাসা ভাড়া নেয়। এ সময় তারা জানিয়েছিলো তাদের দুই সহকর্মী ওই বাসায় থাকবে। তিনি জানান- বাসা ভাড়া নিলেও তারা কার্যক্রম শুরু করেনি।

কিংবা ওই বাসায় কেউ বসবাসের জন্য উঠেনি। তবে- নিয়মিত ভাবেই তারা বাসা ভাড়া দিয়ে যেতো।
নাইম ও সায়েমের সিলেটে বাসা রয়েছে। এর মধ্যে নাইম পরিবার নিয়ে নগরীর মিরাবাজারে বসবাস করতেন। আর সায়েম বসবাস করতেন দক্ষিন সুরমায়। এরপরও তারা নতুন যোগ দেওয়া জঙ্গিদের ট্রেনিং দিতে ওই বাসা ভাড়া নেয়। মঙ্গলবার রাতে তারা বাসার মালিকের সামনেই পুলিশের কাছে এ কথা স্বীকার করেছে।#