প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
- আপডেটের সময় : ১০:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মে ২০২০
- / ১১১২ টাইম ভিউ
গত ১৮ ই মে জাগোদেশ ২৪ এ প্রকাশিত ব্যক্তিগত রাস্তায় গাড়িযোগে মাটি আনতে বাধা চলাচলের রাস্তা বন্ধঃ কুলাউড়ার বাগজুর গ্রামে প্রতিপক্ষের হুমকিতে আতঙ্কিত এলাকাবাসী শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে তাহা মিথ্যা, উদ্দেশ্য প্রণোদিত, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, প্রতিহিংসামূলক ও মানহানি কর বটে। আমরা বাগজুর জামে মসজিদ কমিটি ও মুসল্লিগন উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার ১১ নং শরীফপুর ইউনিয়নের বাগজুর গ্রামের মাওলানা আব্দুল গফুর, আব্দুল মতিন গং ব্যাক্তিগত রাস্তা দিয়া ট্রাক যোগে মাটি নিতে বাধা প্রসঙ্গে যে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে তাহা চরম মিথ্যা।
কারণ গাড়ী যোগে মাটি নেওয়া দুই পরিবারের বিষয়-কিন্তু রাস্তাটি তাদের নয়, এটি বাগজুর জামে মসজিদের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে গ্রামের মুসল্লীগন এই রাস্তা দিয়ে মসজিদ, কবরস্থান, ঈদগা এবং প্রাইমারী স্কুল হয়ে নিয়মিত যাতায়াত করে আসিতেছেন ।
সামাদ ক্বারী জিবীত থাকা অবস্থায় শিশুরা মক্তবে যাইতে বাধা প্রদান, মসজিদে মুসল্লিদের যাইতে বাধা দেওয়ায় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেম্বারগন মিলে সালিশ করে সমাধান করে দেন। সমাধান করে দেওয়ার পরও ইদানিং মাওঃ আব্দুল গফুর গং কিছু কুচক্রী মহলের চক্রান্তে মাটি আনা নেওয়াকে কেন্দ্র করে মসজিদকে ব্যবহার করে মসজিদ কমিটিকে পাশকাটিয়ে ষড়যন্ত্র মূলক ভাবে কৌশলে এলাকায় উত্তেজনা তৈরী করেছেন।
মাওঃ আব্দুল গফুর তার সন্তান মনছুর, মুহিবুর, মোঃ তুহিবুর, আব্দুল মতিন, আইনজব, এনামুল হক, আমিন আলীসহ তাদের আত্তীয়স্বজন মসজিদের রাস্তাদিয়ে না যাওয়ার জন্য চরম নিষেধাজ্ঞা করেন। যার ফলে আমরা পাঞ্চায়েতগন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বার ও গন্যমান্য ব্যক্তিগনের নিকট অভিযোগ দিলে তাহারা ব্যবস্তা নিতে গেলে তা অমান্য করে চলেছে।
ছমদ ক্বারীর ছেলে মাওঃ আব্দুল গফুরের পরিবারের উদ্দেশ্য হলো মসজিদের রাস্তা বন্ধ করে দিয়ে মুসল্লিদের নামাজে যাওয়া বন্ধ করা। ক্বারী আব্দুস ছমদের মা মাওলানা আব্দুল গফুরের দাদীর দেওয়া এক পোয়া জমি দখল করে নিয়েছেন। দীর্ঘ দিন যাবৎ মসজিদের উত্তর পাশের জমি দখল করে ফিশারী করেছেন। ছমদ ক্বারী ইতিপূর্বে মসজিদকে গীর্জার সাথে এবং মাওলানা আব্দুল গফুর শিরনীকে পায়খানার সাথে তুলনা করেছেন।গ্রামের করিমের মায়ের লাশ উক্ত রাস্তা দিয়ে কবরস্থানে নিতে দেওয়া হয় নাই।
বর্তমানে তাহারা মসজিদের রাস্তা ও ভিটা দখলের গভীর চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছেন। এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন। এমতাবস্থায় আমরা মসজিদ কমিটিসহ মুসল্লিরা আতংকের মধ্যে দিন কাটাচ্ছি।
সভাপতি/সম্পাদকসহ
বাগজুর মসজিদ কমিটির সকল সদস্য বৃন্দ।