ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

সুখী দেশের শীর্ষে ডেনমার্ক, যেমন আছেন বাংলাদেশিরা

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ১০:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০১৯
  • / ৩০৪ টাইম ভিউ

লুৎফর রহমান বাবু : বিশ্বে সুখী দেশের তালিকায় শীর্ষে ডেনমার্ক। আর্থিক সঙ্গতি, জীবনযাপনের স্বাধীনতা, কম দুর্নীতি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, সামাজিক নিরাপত্তা ও উদারতার মানদণ্ডে জাতিসংঘ তৈরি করা তালিকা অনুযায়ী এদেশের নাগরিকরা সুখী হিসেবে বিবেচিত। সেই সুবাদে অনেকটা স্বাচ্ছন্দেই দিন পার করছেন দেশটিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

সুন্দর সবুজ পরিপাটি ও নির্মল পরিবেশের এ চিত্র বিশ্বের সুখী দেশের তালিকায় শীর্ষে থাকা ডেনমার্কের।
এদেশের নাগরিকের পাশাপাশি দেশটিতে বসবাসকারী বাংলাদেশীরাও সুখে আর স্বাচ্ছন্দে জীবনযাপন করছেন।
বিরাজ করছে পারস্পারিক সৌহার্দ্য আর সম্প্রীতি। এমনটাই জানিয়েছেন কমিউনিটি নেতারা।
তারা বলছেন, ডেনমার্ক শান্তির দেশ, এক নম্বর র‌্যাংকিং এ আছে। আমরাও ভালো আছি। আমরা যথাসম্ভব চেষ্টা করি বাঙালি সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে।
আর দেশটিতে বেড়ে ওঠা প্রজন্মের শেকড়ে’র সাথে যুক্ত রাখতে দেশীয় সংস্কৃতির লালন পালন চলে নিয়মিত।
বাঙালিরা বলছেন, আমরা প্রতি বছর আমাদের জাতীয় দিবসগুলো এখানে লালন-পারন করি। আমাদের বাচ্চারা খুব ভালো বাংলা বলে। বাসায়ও বাংলায় কথা বলি।
তবে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে একটি মসজিদ থাকলেও নেই কোন বাংলা স্কুল । বাংলা স্কুল প্রতিষ্ঠিত হলে সহজেই বাংলা শিখতে পারবে এখানে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্ম। পাশাপাশি নিজ প্রতিভায় একসময় ভবিষ্যতে এ দেশীয় রাজনীতির সাথে যুক্ত হবে ভবিষ্যতে তারাও, এমন আশাবাদ কমিউনিটি নেতাদের ।
শুধু সুখী দেশই নয়, বাংলাদেশীদেরও ব্যবসা-বাণিজ্য এখানে ভালো চলছে বলে দাবি প্রবাসী ব্যবসায়ীদের।
তারা বলছেন, আমরা চাই এখানে একটি বাংলা স্কুল গড়ে উঠুক। যেন আমরা যেভাবে শিখেছি তারাও শিখুক। আগামীতে আমাদের ছেলে-মেয়েরা এদেশের মূল ধারার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হবে।
বর্তমানে ডেনমার্কে বসবাসরত পাঁচ সহস্রাধিক বাংলাদেশির মধ্যে রাজধানী কোপেনহেগেন ছাড়া অন্যান্য শহরে একেবারে হাতেগোনা বাঙালিরা বাস করেন।

পোস্ট শেয়ার করুন

সুখী দেশের শীর্ষে ডেনমার্ক, যেমন আছেন বাংলাদেশিরা

আপডেটের সময় : ১০:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০১৯

লুৎফর রহমান বাবু : বিশ্বে সুখী দেশের তালিকায় শীর্ষে ডেনমার্ক। আর্থিক সঙ্গতি, জীবনযাপনের স্বাধীনতা, কম দুর্নীতি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, সামাজিক নিরাপত্তা ও উদারতার মানদণ্ডে জাতিসংঘ তৈরি করা তালিকা অনুযায়ী এদেশের নাগরিকরা সুখী হিসেবে বিবেচিত। সেই সুবাদে অনেকটা স্বাচ্ছন্দেই দিন পার করছেন দেশটিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

সুন্দর সবুজ পরিপাটি ও নির্মল পরিবেশের এ চিত্র বিশ্বের সুখী দেশের তালিকায় শীর্ষে থাকা ডেনমার্কের।
এদেশের নাগরিকের পাশাপাশি দেশটিতে বসবাসকারী বাংলাদেশীরাও সুখে আর স্বাচ্ছন্দে জীবনযাপন করছেন।
বিরাজ করছে পারস্পারিক সৌহার্দ্য আর সম্প্রীতি। এমনটাই জানিয়েছেন কমিউনিটি নেতারা।
তারা বলছেন, ডেনমার্ক শান্তির দেশ, এক নম্বর র‌্যাংকিং এ আছে। আমরাও ভালো আছি। আমরা যথাসম্ভব চেষ্টা করি বাঙালি সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে।
আর দেশটিতে বেড়ে ওঠা প্রজন্মের শেকড়ে’র সাথে যুক্ত রাখতে দেশীয় সংস্কৃতির লালন পালন চলে নিয়মিত।
বাঙালিরা বলছেন, আমরা প্রতি বছর আমাদের জাতীয় দিবসগুলো এখানে লালন-পারন করি। আমাদের বাচ্চারা খুব ভালো বাংলা বলে। বাসায়ও বাংলায় কথা বলি।
তবে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে একটি মসজিদ থাকলেও নেই কোন বাংলা স্কুল । বাংলা স্কুল প্রতিষ্ঠিত হলে সহজেই বাংলা শিখতে পারবে এখানে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্ম। পাশাপাশি নিজ প্রতিভায় একসময় ভবিষ্যতে এ দেশীয় রাজনীতির সাথে যুক্ত হবে ভবিষ্যতে তারাও, এমন আশাবাদ কমিউনিটি নেতাদের ।
শুধু সুখী দেশই নয়, বাংলাদেশীদেরও ব্যবসা-বাণিজ্য এখানে ভালো চলছে বলে দাবি প্রবাসী ব্যবসায়ীদের।
তারা বলছেন, আমরা চাই এখানে একটি বাংলা স্কুল গড়ে উঠুক। যেন আমরা যেভাবে শিখেছি তারাও শিখুক। আগামীতে আমাদের ছেলে-মেয়েরা এদেশের মূল ধারার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হবে।
বর্তমানে ডেনমার্কে বসবাসরত পাঁচ সহস্রাধিক বাংলাদেশির মধ্যে রাজধানী কোপেনহেগেন ছাড়া অন্যান্য শহরে একেবারে হাতেগোনা বাঙালিরা বাস করেন।