ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

২০২০ সালের মধ্যে ৫৬০ মডেল মসজিদ সম্পন্ন হবে : ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ১১:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০১৯
  • / ৫৬২ টাইম ভিউ

দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ৫৬০ মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সংস্কৃতি কেন্দ্র স্থাপনের কাজ আগামী ২০২০ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আবদুল্লাহ।

রোববার মাহফুজুর রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে জাতীয় সংসদকে এ তথ্য জানান ধর্ম প্রতিমন্ত্রী।

হাজী মো. সেলিমের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের মুসলমানদের হজ পালনে নির্ধারিত ব্যয় পার্শ্ববর্তী ভারতের মুসলমানদের ধার্য্যকৃত ব্যয়ের প্রায় দ্বিগুণ তথ্যটি সঠিক নয়। বরং সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে হজ পালনের ব্যয় বাংলাদেশে কম।

শেখ মো. আবদুল্লাহ বলেন, ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী আমাদের পার্শ্ববর্তী ভারতের মুসলমানদের সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীর ব্যয় ছিল অঞ্চলভেদে ২ লাখ ৪৬ হাজার থেকে ২ লাখ ৮৫ হাজার রুপি। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৮৪১ টাকা। একই সঙ্গে বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের ব্যয় ছিল ৪-৫ লাখ রুপি। অথচ ওই বছরে বাংলাদেশের সরকারি ব্যবস্থাপনার প্যাকেজ-বি এর হজযাত্রীদের ব্যয় ছিল ৩ লাখ ৩১ হাজার ৩৫৯ হাজার টাকা এবং প্যাকেজ-এ এর ব্যয় ছিল ৩ লাখ ৯৭ হাজার ৯২৯ টাকা। বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রীদের ব্যয় ছিল ৩ লাখ ৩১ হাজার ৩৫৯ টাকা। এখানে (বাংলাদেশে) হজযাত্রীদের ব্যয় আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ফলশ্রুতিতে অন্যান্য বছরের মতো ২০১৯ সালে বিমান ভাড়া বৃদ্ধি না করে ১০ হাজার ১৯৮ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়।

মো. মোজাফফর হোসেনের প্রশ্নের জবাবে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতি বছরই পবিত্র হজ গমন ইচ্ছুকগণের অনেকে বিমানের টিকিট না পাওয়ায় ফিরে যেতে হয় কথাটি সঠিক নয়। ২০১৮ সালে নিবন্ধিত সব হজযাত্রী পবিত্র হজ পালন করে দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। তবে ২০১৭ সালে এ ধরণের অনিয়মের কারণে সংশ্লিষ্ট হজ এজেন্সির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

পোস্ট শেয়ার করুন

২০২০ সালের মধ্যে ৫৬০ মডেল মসজিদ সম্পন্ন হবে : ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

আপডেটের সময় : ১১:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০১৯

দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ৫৬০ মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সংস্কৃতি কেন্দ্র স্থাপনের কাজ আগামী ২০২০ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আবদুল্লাহ।

রোববার মাহফুজুর রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে জাতীয় সংসদকে এ তথ্য জানান ধর্ম প্রতিমন্ত্রী।

হাজী মো. সেলিমের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের মুসলমানদের হজ পালনে নির্ধারিত ব্যয় পার্শ্ববর্তী ভারতের মুসলমানদের ধার্য্যকৃত ব্যয়ের প্রায় দ্বিগুণ তথ্যটি সঠিক নয়। বরং সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে হজ পালনের ব্যয় বাংলাদেশে কম।

শেখ মো. আবদুল্লাহ বলেন, ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী আমাদের পার্শ্ববর্তী ভারতের মুসলমানদের সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীর ব্যয় ছিল অঞ্চলভেদে ২ লাখ ৪৬ হাজার থেকে ২ লাখ ৮৫ হাজার রুপি। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৮৪১ টাকা। একই সঙ্গে বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের ব্যয় ছিল ৪-৫ লাখ রুপি। অথচ ওই বছরে বাংলাদেশের সরকারি ব্যবস্থাপনার প্যাকেজ-বি এর হজযাত্রীদের ব্যয় ছিল ৩ লাখ ৩১ হাজার ৩৫৯ হাজার টাকা এবং প্যাকেজ-এ এর ব্যয় ছিল ৩ লাখ ৯৭ হাজার ৯২৯ টাকা। বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রীদের ব্যয় ছিল ৩ লাখ ৩১ হাজার ৩৫৯ টাকা। এখানে (বাংলাদেশে) হজযাত্রীদের ব্যয় আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ফলশ্রুতিতে অন্যান্য বছরের মতো ২০১৯ সালে বিমান ভাড়া বৃদ্ধি না করে ১০ হাজার ১৯৮ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়।

মো. মোজাফফর হোসেনের প্রশ্নের জবাবে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতি বছরই পবিত্র হজ গমন ইচ্ছুকগণের অনেকে বিমানের টিকিট না পাওয়ায় ফিরে যেতে হয় কথাটি সঠিক নয়। ২০১৮ সালে নিবন্ধিত সব হজযাত্রী পবিত্র হজ পালন করে দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। তবে ২০১৭ সালে এ ধরণের অনিয়মের কারণে সংশ্লিষ্ট হজ এজেন্সির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।