৪ মাস যাবৎ বেতন না পাওয়ায় তিনতলা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা
- আপডেটের সময় : ১১:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৯
- / ১১১৬ টাইম ভিউ
২০ মার্চ, বুধবার কোম্পানির ব্রাকে এ ঘটনা ঘটে। আহত বাংলাদেশি ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মো. ইসমাইল।
কুয়েত আল-আহলিয়া কোম্পানির ৩ তলা থেকে লাফ দিয়ে গুফুঁর গা, ময়মনসিংহের বাংলাদেশি প্রবাসী আত্নহত্যার চেস্টা করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ইসমাইল আল-আহলিয়া ক্লিনিং কোম্পানির কাজ করতো। ৪ মাস যাবৎ বেতন দেয়নি কোম্পানি । ৭/৮ লাখ টাকা দিয়ে এসে ঠিক মত বেতন পাচ্ছিল না। থাকা খাওয়ার কষ্ট মানবেতর জীবন যাপন করছিল।
আসার সময় দেশ থেকে ঋণ করে আসা ঋণের সুদ ও পাওনাদারদের চাপ, তাই পরিবারের সঙ্গে ঝগড়া করে রাগে ক্ষোভে কোম্পানির ব্রাকের তিনতলা একটি ভবন হতে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার করতে গিয়ে হাত, পা, মাজা ভেঙ্গে গুরুত্ব আহত অবস্থায় পুলিশ উদ্ধার করে।
আহত প্রবাসী ইসমাইল, বর্তমানে ফরওয়ানিয়া হাসপাতালে আইসিওতে চিকিৎসাধীন আছে।
তরুণ সমাজকর্মী ও মানবাধিকার কর্মী নূর আলম বাশার বলেন, বেকারত্ব অভিশাপ হতে মুক্তি পেতে ৭/ ৮ লাখ টাকা ভিসা নিয়ে কাজ না জানা অদক্ষ শ্রমিকরা আসার পর পরিবার এবং নিজেই আরো বেকাদায় পড়ছে। ১৬ থেকে ১৭ হাজার টাকার বেতনে আবার নিয়মিত বেতন না পাওয়া, থাকা খাওয়ার কষ্ট, আকামা সমস্যা, পারিবারিক অশান্তি এসব কিছু মিলে এ রকম আত্মহত্যার মত ভুল সিদ্ধান্ত নেয়। দূতাবাসের প্রতি অনুরোধ যে সকল কোম্পানির শ্রমিকরা বেতন, আকামা সমস্যা ভুগছে দ্রুত সে সকল কোম্পানির সঙ্গে আলাপ করে সমস্যা সমাধান করা। দূতাবাসের একটি হট লাইন নম্বর চালু করা যাতে শ্রমিকরা তাদের সমস্যার ব্যাপারে জানাতে পারে। অন্য দেশের দূতাবাসগুলোতে যেমন টা রয়েছে। সরকার উদ্যোগ নিয়ে অভিবাসন ব্যয়টা কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। যে সকল শ্রমিক ভাইয়ের উচ্চমূল্য দিয়ে ভিসা নিয়ে আসার আগে চিন্তা করা উচিত আসার পরে নয়।
কুয়েতের জেলিব আল সুয়েক হাসাবিয়া এলাকার ৬ নম্বর রোডের ৩ নম্বর ব্লকে বিল্ডিং হতে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করতে গিয়ে মারাত্মকভাবে জখম হয়েছেন এক প্রবাসী।
২০ মার্চ, বুধবার কোম্পানির ব্রাকে এ ঘটনা ঘটে। আহত বাংলাদেশি ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মো. ইসমাইল।
কুয়েত আল-আহলিয়া কোম্পানির ৩ তলা থেকে লাফ দিয়ে গুফুঁর গা, ময়মনসিংহের বাংলাদেশি প্রবাসী আত্নহত্যার চেস্টা করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ইসমাইল আল-আহলিয়া ক্লিনিং কোম্পানির কাজ করতো। ৪ মাস যাবৎ বেতন দেয়নি কোম্পানি । ৭/৮ লাখ টাকা দিয়ে এসে ঠিক মত বেতন পাচ্ছিল না। থাকা খাওয়ার কষ্ট মানবেতর জীবন যাপন করছিল।
আসার সময় দেশ থেকে ঋণ করে আসা ঋণের সুদ ও পাওনাদারদের চাপ, তাই পরিবারের সঙ্গে ঝগড়া করে রাগে ক্ষোভে কোম্পানির ব্রাকের তিনতলা একটি ভবন হতে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার করতে গিয়ে হাত, পা, মাজা ভেঙ্গে গুরুত্ব আহত অবস্থায় পুলিশ উদ্ধার করে।
আহত প্রবাসী ইসমাইল, বর্তমানে ফরওয়ানিয়া হাসপাতালে আইসিওতে চিকিৎসাধীন আছে।
তরুণ সমাজকর্মী ও মানবাধিকার কর্মী নূর আলম বাশার বলেন, বেকারত্ব অভিশাপ হতে মুক্তি পেতে ৭/ ৮ লাখ টাকা ভিসা নিয়ে কাজ না জানা অদক্ষ শ্রমিকরা আসার পর পরিবার এবং নিজেই আরো বেকাদায় পড়ছে।
১৬ থেকে ১৭ হাজার টাকার বেতনে আবার নিয়মিত বেতন না পাওয়া, থাকা খাওয়ার কষ্ট, আকামা সমস্যা, পারিবারিক অশান্তি এসব কিছু মিলে এ রকম আত্মহত্যার মত ভুল সিদ্ধান্ত নেয়।
দূতাবাসের প্রতি অনুরোধ যে সকল কোম্পানির শ্রমিকরা বেতন, আকামা সমস্যা ভুগছে দ্রুত সে সকল কোম্পানির সঙ্গে আলাপ করে সমস্যা সমাধান করা।
দূতাবাসের একটি হট লাইন নম্বর চালু করা যাতে শ্রমিকরা তাদের সমস্যার ব্যাপারে জানাতে পারে। অন্য দেশের দূতাবাসগুলোতে যেমন টা রয়েছে।
সরকার উদ্যোগ নিয়ে অভিবাসন ব্যয়টা কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। যে সকল শ্রমিক ভাইয়ের উচ্চমূল্য দিয়ে ভিসা নিয়ে আসার আগে চিন্তা করা উচিত আসার পরে নয়।