ঢাকা , শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ইরানের সাহস দেখলো পুরো বিশ্ব,যুক্তরাষ্ট্র টের টের পেলো ইরানের শক্তি ৫ বছরে নাগরিকত্ব কে ১০ বছর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে পর্তুগাল বিপুল আনন্দ উল্লাসে শরীফপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন তোমার পরীক্ষা না নিলে,দেশবাসী তোমার পার্শ্বে – এডভোকেট আবেদ রাজা কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী চায় স্হানীয় নেতা কর্মিরা পর্তুগাল বিএনপির আসন্ন কমিটি এম এ হাকিম মিনহাজের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ঘোষণা পর্তুগালের আলমাদা তে সন্ত্রাসীর গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত ৭ জন পর্তুগালের নাগরিক সহ ভারতের গুজরাতে বিমানের বিধ্বস্ত কুলাউড়া সহ প্রবাসীদের আবেদ রাজা’র ঈদ শুভেচ্ছা ড, সাইফুল আলম চৌধুরী’র ঈদুল আযহা’র শুভেচ্ছা

মৌলভীবাজারে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০৭:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০১৯
  • / ১১৯৮ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার সরকারি কলেজে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪ ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে কলেজের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা সাড়ে ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক কামাল হোসেনের নেতাকর্মীরা ছাত্রলীগের জেলা সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলমের নেতৃত্বে কলেজ ক্যাম্পাসে মিছিল বের করে। তাদের মিছিল শেষেই জেলা যুবলীগের সভাপতি নাহিদ আহমদের নেতাকর্মীরা জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সম্পাদক জাকির হোসেন সুজেলের নেতৃত্বে আরেকটি মিছিল বের করেন। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে কামাল গ্রুপের নেতাকর্মীরা নাহিদ গ্রুপের নেতাকর্মীদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এতে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় নাহিদ গ্রুপের চার কর্মী আহত হয়। আহতরা হলেন কলেজ ছাত্রলীগের কর্মী অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র তানভীর আহমদ (২৩), দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মেহেদি হাসান জনি (২২), প্রথম বর্ষের ছাত্র মিঠুন দেব (২১) ও উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার্থী মিটু মিয়া। পরে তাদের উদ্ধার করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে জানান। মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল আহম্মদ জানান, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক কামাল হোসেন গ্রুপ ও যুবলীগ সভাপতি নাহিদ আহমদের গ্রুপের ছাত্রলীগের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. ফজলুল আলী জানান, ছাত্ররা কলেজে মারামারি করেছে শুনেছি। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। কে বা কারা তা করেছে আমরা এখনো জানতে পারিনি। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

পোস্ট শেয়ার করুন

মৌলভীবাজারে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ

আপডেটের সময় : ০৭:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার সরকারি কলেজে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪ ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে কলেজের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা সাড়ে ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক কামাল হোসেনের নেতাকর্মীরা ছাত্রলীগের জেলা সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলমের নেতৃত্বে কলেজ ক্যাম্পাসে মিছিল বের করে। তাদের মিছিল শেষেই জেলা যুবলীগের সভাপতি নাহিদ আহমদের নেতাকর্মীরা জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সম্পাদক জাকির হোসেন সুজেলের নেতৃত্বে আরেকটি মিছিল বের করেন। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে কামাল গ্রুপের নেতাকর্মীরা নাহিদ গ্রুপের নেতাকর্মীদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এতে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় নাহিদ গ্রুপের চার কর্মী আহত হয়। আহতরা হলেন কলেজ ছাত্রলীগের কর্মী অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র তানভীর আহমদ (২৩), দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মেহেদি হাসান জনি (২২), প্রথম বর্ষের ছাত্র মিঠুন দেব (২১) ও উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার্থী মিটু মিয়া। পরে তাদের উদ্ধার করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে জানান। মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল আহম্মদ জানান, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক কামাল হোসেন গ্রুপ ও যুবলীগ সভাপতি নাহিদ আহমদের গ্রুপের ছাত্রলীগের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. ফজলুল আলী জানান, ছাত্ররা কলেজে মারামারি করেছে শুনেছি। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। কে বা কারা তা করেছে আমরা এখনো জানতে পারিনি। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।