ঢাকা , শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন লিসবনে আত্মপ্রকাশ হয় সামাজিক সংগঠন “গোলাপগঞ্জ কমিউনিটি কেয়ারর্স পর্তুগাল “ উচ্ছ্বাস আর আনন্দে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের উদযাপন করেছে পর্তুগাল যথাযথ গাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পরিবেশে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর পালন করেছে ভেনিস প্রবাসীরা ভেনিসে বৃহত্তর সিলেট সমিতির আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

সিলেট বেতারের সিনিয়র সঙ্গীত শিল্পী হোসনেআরা বেগম-এর একান্ত সাক্ষাৎকার

শেখ নিজামুর রহমান টিপু
  • আপডেটের সময় : ০৭:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ৭৮৮ টাইম ভিউ

মিসেস হোসনেআরা বেগম , সিলেট বেতারের একজন সিনিয়র গুনি সঙ্গীতশিল্পী। তিন বোন – দুই ভাইয়ের মধ্য তিনি সবার ছোট ।
তার আরেকটা পরিচয় আছে তিনি হলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী । যখন তাঁর বয়স মাত্র চার/ পাঁচ বছর খুবছোট বেলায় যখন পড়তে পারতেন না তখন উনার বোন তাকে মুখস্থ করিয়ে গান বিভিন্ন মঞ্চে গাওয়াতেন।
আর রেডিওতে পল্লীগীতি তে তালিকাভুক্ত হয়েছিলেন ১৯৯৮সালে।
তখন থেকে তিনি গাঁন গেয়ে যাচ্ছেন। যেই বয়সে আমি কিছুই বুঝতাম না, সেই বয়সে তিনি সঙ্গীতে নিজেকে উৎসর্গ করবেন। ভাবা যায়!
এখন তাঁর বয়স প্রায় ছয়ত্রিশ বছর। অর্থাৎ গত ২৪ বছর ধরে তিনি রেডিও তে গাঁন গেয়ে যাচ্ছেন আর গাঁনের জগতে তো সেই শিশুকাল থেকেই ।
তিনি বিভিন্ন সংগঠন থেকে সঙ্গীতে সাফল্যের জন্য পুরস্কিত হয়েছেন ।

এতোদিন কেবল একজন সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে যাকে চিনতাম জানতাম। কিন্তু আজ উনার সম্পর্কে যা জানলাম তাতে বুঝতে পারলাম উনি শুধু একজন সঙ্গীত শিল্পী তাই নয়, ভালো একজন গৃহিনী ও খুব ভালো রাঁধুনি, বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী।
এগারো ও ছয় বছরের দুই কন্যা সন্তানের জননী হলেও সবসময় থাকে সাজানো- গুছানো ঘর ।
মহান আল্লাহ তাকে সবসময় সুস্থভাবে বাঁচিয়ে রাখুন দোয়া করি ।

দেশদিগন্ত -আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন ?

হোসনেআরা :আলহামদুলিল্লাহ. ভালো আছি

দেশদিগন্ত প্রঃ- কিভাবে গানের প্রতি আকর্ষন, কিংবা ভালোবাসার শুরু?

হোসনেআরা -আমার বড় ভাই বোনেরা গান করতেন একসময় সেখান থেকেই গানের প্রতি একটা ভালোবাসার শুরু।

দেশদিগন্ত – পরিবারে কি কোন গানের পরিমন্ডল ছিল?

হোসনেআরা- জ্বি,আমি যখন ছোট ছিলাম তখন আমার ভাইবোন রা বাসায় গান করতেন।আর তখন আমাকে আমার বোন গান মুখস্থ করিয়ে শিখাতেন।

দেশদিগন্ত প্রঃ- আপনার সঙ্গীত সাধনার গুরু কে?

হোসনেআরা- প্রথমে যার কাছে হাতেখড়ি উনি হচ্ছেন আমার বড় বোন জাহানারা বেগম। তারপর আমি শিখেছি শ্রদ্ধেয় উস্তাদ অরুন
কান্তি তালুকদার উনার কাছে।
এবং সবশেষে আমি শিখেছি শ্রদ্ধেয় পন্ডিত রামকানাই দাস উনার কাছে কিছুদিন শিখার আমার সৌভাগ্য হয়েছিল।

দেশদিগন্ত প্রঃ- কি ধরনের গান আপনি গাইতে ভালোবাসেন?

হোসনেআরা- আমি আসলে সব ধরনের গান ই গাইতে ভালোবাসি। তবে আধুনিক টা একটু বেশিই গাই।যদিও আমি রেডিওতে পল্লীগীতি গাই।।

দেশদিগন্ত প্রঃ- আপনার সবচেয়ে প্রিয় ভলোলাগার গান কোনটি?

হোসনেআরা – সবচেয়ে ভালো লাগার গান আমাদের দেশের জীবন্ত কিংবদন্তি শ্রদ্ধেয় রুনা লায়লা উনার গাওয়া “-যখন আমি থাকবো নাকো আমায় রেখো মনে”।

দেশদিগন্ত প্রঃ স্বামী গাঁনের জগতে কি অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছেন ?

হোসনেআরা – তাতো অবশ্যই।অনুপ্রেরণা, সহযোগিতা করছেন বলেইতো বিয়ের পর থেকে আজ অবধি গান চালিয়ে যাচ্ছি।আমি আসলে এই ব্যাপারে খুব ভাগ্যবতী।

দেশদিগন্ত প্রঃ- সঙ্গীত জীবনে এমন কোন স্মৃতী আছে যা ভেবে আপনাকে তৃপ্তি দেয় বা কষ্ট দেয়, যদি একটু শেয়ার করেন ।

হোসনেআরা – সুখের স্মৃতি আছে অবশ্যই -ছোট বেলায় অনেক প্রতিযোগিতা হতো আমি অবশ্য ই সেখানে অংশ গ্রহণ করতাম। মনে আছে কোন এক সালে শিশু শিল্পি প্রতিযোগিতায় জেলা পর্যায়ে আমি তিনটি বিষয়ে প্রথম হয়েছিলাম।সেই দিনের কথা আমাকে আজো আনন্দ দেয়।

দেশদিগন্ত প্রঃ- আপনিতো বহুমুখি প্রতিভার অধিকারি। গান ছাড়া আর কি কি করেন যদি একটু বলেন।

হোসনেআরা – হাহাহাহ আমি আসলে কিছুই পারিনা,গানটাই গাই, কতটা ভালো জানিনা তবে ভালোবেসে গাই।

প্রঃ- বর্তমান প্রজন্মের এমন কয়েকজন শিল্পীর নাম বলুন যাদের গান আপনার ভালো লাগে ?

হোসনেআরা – জ্বি. এখনকার প্রজন্মের অনেক অনেক ভালো শিল্পী আছেন। যারা খুবই ভালো গান করেন আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে শিখে আসছে অনেকেই। ভালো লাগে অনেককেই ।

দেশদিগন্ত প্রঃ- মনের মধ্যে এমন কোন সুপ্ত বাসনা(সঙ্গীত সংক্রান্ত) রয়েছে কি, যা আজও লালন পালন করে চলেছেন?

হোসনেআরা – আমি গানটা ভালোবেসে গাই।যতদিন পারি এভাবেই ভালোবেসে গেয়ে যাবো।

দেশদিগন্ত প্রঃ- বলুন তো বর্তমান দিনের গান, আর পুরানো দিনের গান অর মধ্যে পার্থক্য কোথায়?

হোসনেআরা – পুরাতন গান তো বাংলা গানের ভিত্তি।। সেই দিনের একেকটা গান অনেক যত্নে অনেক দিন ঘাটিয়ে একেকটা গানের জন্ম হতো।।।আর এখনকার গান নিয়ে আমি কিছু বলতে পারবো না।তবে ভালো ভালো গান অবশ্যই হচ্ছে।

দেশদিগন্ত প্রঃ- আজকাল পুরাতন গানের খুব রিমেক্স হচ্ছে। এটা কে কি ভাবে দেখেন?

হোসনেআরা – আমার মতে যাই হোকনা কেনো কথা সুর ঠিক রেখে যেনো করা হয়।

দেশদিগন্ত প্রঃ গাঁন নিয়ে ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি?

হোসনেআরা – গান নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আপাতত নেই।আমি গেয়ে যেতে চাই এইতো ।

দেশদিগন্ত প্রঃ- নতুন শিল্পীদের উদ্দেশ্যে কিছু যদি বলেন।

হোসনেআরা – নতুন শিল্পী দের উদ্দেশ্যে বলবো-গান হচ্ছে সাধনার জিনিস।সাধনা ছাড়া গান হয় না।তাই অবস্যই সাধনা করতে হবে আর গানকে ভালোবাসতে হবে।

পোস্ট শেয়ার করুন

সিলেট বেতারের সিনিয়র সঙ্গীত শিল্পী হোসনেআরা বেগম-এর একান্ত সাক্ষাৎকার

আপডেটের সময় : ০৭:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১

মিসেস হোসনেআরা বেগম , সিলেট বেতারের একজন সিনিয়র গুনি সঙ্গীতশিল্পী। তিন বোন – দুই ভাইয়ের মধ্য তিনি সবার ছোট ।
তার আরেকটা পরিচয় আছে তিনি হলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী । যখন তাঁর বয়স মাত্র চার/ পাঁচ বছর খুবছোট বেলায় যখন পড়তে পারতেন না তখন উনার বোন তাকে মুখস্থ করিয়ে গান বিভিন্ন মঞ্চে গাওয়াতেন।
আর রেডিওতে পল্লীগীতি তে তালিকাভুক্ত হয়েছিলেন ১৯৯৮সালে।
তখন থেকে তিনি গাঁন গেয়ে যাচ্ছেন। যেই বয়সে আমি কিছুই বুঝতাম না, সেই বয়সে তিনি সঙ্গীতে নিজেকে উৎসর্গ করবেন। ভাবা যায়!
এখন তাঁর বয়স প্রায় ছয়ত্রিশ বছর। অর্থাৎ গত ২৪ বছর ধরে তিনি রেডিও তে গাঁন গেয়ে যাচ্ছেন আর গাঁনের জগতে তো সেই শিশুকাল থেকেই ।
তিনি বিভিন্ন সংগঠন থেকে সঙ্গীতে সাফল্যের জন্য পুরস্কিত হয়েছেন ।

এতোদিন কেবল একজন সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে যাকে চিনতাম জানতাম। কিন্তু আজ উনার সম্পর্কে যা জানলাম তাতে বুঝতে পারলাম উনি শুধু একজন সঙ্গীত শিল্পী তাই নয়, ভালো একজন গৃহিনী ও খুব ভালো রাঁধুনি, বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী।
এগারো ও ছয় বছরের দুই কন্যা সন্তানের জননী হলেও সবসময় থাকে সাজানো- গুছানো ঘর ।
মহান আল্লাহ তাকে সবসময় সুস্থভাবে বাঁচিয়ে রাখুন দোয়া করি ।

দেশদিগন্ত -আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন ?

হোসনেআরা :আলহামদুলিল্লাহ. ভালো আছি

দেশদিগন্ত প্রঃ- কিভাবে গানের প্রতি আকর্ষন, কিংবা ভালোবাসার শুরু?

হোসনেআরা -আমার বড় ভাই বোনেরা গান করতেন একসময় সেখান থেকেই গানের প্রতি একটা ভালোবাসার শুরু।

দেশদিগন্ত – পরিবারে কি কোন গানের পরিমন্ডল ছিল?

হোসনেআরা- জ্বি,আমি যখন ছোট ছিলাম তখন আমার ভাইবোন রা বাসায় গান করতেন।আর তখন আমাকে আমার বোন গান মুখস্থ করিয়ে শিখাতেন।

দেশদিগন্ত প্রঃ- আপনার সঙ্গীত সাধনার গুরু কে?

হোসনেআরা- প্রথমে যার কাছে হাতেখড়ি উনি হচ্ছেন আমার বড় বোন জাহানারা বেগম। তারপর আমি শিখেছি শ্রদ্ধেয় উস্তাদ অরুন
কান্তি তালুকদার উনার কাছে।
এবং সবশেষে আমি শিখেছি শ্রদ্ধেয় পন্ডিত রামকানাই দাস উনার কাছে কিছুদিন শিখার আমার সৌভাগ্য হয়েছিল।

দেশদিগন্ত প্রঃ- কি ধরনের গান আপনি গাইতে ভালোবাসেন?

হোসনেআরা- আমি আসলে সব ধরনের গান ই গাইতে ভালোবাসি। তবে আধুনিক টা একটু বেশিই গাই।যদিও আমি রেডিওতে পল্লীগীতি গাই।।

দেশদিগন্ত প্রঃ- আপনার সবচেয়ে প্রিয় ভলোলাগার গান কোনটি?

হোসনেআরা – সবচেয়ে ভালো লাগার গান আমাদের দেশের জীবন্ত কিংবদন্তি শ্রদ্ধেয় রুনা লায়লা উনার গাওয়া “-যখন আমি থাকবো নাকো আমায় রেখো মনে”।

দেশদিগন্ত প্রঃ স্বামী গাঁনের জগতে কি অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছেন ?

হোসনেআরা – তাতো অবশ্যই।অনুপ্রেরণা, সহযোগিতা করছেন বলেইতো বিয়ের পর থেকে আজ অবধি গান চালিয়ে যাচ্ছি।আমি আসলে এই ব্যাপারে খুব ভাগ্যবতী।

দেশদিগন্ত প্রঃ- সঙ্গীত জীবনে এমন কোন স্মৃতী আছে যা ভেবে আপনাকে তৃপ্তি দেয় বা কষ্ট দেয়, যদি একটু শেয়ার করেন ।

হোসনেআরা – সুখের স্মৃতি আছে অবশ্যই -ছোট বেলায় অনেক প্রতিযোগিতা হতো আমি অবশ্য ই সেখানে অংশ গ্রহণ করতাম। মনে আছে কোন এক সালে শিশু শিল্পি প্রতিযোগিতায় জেলা পর্যায়ে আমি তিনটি বিষয়ে প্রথম হয়েছিলাম।সেই দিনের কথা আমাকে আজো আনন্দ দেয়।

দেশদিগন্ত প্রঃ- আপনিতো বহুমুখি প্রতিভার অধিকারি। গান ছাড়া আর কি কি করেন যদি একটু বলেন।

হোসনেআরা – হাহাহাহ আমি আসলে কিছুই পারিনা,গানটাই গাই, কতটা ভালো জানিনা তবে ভালোবেসে গাই।

প্রঃ- বর্তমান প্রজন্মের এমন কয়েকজন শিল্পীর নাম বলুন যাদের গান আপনার ভালো লাগে ?

হোসনেআরা – জ্বি. এখনকার প্রজন্মের অনেক অনেক ভালো শিল্পী আছেন। যারা খুবই ভালো গান করেন আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে শিখে আসছে অনেকেই। ভালো লাগে অনেককেই ।

দেশদিগন্ত প্রঃ- মনের মধ্যে এমন কোন সুপ্ত বাসনা(সঙ্গীত সংক্রান্ত) রয়েছে কি, যা আজও লালন পালন করে চলেছেন?

হোসনেআরা – আমি গানটা ভালোবেসে গাই।যতদিন পারি এভাবেই ভালোবেসে গেয়ে যাবো।

দেশদিগন্ত প্রঃ- বলুন তো বর্তমান দিনের গান, আর পুরানো দিনের গান অর মধ্যে পার্থক্য কোথায়?

হোসনেআরা – পুরাতন গান তো বাংলা গানের ভিত্তি।। সেই দিনের একেকটা গান অনেক যত্নে অনেক দিন ঘাটিয়ে একেকটা গানের জন্ম হতো।।।আর এখনকার গান নিয়ে আমি কিছু বলতে পারবো না।তবে ভালো ভালো গান অবশ্যই হচ্ছে।

দেশদিগন্ত প্রঃ- আজকাল পুরাতন গানের খুব রিমেক্স হচ্ছে। এটা কে কি ভাবে দেখেন?

হোসনেআরা – আমার মতে যাই হোকনা কেনো কথা সুর ঠিক রেখে যেনো করা হয়।

দেশদিগন্ত প্রঃ গাঁন নিয়ে ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি?

হোসনেআরা – গান নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আপাতত নেই।আমি গেয়ে যেতে চাই এইতো ।

দেশদিগন্ত প্রঃ- নতুন শিল্পীদের উদ্দেশ্যে কিছু যদি বলেন।

হোসনেআরা – নতুন শিল্পী দের উদ্দেশ্যে বলবো-গান হচ্ছে সাধনার জিনিস।সাধনা ছাড়া গান হয় না।তাই অবস্যই সাধনা করতে হবে আর গানকে ভালোবাসতে হবে।