ঢাকা , শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন লিসবনে আত্মপ্রকাশ হয় সামাজিক সংগঠন “গোলাপগঞ্জ কমিউনিটি কেয়ারর্স পর্তুগাল “ উচ্ছ্বাস আর আনন্দে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের উদযাপন করেছে পর্তুগাল যথাযথ গাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পরিবেশে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর পালন করেছে ভেনিস প্রবাসীরা ভেনিসে বৃহত্তর সিলেট সমিতির আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

বাড়ছে মুক্তিযোদ্ধা চাকরিজীবীদের অবসরের বয়স

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ১২:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০১৯
  • / ৪৩৪ টাইম ভিউ

মুক্তিযোদ্ধা চাকরিজীবীদের অবসরের বয়সসীমা ৬০ থেকে বাড়িয়ে ৬১ বছর করার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। এ বিষয়টি দ্রুত নিষ্পত্তির সুপারিশ করা হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।

কমিটির সভাপতি এইচ এন আশিফুর রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটি সদস্য জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, আবুল হাসান মাহমুদ আলী, আ স ম ফিরোজ, হাফিজ আহমদ মজুমদার, র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, পনির উদ্দিন আহমেদ এবং ফেরদৌসী ইসলাম অংশ নেন। এছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ বছর, মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের ক্ষেত্রে ৩২ বছর। আর সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা ৫৯ বছর। মুক্তিযোদ্ধাদের অবসরের বয়সসীমা ৬০ বছর। তবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ৬৫ ও বিচারপতিরা ৬৭ বছর বয়সে অবসরের সুবিধা পাচ্ছেন।

সূত্র জানায়, দেশে সুশাসন নিশ্চিত করতে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের ব্যক্তিগত মূল্যায়ন পদ্ধতি ও ক্যারিয়ার প্ল্যানিং আরও আধুনিক ও সময়োপযোগী করতে সুপারিশ করে কমিটি। এছাড়া সরকারি কর্মচারীদের নিয়োগ ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশে কী ধরনের পদ্ধতি প্রচলিত আছে তা পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন জমা দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া বৈঠকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের ন্যায় অন্যান্য দফতরের প্রধান সহকারী, সহকারী, উচ্চমান সহকারী ও সমপদগুলোর পদবী পরিবর্তন করে প্রশাসনিক কর্মকর্তা করাসহ বেতন ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার সুপারিশ করা হয়েছে।

পোস্ট শেয়ার করুন

বাড়ছে মুক্তিযোদ্ধা চাকরিজীবীদের অবসরের বয়স

আপডেটের সময় : ১২:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০১৯

মুক্তিযোদ্ধা চাকরিজীবীদের অবসরের বয়সসীমা ৬০ থেকে বাড়িয়ে ৬১ বছর করার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। এ বিষয়টি দ্রুত নিষ্পত্তির সুপারিশ করা হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।

কমিটির সভাপতি এইচ এন আশিফুর রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটি সদস্য জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, আবুল হাসান মাহমুদ আলী, আ স ম ফিরোজ, হাফিজ আহমদ মজুমদার, র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, পনির উদ্দিন আহমেদ এবং ফেরদৌসী ইসলাম অংশ নেন। এছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ বছর, মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের ক্ষেত্রে ৩২ বছর। আর সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা ৫৯ বছর। মুক্তিযোদ্ধাদের অবসরের বয়সসীমা ৬০ বছর। তবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ৬৫ ও বিচারপতিরা ৬৭ বছর বয়সে অবসরের সুবিধা পাচ্ছেন।

সূত্র জানায়, দেশে সুশাসন নিশ্চিত করতে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের ব্যক্তিগত মূল্যায়ন পদ্ধতি ও ক্যারিয়ার প্ল্যানিং আরও আধুনিক ও সময়োপযোগী করতে সুপারিশ করে কমিটি। এছাড়া সরকারি কর্মচারীদের নিয়োগ ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশে কী ধরনের পদ্ধতি প্রচলিত আছে তা পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন জমা দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া বৈঠকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের ন্যায় অন্যান্য দফতরের প্রধান সহকারী, সহকারী, উচ্চমান সহকারী ও সমপদগুলোর পদবী পরিবর্তন করে প্রশাসনিক কর্মকর্তা করাসহ বেতন ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার সুপারিশ করা হয়েছে।