ঢাকা , শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
পবিত্র কাবা থেকে বদরের প্রান্তরে… কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরিফুল আলম কে সংবর্ধনা দিয়েছে মনফালকনে গরিজিয়া বিএনপি ইতালির মিলানে রকমারি সাজে নানান আয়োজনে প্রবাসীদের বৈশাখী অনুষ্ঠান সম্পন্ন বর্তমান পরিস্থিতির উপর দেশবাসীকে যে বার্তা দিলেন শায়খ নূরে আলম হামিদী স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন

বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় মালয়েশিয়া

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ১২:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর ২০১৭
  • / ১০৯৬ টাইম ভিউ

বাংলাদেশে আগামীতে সব দলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে ক্ষমতার পালাবদল দেখতে চায় মালয়েশিয়া।
আজ বুধবার বিকেলে মালয়েশিয়ার সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাথে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বৈঠকের পর দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।
রাজধানীর গুলশানে বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়।
মালয়েশিয়ার সংসদীয় প্রতিনিধি দলে দুইজন ছিলেন সরকারি দলের এবং একজন ছিলেন বিরোধী দলের যিনি বিরোধী দলের উপনেতা।
কমনওয়েলথ উইম্যান পার্লামেন্টারিয়ানের চেয়ারপারসন ড. নূরানিনি আহমেদ এমপি তিন সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। অন্য দুই সদস্য হলেন- শামসুল এস্কান্দার মো: আকিল এবং দাতো নূরমালা আব্দুস সামাদ।
কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি কনফারেন্সে (সিপিসি) অংশ নেয়া এই প্রতিনিধি দলটি ঢাকায় আসে গত সপ্তাহে।
বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবিহউদ্দিন আহমেদ, মালয়েশিয়া বিএনপি শাখার সিনিয়র সহসভাপতি মাহবুব আলম শাহ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আলোচনা অত্যন্ত প্রাণবন্ত পরিবেশের মধ্যে হয়েছে। সত্যিকথা বলতে কী প্রতিটি মুহূর্ত এনজয় করেছেন। তারা সবাই চান যে বাংলাদেশে সবার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। তারা বার বার বলেছেন, আমরা অপেক্ষা করে আছি যে, বাংলাদেশে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার যে ট্রানজিশন সেটা দেখার জন্য তারা অপেক্ষা করে আছেন। তারা মনে করেন যে, মালয়েশিয়াতে যে ডেমোক্রেসি প্রাকটিস হচ্ছে, সেখানেও তারা অনেক ওডসের মধ্য দিয়ে এসেছেন এবং তারা এমন অবস্থায় এসেছে সেখানে ডেমোক্রেসি প্রাকটিস হচ্ছে। তারা মনে করেন যে বাংলাদেশেও একইভাবে গণতন্ত্রের চর্চার মধ্য দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার যে ট্রানজিশন তা সেটা পরিপূর্ণ হবে।

পোস্ট শেয়ার করুন

বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় মালয়েশিয়া

আপডেটের সময় : ১২:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর ২০১৭

বাংলাদেশে আগামীতে সব দলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে ক্ষমতার পালাবদল দেখতে চায় মালয়েশিয়া।
আজ বুধবার বিকেলে মালয়েশিয়ার সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাথে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বৈঠকের পর দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।
রাজধানীর গুলশানে বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়।
মালয়েশিয়ার সংসদীয় প্রতিনিধি দলে দুইজন ছিলেন সরকারি দলের এবং একজন ছিলেন বিরোধী দলের যিনি বিরোধী দলের উপনেতা।
কমনওয়েলথ উইম্যান পার্লামেন্টারিয়ানের চেয়ারপারসন ড. নূরানিনি আহমেদ এমপি তিন সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। অন্য দুই সদস্য হলেন- শামসুল এস্কান্দার মো: আকিল এবং দাতো নূরমালা আব্দুস সামাদ।
কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি কনফারেন্সে (সিপিসি) অংশ নেয়া এই প্রতিনিধি দলটি ঢাকায় আসে গত সপ্তাহে।
বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবিহউদ্দিন আহমেদ, মালয়েশিয়া বিএনপি শাখার সিনিয়র সহসভাপতি মাহবুব আলম শাহ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আলোচনা অত্যন্ত প্রাণবন্ত পরিবেশের মধ্যে হয়েছে। সত্যিকথা বলতে কী প্রতিটি মুহূর্ত এনজয় করেছেন। তারা সবাই চান যে বাংলাদেশে সবার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। তারা বার বার বলেছেন, আমরা অপেক্ষা করে আছি যে, বাংলাদেশে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার যে ট্রানজিশন সেটা দেখার জন্য তারা অপেক্ষা করে আছেন। তারা মনে করেন যে, মালয়েশিয়াতে যে ডেমোক্রেসি প্রাকটিস হচ্ছে, সেখানেও তারা অনেক ওডসের মধ্য দিয়ে এসেছেন এবং তারা এমন অবস্থায় এসেছে সেখানে ডেমোক্রেসি প্রাকটিস হচ্ছে। তারা মনে করেন যে বাংলাদেশেও একইভাবে গণতন্ত্রের চর্চার মধ্য দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার যে ট্রানজিশন তা সেটা পরিপূর্ণ হবে।