ঢাকা , শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
স্বাধিনতা মানে শুধুমাত্র নিজস্ব মানচিত্র অর্জন নয়, চাই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন লিসবনে আত্মপ্রকাশ হয় সামাজিক সংগঠন “গোলাপগঞ্জ কমিউনিটি কেয়ারর্স পর্তুগাল “ উচ্ছ্বাস আর আনন্দে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের উদযাপন করেছে পর্তুগাল যথাযথ গাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পরিবেশে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর পালন করেছে ভেনিস প্রবাসীরা ভেনিসে বৃহত্তর সিলেট সমিতির আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

কুলাউড়া উপজেলা বি.এন.পি’র সম্মেলন স্থগিত সম্পর্কে পর্যালোচনা

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৮:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০১৯
  • / ৯৬৯ টাইম ভিউ

সাবেক ছাত্রদল নেতার হুবুহু পোস্ট তুলে ধরা হলো কুলাউড়া উপজেলা বি.এন.পি’র সম্মেলন স্থগিত সম্পর্কে পর্যালোচনা। মোহাম্মদ আলী মান্না সাবেক উপজেলা ছাত্রদল নেতা আমি বি.এন.পি’র একজন নগন্য কর্মী ও কুলাউড়া পৌরসভার বাসিন্দা হিসেবে পূর্ব অভিজ্ঞতা ও বর্তমান বি.এন.পি’র দলীয় পরিস্থিতি সম্পর্কে যা অবলোকন করলাম:

দীর্ঘ প্রায় ২২বৎসর পর কুলাউড়া বি.এন.পি ফিরে পেতে যাচ্ছিল সম্পূর্ণ গনতান্ত্রিক উপায়ে একটি দক্ষ ও শক্তিশালী নেতৃত্ব।কিন্তু কিছু হাইব্রিড আর বহিরাগতদের কারণে তা আর সম্ভব হল না।বিগত জাতীয় নির্বাচনে কুলাউড়া বি.এন.পি নিজেদের অভ্যন্তরীন কোন্দল ভুলে দলের স্বার্থে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তির লক্ষ্যে ত্যাগ ও শ্রম দিয়ে যে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল তা প্রশংসার দাবি রাখে।সেই ঐক্যবদ্ধতাকে বহাল রেখে বর্তামানে পৌরসভা, ১৩টি ইউনিয়ন ও ১১৭টি ওয়ার্ড সহ দলকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে দক্ষ,ত্যাগী ও পরীক্ষিত তৃনমুল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নিয়ে কমিটি গঠিত করে কুলাউড়া বি.এন.পি কে একটি শক্তিশালী নেতৃত্ব পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে উপজেলা সম্মেলনের আয়োজন করে।কুলাউড়া বি.এন.পি বিগত দিনে বিভিন্ন অপশক্তি দ্বারা প্রভাবিত ও প্রশাসনিকভাবে হয়রানি ছাড়া কখনো এত ঢালাওভাবে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে নি।বর্তমানে কোন অপশক্তি দ্বারা প্রভাবিত না হয়েও সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ভাবে প্রশাসনিক হয়রানি ছাড়া যে কার্যক্রম কুলাউড়া বি.এন.পি’তে শুরু হয়েছিলতা এই বর্তমান পরিস্থিতিতে দলের স্বার্থে অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।যেখানে হামলা,মামলা,গুম,খুনের ভয়কে উপেক্ষা করে চলমান সাংগঠনিক যে জোয়ার কুলাউড়া বি.এন.পি’তে ফিরে এসেছিল যদি তার ধারা অব্যাহত রাখা যেত তাহলে আগামী দিনের যে কোন আন্দোলন সংগ্রামে তা বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখত।
যেমন=১৩টি ইউনিয়নে ৪০জন হিসাবে সর্বমোট ৫২০জন নেতাকর্মী থাকেন।এবং ১১৭টি ওয়ার্ডে ৩০জন হিসেবে সর্বমোট ৩৫১০জন।
আর ইউনিয় ও ওয়ার্ড মিলিয়ে সর্বমোট ৪০১০ জন নেতাকর্মী রয়েছেন।সে ক্ষেত্রে আগামীদিনে আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে আন্দোলন সংগ্রামে এরা বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখত।আর তার প্রশংসার দাবিদার হতেন উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

দলের স্বার্থে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তির লক্ষ্যে কোন আত্মকেন্দ্রিক রাজনীতি না করে দলীয় এই বিপর্যয়ের সময়ে দলকে সমুন্নত রাখুন।তা না হলে ইতিহাস আপনাদের ক্ষমা করবে না।

পোস্ট শেয়ার করুন

কুলাউড়া উপজেলা বি.এন.পি’র সম্মেলন স্থগিত সম্পর্কে পর্যালোচনা

আপডেটের সময় : ০৮:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০১৯

সাবেক ছাত্রদল নেতার হুবুহু পোস্ট তুলে ধরা হলো কুলাউড়া উপজেলা বি.এন.পি’র সম্মেলন স্থগিত সম্পর্কে পর্যালোচনা। মোহাম্মদ আলী মান্না সাবেক উপজেলা ছাত্রদল নেতা আমি বি.এন.পি’র একজন নগন্য কর্মী ও কুলাউড়া পৌরসভার বাসিন্দা হিসেবে পূর্ব অভিজ্ঞতা ও বর্তমান বি.এন.পি’র দলীয় পরিস্থিতি সম্পর্কে যা অবলোকন করলাম:

দীর্ঘ প্রায় ২২বৎসর পর কুলাউড়া বি.এন.পি ফিরে পেতে যাচ্ছিল সম্পূর্ণ গনতান্ত্রিক উপায়ে একটি দক্ষ ও শক্তিশালী নেতৃত্ব।কিন্তু কিছু হাইব্রিড আর বহিরাগতদের কারণে তা আর সম্ভব হল না।বিগত জাতীয় নির্বাচনে কুলাউড়া বি.এন.পি নিজেদের অভ্যন্তরীন কোন্দল ভুলে দলের স্বার্থে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তির লক্ষ্যে ত্যাগ ও শ্রম দিয়ে যে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল তা প্রশংসার দাবি রাখে।সেই ঐক্যবদ্ধতাকে বহাল রেখে বর্তামানে পৌরসভা, ১৩টি ইউনিয়ন ও ১১৭টি ওয়ার্ড সহ দলকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে দক্ষ,ত্যাগী ও পরীক্ষিত তৃনমুল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নিয়ে কমিটি গঠিত করে কুলাউড়া বি.এন.পি কে একটি শক্তিশালী নেতৃত্ব পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে উপজেলা সম্মেলনের আয়োজন করে।কুলাউড়া বি.এন.পি বিগত দিনে বিভিন্ন অপশক্তি দ্বারা প্রভাবিত ও প্রশাসনিকভাবে হয়রানি ছাড়া কখনো এত ঢালাওভাবে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে নি।বর্তমানে কোন অপশক্তি দ্বারা প্রভাবিত না হয়েও সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ভাবে প্রশাসনিক হয়রানি ছাড়া যে কার্যক্রম কুলাউড়া বি.এন.পি’তে শুরু হয়েছিলতা এই বর্তমান পরিস্থিতিতে দলের স্বার্থে অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।যেখানে হামলা,মামলা,গুম,খুনের ভয়কে উপেক্ষা করে চলমান সাংগঠনিক যে জোয়ার কুলাউড়া বি.এন.পি’তে ফিরে এসেছিল যদি তার ধারা অব্যাহত রাখা যেত তাহলে আগামী দিনের যে কোন আন্দোলন সংগ্রামে তা বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখত।
যেমন=১৩টি ইউনিয়নে ৪০জন হিসাবে সর্বমোট ৫২০জন নেতাকর্মী থাকেন।এবং ১১৭টি ওয়ার্ডে ৩০জন হিসেবে সর্বমোট ৩৫১০জন।
আর ইউনিয় ও ওয়ার্ড মিলিয়ে সর্বমোট ৪০১০ জন নেতাকর্মী রয়েছেন।সে ক্ষেত্রে আগামীদিনে আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে আন্দোলন সংগ্রামে এরা বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখত।আর তার প্রশংসার দাবিদার হতেন উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

দলের স্বার্থে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তির লক্ষ্যে কোন আত্মকেন্দ্রিক রাজনীতি না করে দলীয় এই বিপর্যয়ের সময়ে দলকে সমুন্নত রাখুন।তা না হলে ইতিহাস আপনাদের ক্ষমা করবে না।