ঢাকা , সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
শহীদ জিয়ার ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে ক্যালিফোর্নিয়া বিএনপির দোয়া দ্বিতীয়বারের মতো পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী লুইস মন্টিনিগ্রো প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি ও কমলা লেবুর দেশে দুই দিন শহীদ জিয়াউর রহমান এর শাহাদাৎ বার্ষিকীতে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে দোয়া মাহফিল লাউয়াছড়া বনে অল্পের জন্যে রক্ষা পেল ঢাকাগামী কালনী এক্সপ্রেস ইতালির মিলানে কনস্যুলেটের আয়োজনে বৈশাখী অনুষ্ঠান সম্পন্ন সভাপতি আবুল হাসনাত ও মাসুম আহমদ কে সম্পাদক করে গ্লোবাল জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন পর্তুগাল কমিটি গঠন হাজীপুর বিএনপির অন্তর্দন্দে : ইউনিয়ন ছাত্রদলের ২ নেতা কারাগারে আহবায়ক কমিটি গঠনের পর শ্রীমঙ্গল উপজেলা ও পৌর বিএনপির প্রথম সভা ১লা জুন হাজীপুর বিএনপির সম্মেলন, ৩ পদে ৮ জনের মনোনয়ন দাখিল

কচু শাক শুধু দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় না, কমায় হৃদরোগ-ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০৯:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০১৯
  • / ১৫০৫ টাইম ভিউ

কচু দক্ষিন এশিয়া ও দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার সুপরিচিত একটি সবজি। এর কাণ্ড সবজি এবং পাতা শাক হিসেবে খাওয়া হয়।কচুর কাণ্ড ও পাতা-সবকিছুতেই প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে।

কচু শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিণ, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ডিটারেরী ফাইবার, শর্করা, বিভিন্ন খনিজ ও ভিটামিন রয়েছে।

নিয়মিত কচু শাক খেলে যেসব উপকারিতা পাওয়া যাবে-

১. কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে । এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কচু শাক খেলে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। আরেক গবেষণা বলছে, কচু শাক স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে দারুন কার্যকরী।

২. কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। এ কারণে এটি দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া চোখ সম্পর্কিত জটিলতা কমায়।

৩. কচু শাকে থাকা স্যাপোনিনস,টেনিনস, কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্লাভোনয়েড উচ্চ রক্তচাপ কমায়।নিয়মিত কচু শাক খেলে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

৪. যেহেতু কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে এ কারণে এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৫. কচু শাক রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে নিয়মিত এই শাকটি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।

৬. কচু শাক হজমশক্তি বাড়াতেও ভূমিকা রাখে।

৭. অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরী ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকায় কচু শাক যেকোন ধরনের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

৮. যারা রক্তস্বল্পতায় ভূগছে তারা নিয়মিত কচু শাক খেতে পারেন। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা রক্তশূন্যতা দূর করতে ভূমিকা রাখে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কচু শাক খেলে কারও কারও অ্যালার্জির সম্ভাবনা বেড়ে যায় । শরীরে র্যা শ দেখা দেয়, চুলকানি হয়। এ কারণে যাদের এ ধরনের সমস্যা আছে তাদের এই শাক খাওয়ার ব্যাপারে বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নেয়া উচিত।

পোস্ট শেয়ার করুন

কচু শাক শুধু দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় না, কমায় হৃদরোগ-ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও

আপডেটের সময় : ০৯:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০১৯

কচু দক্ষিন এশিয়া ও দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার সুপরিচিত একটি সবজি। এর কাণ্ড সবজি এবং পাতা শাক হিসেবে খাওয়া হয়।কচুর কাণ্ড ও পাতা-সবকিছুতেই প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে।

কচু শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিণ, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ডিটারেরী ফাইবার, শর্করা, বিভিন্ন খনিজ ও ভিটামিন রয়েছে।

নিয়মিত কচু শাক খেলে যেসব উপকারিতা পাওয়া যাবে-

১. কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে । এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কচু শাক খেলে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। আরেক গবেষণা বলছে, কচু শাক স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে দারুন কার্যকরী।

২. কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। এ কারণে এটি দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া চোখ সম্পর্কিত জটিলতা কমায়।

৩. কচু শাকে থাকা স্যাপোনিনস,টেনিনস, কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্লাভোনয়েড উচ্চ রক্তচাপ কমায়।নিয়মিত কচু শাক খেলে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

৪. যেহেতু কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে এ কারণে এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৫. কচু শাক রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে নিয়মিত এই শাকটি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।

৬. কচু শাক হজমশক্তি বাড়াতেও ভূমিকা রাখে।

৭. অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরী ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকায় কচু শাক যেকোন ধরনের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

৮. যারা রক্তস্বল্পতায় ভূগছে তারা নিয়মিত কচু শাক খেতে পারেন। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা রক্তশূন্যতা দূর করতে ভূমিকা রাখে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কচু শাক খেলে কারও কারও অ্যালার্জির সম্ভাবনা বেড়ে যায় । শরীরে র্যা শ দেখা দেয়, চুলকানি হয়। এ কারণে যাদের এ ধরনের সমস্যা আছে তাদের এই শাক খাওয়ার ব্যাপারে বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নেয়া উচিত।