কয়েকটি মেরুদণ্ড ছেদ করেছে। আলি বলেন, ‘বাবা আমার জন্য পিঠে গুলি নিলেন। তার কারণে আমার গায়ে কোন গুলিই লাগেনি। সেদিন মসজিদের মূল হল রুমে যারা ছিলো তাদের মধ্যে আর কেউ গুলি না খেয়ে বের হতে পেরেছে বলে আমার মনে হয় না।’ আলির বোন হেবা জানান, তার বাবা এখন আইসিইউতে কোমায়। তার দুইটি অপারেশন হয়ে গেছে। হেবা বলেন, ‘আমার বাবা আসল নায়ক। নিজে অনেকগুলো গুলি খেলেও সন্তানের কোন ক্ষতি হতে দেননি তিনি।’ তবে বাবা-ভাই বাঁচলেও অনেক বন্ধুকে হারিয়ে মুষড়ে পড়েছেন হেবা।
গুলিতে ঝাঁঝরা হচ্ছে পিঠ, তবু ছেলেকে ঘিরে রাখলেন বাবা!

- আপডেটের সময় : ০১:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০১৯
- / ১০৮৬ টাইম ভিউ