ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

বাড়ি ফেরা হল না ১৩ মেডিকেল শিক্ষার্থীর

দেশদিগন্ত ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ১২:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ ২০১৮
  • / ২২৩৫ টাইম ভিউ

নেপালে বিধ্বস্ত বিমানটিতে ছিল ১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থী। যার মধ্যে ১১ জন মেয়ে ও ২ জন ছেলে। তারা নেপালের নাগরিক ছিলেন। বাংলাদেশের সিলেটের জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী।

পরীক্ষা শেষে নিজ দেশ নেপালে বাড়ি ফিরছিলেন তারা। কিন্তু তার আগেই নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডুতে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটে।

জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল আবেদ হোসেন জানান, ওই বিধ্বস্ত বিমানে তাদের ১৩ শিক্ষার্থী ছিলেন। এদের সবারই মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন তিনি। এদের মধ্যে ১১ জন মেয়ে শিক্ষার্থী ও ২ জন ছেলে শিক্ষার্থী।

আবেদ হোসেন জানান, নিহতরা সবাই ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা শেষ করে নিজেদের দেশ নেপালে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। নেপাল পৌঁছার পরই এ দুর্ঘটনার স্বীকার হন তারা।

নিহত শিক্ষার্থীদের নাম হলো-সঞ্জয় পাউডেল, সানজিয়া মহার্জন, নিগা মহার্জন, আনজিনা শ্রেষ্ঠা, পূর্ণিমা লোহানী, শ্বেতা তাপা, মিলি মহার্জন, সারুনা শ্রেষ্ঠা, আনজিনা বাড়াল, চারু বাড়াল, আসমা শেফায়া, প্রিন্সিধামী ও সামিরা।

এদিকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের উপ-পরিচালক ডা. আরমান আহমদ শিপলু।

উল্লেখ্য, ইউএস বাংলার বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৫০ জন নিহত হয়েছেন। ইউএস বাংলার ওই বিমানে ৬৭ জন যাত্রী এবং ৪জন ক্রু ছিলেন।

পোস্ট শেয়ার করুন

বাড়ি ফেরা হল না ১৩ মেডিকেল শিক্ষার্থীর

আপডেটের সময় : ১২:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ ২০১৮

নেপালে বিধ্বস্ত বিমানটিতে ছিল ১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থী। যার মধ্যে ১১ জন মেয়ে ও ২ জন ছেলে। তারা নেপালের নাগরিক ছিলেন। বাংলাদেশের সিলেটের জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী।

পরীক্ষা শেষে নিজ দেশ নেপালে বাড়ি ফিরছিলেন তারা। কিন্তু তার আগেই নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডুতে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটে।

জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল আবেদ হোসেন জানান, ওই বিধ্বস্ত বিমানে তাদের ১৩ শিক্ষার্থী ছিলেন। এদের সবারই মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন তিনি। এদের মধ্যে ১১ জন মেয়ে শিক্ষার্থী ও ২ জন ছেলে শিক্ষার্থী।

আবেদ হোসেন জানান, নিহতরা সবাই ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা শেষ করে নিজেদের দেশ নেপালে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। নেপাল পৌঁছার পরই এ দুর্ঘটনার স্বীকার হন তারা।

নিহত শিক্ষার্থীদের নাম হলো-সঞ্জয় পাউডেল, সানজিয়া মহার্জন, নিগা মহার্জন, আনজিনা শ্রেষ্ঠা, পূর্ণিমা লোহানী, শ্বেতা তাপা, মিলি মহার্জন, সারুনা শ্রেষ্ঠা, আনজিনা বাড়াল, চারু বাড়াল, আসমা শেফায়া, প্রিন্সিধামী ও সামিরা।

এদিকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের উপ-পরিচালক ডা. আরমান আহমদ শিপলু।

উল্লেখ্য, ইউএস বাংলার বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৫০ জন নিহত হয়েছেন। ইউএস বাংলার ওই বিমানে ৬৭ জন যাত্রী এবং ৪জন ক্রু ছিলেন।