ঢাকা , বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন লিসবনে আত্মপ্রকাশ হয় সামাজিক সংগঠন “গোলাপগঞ্জ কমিউনিটি কেয়ারর্স পর্তুগাল “ উচ্ছ্বাস আর আনন্দে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের উদযাপন করেছে পর্তুগাল যথাযথ গাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পরিবেশে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর পালন করেছে ভেনিস প্রবাসীরা ভেনিসে বৃহত্তর সিলেট সমিতির আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত এক অসুস্থ প্রজন্ম কে সাথি করে এগুচ্ছি আমরা

বাড়ি ফেরা হল না ১৩ মেডিকেল শিক্ষার্থীর

দেশদিগন্ত ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ১২:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ ২০১৮
  • / ২০১৬ টাইম ভিউ

নেপালে বিধ্বস্ত বিমানটিতে ছিল ১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থী। যার মধ্যে ১১ জন মেয়ে ও ২ জন ছেলে। তারা নেপালের নাগরিক ছিলেন। বাংলাদেশের সিলেটের জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী।

পরীক্ষা শেষে নিজ দেশ নেপালে বাড়ি ফিরছিলেন তারা। কিন্তু তার আগেই নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডুতে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটে।

জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল আবেদ হোসেন জানান, ওই বিধ্বস্ত বিমানে তাদের ১৩ শিক্ষার্থী ছিলেন। এদের সবারই মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন তিনি। এদের মধ্যে ১১ জন মেয়ে শিক্ষার্থী ও ২ জন ছেলে শিক্ষার্থী।

আবেদ হোসেন জানান, নিহতরা সবাই ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা শেষ করে নিজেদের দেশ নেপালে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। নেপাল পৌঁছার পরই এ দুর্ঘটনার স্বীকার হন তারা।

নিহত শিক্ষার্থীদের নাম হলো-সঞ্জয় পাউডেল, সানজিয়া মহার্জন, নিগা মহার্জন, আনজিনা শ্রেষ্ঠা, পূর্ণিমা লোহানী, শ্বেতা তাপা, মিলি মহার্জন, সারুনা শ্রেষ্ঠা, আনজিনা বাড়াল, চারু বাড়াল, আসমা শেফায়া, প্রিন্সিধামী ও সামিরা।

এদিকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের উপ-পরিচালক ডা. আরমান আহমদ শিপলু।

উল্লেখ্য, ইউএস বাংলার বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৫০ জন নিহত হয়েছেন। ইউএস বাংলার ওই বিমানে ৬৭ জন যাত্রী এবং ৪জন ক্রু ছিলেন।

পোস্ট শেয়ার করুন

বাড়ি ফেরা হল না ১৩ মেডিকেল শিক্ষার্থীর

আপডেটের সময় : ১২:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ ২০১৮

নেপালে বিধ্বস্ত বিমানটিতে ছিল ১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থী। যার মধ্যে ১১ জন মেয়ে ও ২ জন ছেলে। তারা নেপালের নাগরিক ছিলেন। বাংলাদেশের সিলেটের জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী।

পরীক্ষা শেষে নিজ দেশ নেপালে বাড়ি ফিরছিলেন তারা। কিন্তু তার আগেই নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডুতে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটে।

জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল আবেদ হোসেন জানান, ওই বিধ্বস্ত বিমানে তাদের ১৩ শিক্ষার্থী ছিলেন। এদের সবারই মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন তিনি। এদের মধ্যে ১১ জন মেয়ে শিক্ষার্থী ও ২ জন ছেলে শিক্ষার্থী।

আবেদ হোসেন জানান, নিহতরা সবাই ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা শেষ করে নিজেদের দেশ নেপালে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। নেপাল পৌঁছার পরই এ দুর্ঘটনার স্বীকার হন তারা।

নিহত শিক্ষার্থীদের নাম হলো-সঞ্জয় পাউডেল, সানজিয়া মহার্জন, নিগা মহার্জন, আনজিনা শ্রেষ্ঠা, পূর্ণিমা লোহানী, শ্বেতা তাপা, মিলি মহার্জন, সারুনা শ্রেষ্ঠা, আনজিনা বাড়াল, চারু বাড়াল, আসমা শেফায়া, প্রিন্সিধামী ও সামিরা।

এদিকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের উপ-পরিচালক ডা. আরমান আহমদ শিপলু।

উল্লেখ্য, ইউএস বাংলার বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৫০ জন নিহত হয়েছেন। ইউএস বাংলার ওই বিমানে ৬৭ জন যাত্রী এবং ৪জন ক্রু ছিলেন।