ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার আবু জাহেলদের ব্যার্থ গুপ্ত হত্যা পরিকল্পনার মধ্যে দিয়েই যেভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হিজরত জীবনের শুরু হয় তারেক রহমানের উপস্থাপিত ৩১ দফা’র লিফলেট বিতরন করলো পর্তুগাল সেচ্চাসেবক দল ইতালির তরিনোতে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ব্রাম্মণবাড়ীয়া জেলা সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন আমাদের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিয়ে ঝুঁকি তৈরি হলে আমরা সারা দুনিয়া জ্বালিয়ে দেব,মিলানের সেমিনারে বললেন পিনাকী ভট্রাচার্য পর্তুগাল জাসাস’র নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা

স্মৃতির ডায়রি থেকে নিজামুল ইসলাম

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৯:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০১৯
  • / ৬৬৭ টাইম ভিউ

স্মৃতির ডায়েরী থেকে এমন একজন ব্যক্তিকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করব যার ইতিহাস লিখে কখনো শেষ হবে না উনার হাত ধরেই ফুটবল অঙ্গনে আমার বিচরণ আমার খুবই কাছের মানুষ ছিলেন উনি উনার ফুটবল খেলা দেখে কুলাউড়া স্কুল মাঠের হাজারো হাজারো দর্শক করতালিতে মুখরিত করতো ফুটবল মাঠ কুলাউরা ফুটবল মাঠের উজ্জ্বল এক নক্ষত্র নাম মরহুম নিজামুল ইসলাম নিজাম ভাই ।উনার কথা কি লিখবো লিখে শেষ হবেনা ভাবতেও অবাক লাগে এই হাস্যোজ্জ্বল মানুষটা আমাদেরকে রেখে নীরবে-নিভৃতে পরপারে চলে গেলেন উনার অনেক স্মৃতি আমাকে খুব বেশি পীড়া দেয় কারণ উনি আমাকে খুব বেশি স্নেহ করতেন মৃত্যুর কিছুদিন আগে ও রুস্তাব ভাইর বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন ওখানে গিয়ে ও রুস্তাব ভাইর সাথে কথা হয় পাগল কোথায় আছে পাগল কই উনি আমাকে পাগল বলেই ডাকতেন ইরান থেকে দেশে আসার পর আমার ও লিটনের সাথে টেলিফোনে খুব বেশি যোগাযোগ ছিল প্রত্যেকদিন কথা হতো জীবন দার ফার্মেসীতে বসেও কথা হয়েছিল নিজাম ভাইয়ের বাসার সামনে একটা ছোট্ট কালবাট ছিলো রাত্রে প্রায়ই বসে আমি মরহুম মুজিব কুতুব ভাই রুস্তাব ভাই তপনদা বসে গল্প করতাম এই স্মৃতিময় দিনগুলি এখনো আমার মনে পড়ে মাঝেমধ্যে জীবন দা ও আমাদের গল্পে শরিক হতেন পরিশেষে দোয়া করি আল্লাহ যেন উনার বিরোহী আক্তার মাগফেরাত কামনা করছি “অামিন”

পোস্ট শেয়ার করুন

স্মৃতির ডায়রি থেকে নিজামুল ইসলাম

আপডেটের সময় : ০৯:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০১৯

স্মৃতির ডায়েরী থেকে এমন একজন ব্যক্তিকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করব যার ইতিহাস লিখে কখনো শেষ হবে না উনার হাত ধরেই ফুটবল অঙ্গনে আমার বিচরণ আমার খুবই কাছের মানুষ ছিলেন উনি উনার ফুটবল খেলা দেখে কুলাউড়া স্কুল মাঠের হাজারো হাজারো দর্শক করতালিতে মুখরিত করতো ফুটবল মাঠ কুলাউরা ফুটবল মাঠের উজ্জ্বল এক নক্ষত্র নাম মরহুম নিজামুল ইসলাম নিজাম ভাই ।উনার কথা কি লিখবো লিখে শেষ হবেনা ভাবতেও অবাক লাগে এই হাস্যোজ্জ্বল মানুষটা আমাদেরকে রেখে নীরবে-নিভৃতে পরপারে চলে গেলেন উনার অনেক স্মৃতি আমাকে খুব বেশি পীড়া দেয় কারণ উনি আমাকে খুব বেশি স্নেহ করতেন মৃত্যুর কিছুদিন আগে ও রুস্তাব ভাইর বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন ওখানে গিয়ে ও রুস্তাব ভাইর সাথে কথা হয় পাগল কোথায় আছে পাগল কই উনি আমাকে পাগল বলেই ডাকতেন ইরান থেকে দেশে আসার পর আমার ও লিটনের সাথে টেলিফোনে খুব বেশি যোগাযোগ ছিল প্রত্যেকদিন কথা হতো জীবন দার ফার্মেসীতে বসেও কথা হয়েছিল নিজাম ভাইয়ের বাসার সামনে একটা ছোট্ট কালবাট ছিলো রাত্রে প্রায়ই বসে আমি মরহুম মুজিব কুতুব ভাই রুস্তাব ভাই তপনদা বসে গল্প করতাম এই স্মৃতিময় দিনগুলি এখনো আমার মনে পড়ে মাঝেমধ্যে জীবন দা ও আমাদের গল্পে শরিক হতেন পরিশেষে দোয়া করি আল্লাহ যেন উনার বিরোহী আক্তার মাগফেরাত কামনা করছি “অামিন”