ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

স্মৃতির ডায়রি থেকে নিজামুল ইসলাম

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৯:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০১৯
  • / ৬৩৯ টাইম ভিউ

স্মৃতির ডায়েরী থেকে এমন একজন ব্যক্তিকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করব যার ইতিহাস লিখে কখনো শেষ হবে না উনার হাত ধরেই ফুটবল অঙ্গনে আমার বিচরণ আমার খুবই কাছের মানুষ ছিলেন উনি উনার ফুটবল খেলা দেখে কুলাউড়া স্কুল মাঠের হাজারো হাজারো দর্শক করতালিতে মুখরিত করতো ফুটবল মাঠ কুলাউরা ফুটবল মাঠের উজ্জ্বল এক নক্ষত্র নাম মরহুম নিজামুল ইসলাম নিজাম ভাই ।উনার কথা কি লিখবো লিখে শেষ হবেনা ভাবতেও অবাক লাগে এই হাস্যোজ্জ্বল মানুষটা আমাদেরকে রেখে নীরবে-নিভৃতে পরপারে চলে গেলেন উনার অনেক স্মৃতি আমাকে খুব বেশি পীড়া দেয় কারণ উনি আমাকে খুব বেশি স্নেহ করতেন মৃত্যুর কিছুদিন আগে ও রুস্তাব ভাইর বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন ওখানে গিয়ে ও রুস্তাব ভাইর সাথে কথা হয় পাগল কোথায় আছে পাগল কই উনি আমাকে পাগল বলেই ডাকতেন ইরান থেকে দেশে আসার পর আমার ও লিটনের সাথে টেলিফোনে খুব বেশি যোগাযোগ ছিল প্রত্যেকদিন কথা হতো জীবন দার ফার্মেসীতে বসেও কথা হয়েছিল নিজাম ভাইয়ের বাসার সামনে একটা ছোট্ট কালবাট ছিলো রাত্রে প্রায়ই বসে আমি মরহুম মুজিব কুতুব ভাই রুস্তাব ভাই তপনদা বসে গল্প করতাম এই স্মৃতিময় দিনগুলি এখনো আমার মনে পড়ে মাঝেমধ্যে জীবন দা ও আমাদের গল্পে শরিক হতেন পরিশেষে দোয়া করি আল্লাহ যেন উনার বিরোহী আক্তার মাগফেরাত কামনা করছি “অামিন”

পোস্ট শেয়ার করুন

স্মৃতির ডায়রি থেকে নিজামুল ইসলাম

আপডেটের সময় : ০৯:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০১৯

স্মৃতির ডায়েরী থেকে এমন একজন ব্যক্তিকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করব যার ইতিহাস লিখে কখনো শেষ হবে না উনার হাত ধরেই ফুটবল অঙ্গনে আমার বিচরণ আমার খুবই কাছের মানুষ ছিলেন উনি উনার ফুটবল খেলা দেখে কুলাউড়া স্কুল মাঠের হাজারো হাজারো দর্শক করতালিতে মুখরিত করতো ফুটবল মাঠ কুলাউরা ফুটবল মাঠের উজ্জ্বল এক নক্ষত্র নাম মরহুম নিজামুল ইসলাম নিজাম ভাই ।উনার কথা কি লিখবো লিখে শেষ হবেনা ভাবতেও অবাক লাগে এই হাস্যোজ্জ্বল মানুষটা আমাদেরকে রেখে নীরবে-নিভৃতে পরপারে চলে গেলেন উনার অনেক স্মৃতি আমাকে খুব বেশি পীড়া দেয় কারণ উনি আমাকে খুব বেশি স্নেহ করতেন মৃত্যুর কিছুদিন আগে ও রুস্তাব ভাইর বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন ওখানে গিয়ে ও রুস্তাব ভাইর সাথে কথা হয় পাগল কোথায় আছে পাগল কই উনি আমাকে পাগল বলেই ডাকতেন ইরান থেকে দেশে আসার পর আমার ও লিটনের সাথে টেলিফোনে খুব বেশি যোগাযোগ ছিল প্রত্যেকদিন কথা হতো জীবন দার ফার্মেসীতে বসেও কথা হয়েছিল নিজাম ভাইয়ের বাসার সামনে একটা ছোট্ট কালবাট ছিলো রাত্রে প্রায়ই বসে আমি মরহুম মুজিব কুতুব ভাই রুস্তাব ভাই তপনদা বসে গল্প করতাম এই স্মৃতিময় দিনগুলি এখনো আমার মনে পড়ে মাঝেমধ্যে জীবন দা ও আমাদের গল্পে শরিক হতেন পরিশেষে দোয়া করি আল্লাহ যেন উনার বিরোহী আক্তার মাগফেরাত কামনা করছি “অামিন”