ঢাকা , শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার আবু জাহেলদের ব্যার্থ গুপ্ত হত্যা পরিকল্পনার মধ্যে দিয়েই যেভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হিজরত জীবনের শুরু হয় তারেক রহমানের উপস্থাপিত ৩১ দফা’র লিফলেট বিতরন করলো পর্তুগাল সেচ্চাসেবক দল ইতালির তরিনোতে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ব্রাম্মণবাড়ীয়া জেলা সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন আমাদের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিয়ে ঝুঁকি তৈরি হলে আমরা সারা দুনিয়া জ্বালিয়ে দেব,মিলানের সেমিনারে বললেন পিনাকী ভট্রাচার্য পর্তুগাল জাসাস’র নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজা

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ১১:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০১৯
  • / ৪৭৩ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজার একেবারে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে পুরোদমে। মা দুর্গাকে সাজাতে রাত দিন কাজ করছেন প্রতিমা তৈরির কারিগররা। এখন চলছে রঙের কাজ।এছাড়া নির্বিঘ্নে উৎসব সম্পন্ন করতে মন্দির ভিত্তিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার পাশাপাশি নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন।

এ উৎসবকে আকর্ষণীয় করতে কুলাউড়া উপজেলার মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। দীর্ঘ ৪-৫ মাসের পরিশ্রমে গড়া প্রতিমা তৈরির শেষ পর্যায়ে এখন দিন-রাত মিলে চলছে রঙের প্রলেপ ও অঙ্গসজ্জার কাজ। দেবীর মর্তে আগমনের আগেই শেষ করতে হবে এ কাজ। ইতোমধ্যে মহালয়ার মাধ্যমে দেবীর মর্তের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে। তাই কাজের চাপে দম ফেলার ফুসরত নেই কারিগরদের। কারিগররা বলেন, রঙের কাজ আপাতত শেষ। এখন চোখের কাজ করছি। এখন আমাদের প্রচুর কাজের চাপ। আমরা রাত ১-২ টা পর্যন্ত কাজ করছি। ঠাকুরকে গয়নাগাটি, চুল এগুলো পড়ানো শেষ হলেই কাজ শেষ।
কুলাউড়া উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্রী অরবিন্দু ঘোষ এবং সাধারণ সম্পাদক সুমন মিত্র বলেন, কুলাউড়া উপজেলায় সর্বজনীন ১৯৩টি ও পারিবারিকভাবে ২৪টিতে পূজা হবে। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষণীয় এবং সারাদেশের মধ্যে অন্যতম কাদিপুর শিববাড়ি। সেখানে পূজার পুরোটা সময়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষের ঢল নামে। বিদেশীরাও আসেন শিববাড়িতে। আমরা আশা করি প্রতিবারের নেয়ায় আবারও উৎসবমুখর পরিবেশে সুন্দরভাবে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মায়ের পূজা করবে। কুলাউড়ায় সবকটি মন্দিরেই সবধরণের মানুষকে নিয়ে নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি প্রতিবারের মতো এবারেও বাংলাদেশে নির্বিঘ্নে শারদীয় দুর্গোৎসব সম্পন্ন হবে ।

শিববাড়ির পূলক সোম বলেন এ বছর কুলাউড়ার ২১৭টি মন্দির ও মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। এবার দেবী দুর্গা তার ভক্তদের মাঝে আসবেন ঘোড়ায় চড়ে, ফিরবেনও ঘোড়ায়। আগামী মঙ্গলবার বিজয়াদশমীতে দেবী বিসর্জনের মধ্য দিয়ে এবারের দুর্গোৎসব শেষ হবে।

পোস্ট শেয়ার করুন

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজা

আপডেটের সময় : ১১:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজার একেবারে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে পুরোদমে। মা দুর্গাকে সাজাতে রাত দিন কাজ করছেন প্রতিমা তৈরির কারিগররা। এখন চলছে রঙের কাজ।এছাড়া নির্বিঘ্নে উৎসব সম্পন্ন করতে মন্দির ভিত্তিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার পাশাপাশি নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন।

এ উৎসবকে আকর্ষণীয় করতে কুলাউড়া উপজেলার মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। দীর্ঘ ৪-৫ মাসের পরিশ্রমে গড়া প্রতিমা তৈরির শেষ পর্যায়ে এখন দিন-রাত মিলে চলছে রঙের প্রলেপ ও অঙ্গসজ্জার কাজ। দেবীর মর্তে আগমনের আগেই শেষ করতে হবে এ কাজ। ইতোমধ্যে মহালয়ার মাধ্যমে দেবীর মর্তের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে। তাই কাজের চাপে দম ফেলার ফুসরত নেই কারিগরদের। কারিগররা বলেন, রঙের কাজ আপাতত শেষ। এখন চোখের কাজ করছি। এখন আমাদের প্রচুর কাজের চাপ। আমরা রাত ১-২ টা পর্যন্ত কাজ করছি। ঠাকুরকে গয়নাগাটি, চুল এগুলো পড়ানো শেষ হলেই কাজ শেষ।
কুলাউড়া উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্রী অরবিন্দু ঘোষ এবং সাধারণ সম্পাদক সুমন মিত্র বলেন, কুলাউড়া উপজেলায় সর্বজনীন ১৯৩টি ও পারিবারিকভাবে ২৪টিতে পূজা হবে। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষণীয় এবং সারাদেশের মধ্যে অন্যতম কাদিপুর শিববাড়ি। সেখানে পূজার পুরোটা সময়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষের ঢল নামে। বিদেশীরাও আসেন শিববাড়িতে। আমরা আশা করি প্রতিবারের নেয়ায় আবারও উৎসবমুখর পরিবেশে সুন্দরভাবে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মায়ের পূজা করবে। কুলাউড়ায় সবকটি মন্দিরেই সবধরণের মানুষকে নিয়ে নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি প্রতিবারের মতো এবারেও বাংলাদেশে নির্বিঘ্নে শারদীয় দুর্গোৎসব সম্পন্ন হবে ।

শিববাড়ির পূলক সোম বলেন এ বছর কুলাউড়ার ২১৭টি মন্দির ও মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। এবার দেবী দুর্গা তার ভক্তদের মাঝে আসবেন ঘোড়ায় চড়ে, ফিরবেনও ঘোড়ায়। আগামী মঙ্গলবার বিজয়াদশমীতে দেবী বিসর্জনের মধ্য দিয়ে এবারের দুর্গোৎসব শেষ হবে।