ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

প্রসংগ খিঁচুনি রোগ

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ১২:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪০৫ টাইম ভিউ

   প্রসংগ খিঁচুনি রোগ

খিঁচুনি রোগকে গ্রামের সহজ সরল মানুষ অজ্ঞতার জন্যে ভুতে ধরা বা উপরি বাতাস লাগা বলে। এবং ভন্ড কবিরাজ, মোল্লা, তান্ত্রীকরাও তাই বলে রোগীর কাছ থেকে টাকা পয়সা, সোনা দানা ও গরু ছাগল মানত হিসেবে নিয়ে থাকে।

খিঁচুনি রোগের লক্ষণ:
কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে যেকোন জায়গায় যে কোন সময়ে রোগীর একপাশ বা সারা দেহ কাঁপতে শুরু করবে, রোগী ধপাস করে পড়ে যাবে, রোগী অজ্ঞান হয়ে যাবে, রোগীর ঠোঁট বা জিহবায় কামড় পড়তে পারে, এবং রোগীর এই খিঁচুনি ও অজ্ঞান হওয়া ২/৩ মিনিটের বেশী স্থায়ী হবেনা।

খিঁচুনি রোগের ঔষধ নির্দিষ্ট মেয়াদে এক টানা বেশ কয়েকদিন খেয়ে যেতে হয়। এতে খিঁচুনি রোগ সম্পুর্ন ভালো হয়ে যায়। খিঁচুনি রোগের ঔষধ শুরুর পর থেকে একদিন ও বন্ধ করা যাবেনা।

ডা. সাঈদ এনাম
সহকারী অধ্যাপক, সাইকিয়াট্রি।
সিলেট মেডিকেল কলেজ।

পোস্ট শেয়ার করুন

প্রসংগ খিঁচুনি রোগ

আপডেটের সময় : ১২:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩

   প্রসংগ খিঁচুনি রোগ

খিঁচুনি রোগকে গ্রামের সহজ সরল মানুষ অজ্ঞতার জন্যে ভুতে ধরা বা উপরি বাতাস লাগা বলে। এবং ভন্ড কবিরাজ, মোল্লা, তান্ত্রীকরাও তাই বলে রোগীর কাছ থেকে টাকা পয়সা, সোনা দানা ও গরু ছাগল মানত হিসেবে নিয়ে থাকে।

খিঁচুনি রোগের লক্ষণ:
কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে যেকোন জায়গায় যে কোন সময়ে রোগীর একপাশ বা সারা দেহ কাঁপতে শুরু করবে, রোগী ধপাস করে পড়ে যাবে, রোগী অজ্ঞান হয়ে যাবে, রোগীর ঠোঁট বা জিহবায় কামড় পড়তে পারে, এবং রোগীর এই খিঁচুনি ও অজ্ঞান হওয়া ২/৩ মিনিটের বেশী স্থায়ী হবেনা।

খিঁচুনি রোগের ঔষধ নির্দিষ্ট মেয়াদে এক টানা বেশ কয়েকদিন খেয়ে যেতে হয়। এতে খিঁচুনি রোগ সম্পুর্ন ভালো হয়ে যায়। খিঁচুনি রোগের ঔষধ শুরুর পর থেকে একদিন ও বন্ধ করা যাবেনা।

ডা. সাঈদ এনাম
সহকারী অধ্যাপক, সাইকিয়াট্রি।
সিলেট মেডিকেল কলেজ।