ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার আবু জাহেলদের ব্যার্থ গুপ্ত হত্যা পরিকল্পনার মধ্যে দিয়েই যেভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হিজরত জীবনের শুরু হয় তারেক রহমানের উপস্থাপিত ৩১ দফা’র লিফলেট বিতরন করলো পর্তুগাল সেচ্চাসেবক দল ইতালির তরিনোতে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ব্রাম্মণবাড়ীয়া জেলা সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন আমাদের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিয়ে ঝুঁকি তৈরি হলে আমরা সারা দুনিয়া জ্বালিয়ে দেব,মিলানের সেমিনারে বললেন পিনাকী ভট্রাচার্য পর্তুগাল জাসাস’র নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা

পুড়ে যাচ্ছে চা বাগান, উৎপাদনে ধ্বস নামছেঃ

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ১১:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ ২০২০
  • / ৮৬৭ টাইম ভিউ

চৌধুরী আবু সাঈদ ফুয়াদঃ কুলাউড়ার অধিকাংশ চা বাগান প্রখর সূর্য তাপে পুড়ে যাচ্ছে। সময় মতো বৃষ্টি না হওয়ায় চায়ের উৎপাদন গত কয়েক বছরের তুলনায় অস্বাভাবিক ভাবে হ্রাস পেয়েছে। ইস্পাহানীর মালিকানাধীন গাজীপুর চা বাগানের সিনিয়র ম্যানেজার কাজল মাহমুদ ও এইচ,অারসির মালিকানাধীন ক্লিভডন চা বাগানের ব্যবস্হাপক মি.হাসিব জানালেন বাগানের জলাশয় গুলো শুকিয়ে কাট। সেচ অথবা স্প্রে করে চা গাছ বাঁচানো কষ্টকর হয়ে পড়েছে। তাঁরা জানান গত নভেম্বর মাসে মাত্র এক ইঞ্চি বৃষ্টিপাত হয়েছে। অার বৃষ্টি হয় নি। চা বৃষ্টি নির্ভর, সময় মতো বৃষ্টি না হলে চা গাছ পল্লবিত না হয়ে রুদে পুড়ে মরে যায়। এ দিকে জুড়ী উপজেলার ফুলতলা চা বাগানের ব্যাবস্হাপক মি. সোহেল অাহমেদ বলেন রোদে পুড়লে চা বাগানে নানাবিধ পোকার আক্রমণের অাশংকা থাকে। সব মিলিয়ে এ মৌসুৃমে চা এর উৎপাদনে ধ্বস নামবে তবে বৃষ্টি হয়ে গেলে তার থেকে রেহাই পাওয়া যাবে, একই উপজেলার অারেক বাগান ব্যাবস্হাপক বদরুল হুদা চৌধুরী ও সিরাজ নগর চা বাগানের ম্যানেজার শামীম চৌধুরীজানান চা বাগানের জন্য বৃষ্টি খুবই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে, বৃষ্টি না হলে চা শিল্প মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়বে। চা বাগান ব্যাবস্হাপক মি. হাসিব অাহমদ অারও জানান তাঁর বাগানের ২৫ থেকে ৪০ ভাগ চা গাছ রোদে পুড়ে মরে যাচ্ছে।।

পোস্ট শেয়ার করুন

পুড়ে যাচ্ছে চা বাগান, উৎপাদনে ধ্বস নামছেঃ

আপডেটের সময় : ১১:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ ২০২০

চৌধুরী আবু সাঈদ ফুয়াদঃ কুলাউড়ার অধিকাংশ চা বাগান প্রখর সূর্য তাপে পুড়ে যাচ্ছে। সময় মতো বৃষ্টি না হওয়ায় চায়ের উৎপাদন গত কয়েক বছরের তুলনায় অস্বাভাবিক ভাবে হ্রাস পেয়েছে। ইস্পাহানীর মালিকানাধীন গাজীপুর চা বাগানের সিনিয়র ম্যানেজার কাজল মাহমুদ ও এইচ,অারসির মালিকানাধীন ক্লিভডন চা বাগানের ব্যবস্হাপক মি.হাসিব জানালেন বাগানের জলাশয় গুলো শুকিয়ে কাট। সেচ অথবা স্প্রে করে চা গাছ বাঁচানো কষ্টকর হয়ে পড়েছে। তাঁরা জানান গত নভেম্বর মাসে মাত্র এক ইঞ্চি বৃষ্টিপাত হয়েছে। অার বৃষ্টি হয় নি। চা বৃষ্টি নির্ভর, সময় মতো বৃষ্টি না হলে চা গাছ পল্লবিত না হয়ে রুদে পুড়ে মরে যায়। এ দিকে জুড়ী উপজেলার ফুলতলা চা বাগানের ব্যাবস্হাপক মি. সোহেল অাহমেদ বলেন রোদে পুড়লে চা বাগানে নানাবিধ পোকার আক্রমণের অাশংকা থাকে। সব মিলিয়ে এ মৌসুৃমে চা এর উৎপাদনে ধ্বস নামবে তবে বৃষ্টি হয়ে গেলে তার থেকে রেহাই পাওয়া যাবে, একই উপজেলার অারেক বাগান ব্যাবস্হাপক বদরুল হুদা চৌধুরী ও সিরাজ নগর চা বাগানের ম্যানেজার শামীম চৌধুরীজানান চা বাগানের জন্য বৃষ্টি খুবই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে, বৃষ্টি না হলে চা শিল্প মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়বে। চা বাগান ব্যাবস্হাপক মি. হাসিব অাহমদ অারও জানান তাঁর বাগানের ২৫ থেকে ৪০ ভাগ চা গাছ রোদে পুড়ে মরে যাচ্ছে।।