ঢাকা , বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কানাডার প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট ইলেকশন ডলি’র হ্যাটট্রিক জয় ১৭ বছর পর দেশে প্রত্যাবর্তন লন্ডন বিএনপি নেতা শরফুকে শ্রীমঙ্গলে গণ সংবর্ধনা ইতালির মানতোভা শহরে দুইদিনব্যাপী দূতাবাস সেবা অনুষ্ঠিত ,প্রায় আট শতাধিক প্রবাসীরা এই ক্যাম্প থেকে দূতাবাস সেবা গ্রহণ করেন ইতালিতে এমপি প্রার্থী প্রফেসর ডা: সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম কে চাঁদপুরবাসীর সংবর্ধনা দেশে ফিরছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্হায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের মৃত্যুতে দোয়া অনুষ্ঠিত কুলাউড়া বিএনপির ১৩ ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা, সমন্বয়কদের দায়িত্ব বন্টন কুলাউড়ায় রাজাপুরে বালু উত্তোলন বন্ধ ও সেতু রক্ষায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত উৎসবমুখর পরিবেশে ইতালির তরিনোতে সিলেট বিভাগ ঐক্য পরিষদের নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ছাত্রশিবিরের নববর্ষ প্রকাশনা উৎসব

স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য থাকা জরুরি কেনো ?

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৬:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪
  • / ৩৫৪ টাইম ভিউ

ডেস্ক: আধুনিক যুগে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্যকে অনেকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না। একুশ শতকে সমবসয়ী ছেলে-মেয়ের বিয়ের ঘটনা অহরহ। কখনো প্রেমের সম্পর্ক থেকে বিয়ে আবার পারিবারিকভাবেও সমবয়সীদের বিয়ে হচ্ছে। তবে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্যের বেশ কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে। এর পিছনে জৈবিক, শারীরিক, মানসিক এবং আর্থিক কারণও রয়েছে। বয়স ব্যক্তিত্বের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। একজন ব্যক্তির পরিপক্কতার জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। যদিও এর অনেক ব্যতিক্রম হতে পারে, যা পুরোপুরি অস্বীকার করা যায় না। তাই চলুন জেনে নেই স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য থাকা কতটা যৌক্তিক।

১. জৈবিক দিক: যদি জীববিজ্ঞানের ভিত্তিতে দেখা যায়, নারী ও পুরুষের মধ্যে বয়সের পার্থক্য থাকা উচিত। বার্ধক্যের লক্ষণ মহিলাদের তুলনায়, পুরুষদের মধ্যে অনেক পরে দেখা যায়। মহিলাদের দ্রুত বয়স্ক দেখাতে শুরু করে, তাই এ হিসেবে বয়সে ছোট মেয়েকে বিয়ে করা উচিত।

২. মানসিক দিক: মানসিকভাবে পরিপক্ব হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেকোনও ব্যক্তির মধ্যে মানসিক স্থবিরতা আসতে শুরু করে। সেক্ষেত্রে বয়সের ব্যবধানের কারণে সম্পর্কের ভারসাম্য বজায় থাকে। এ ধরনের সম্পর্ক সবসময় ভালো থাকে এবং বিরক্তিকর হয় না।

৩. আর্থিক নিরাপত্তা: আর্থিক নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা বয়সের সঙ্গে আসে। যে ব্যক্তি এখনও সংগ্রাম করছে বা সবে কাজ শুরু করেছে, তিনি বাড়ির পরিচালনায় সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এ দৃষ্টিকোণ থেকে, বিয়ের জন্য একজন পুরুষ এবং একজন মহিলার মধ্যে বয়সের ব্যবধান থাকা ঠিক।

৪. সম্পর্কের সমস্যা: প্রতিটি সম্পর্কের ক্ষেত্রেই ভালোবাসা গুরুত্বপূর্ণ। স্বামী বয়সে বড় হলে, ছোট স্ত্রীকে বেশি আদর করবেন। এতে সম্পর্কের মাধুর্য বজায় থাকবে। এছাড়াও মেনোপজ এবং গর্ভাবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত মহিলাদের অবস্থাও এ সত্যকে সমর্থন করে যে, মেয়ের বয়স কম হলে সম্পর্ক আরও ভাল কাজ করে।

পোস্ট শেয়ার করুন

স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য থাকা জরুরি কেনো ?

আপডেটের সময় : ০৬:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

ডেস্ক: আধুনিক যুগে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্যকে অনেকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না। একুশ শতকে সমবসয়ী ছেলে-মেয়ের বিয়ের ঘটনা অহরহ। কখনো প্রেমের সম্পর্ক থেকে বিয়ে আবার পারিবারিকভাবেও সমবয়সীদের বিয়ে হচ্ছে। তবে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্যের বেশ কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে। এর পিছনে জৈবিক, শারীরিক, মানসিক এবং আর্থিক কারণও রয়েছে। বয়স ব্যক্তিত্বের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। একজন ব্যক্তির পরিপক্কতার জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। যদিও এর অনেক ব্যতিক্রম হতে পারে, যা পুরোপুরি অস্বীকার করা যায় না। তাই চলুন জেনে নেই স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য থাকা কতটা যৌক্তিক।

১. জৈবিক দিক: যদি জীববিজ্ঞানের ভিত্তিতে দেখা যায়, নারী ও পুরুষের মধ্যে বয়সের পার্থক্য থাকা উচিত। বার্ধক্যের লক্ষণ মহিলাদের তুলনায়, পুরুষদের মধ্যে অনেক পরে দেখা যায়। মহিলাদের দ্রুত বয়স্ক দেখাতে শুরু করে, তাই এ হিসেবে বয়সে ছোট মেয়েকে বিয়ে করা উচিত।

২. মানসিক দিক: মানসিকভাবে পরিপক্ব হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেকোনও ব্যক্তির মধ্যে মানসিক স্থবিরতা আসতে শুরু করে। সেক্ষেত্রে বয়সের ব্যবধানের কারণে সম্পর্কের ভারসাম্য বজায় থাকে। এ ধরনের সম্পর্ক সবসময় ভালো থাকে এবং বিরক্তিকর হয় না।

৩. আর্থিক নিরাপত্তা: আর্থিক নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা বয়সের সঙ্গে আসে। যে ব্যক্তি এখনও সংগ্রাম করছে বা সবে কাজ শুরু করেছে, তিনি বাড়ির পরিচালনায় সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এ দৃষ্টিকোণ থেকে, বিয়ের জন্য একজন পুরুষ এবং একজন মহিলার মধ্যে বয়সের ব্যবধান থাকা ঠিক।

৪. সম্পর্কের সমস্যা: প্রতিটি সম্পর্কের ক্ষেত্রেই ভালোবাসা গুরুত্বপূর্ণ। স্বামী বয়সে বড় হলে, ছোট স্ত্রীকে বেশি আদর করবেন। এতে সম্পর্কের মাধুর্য বজায় থাকবে। এছাড়াও মেনোপজ এবং গর্ভাবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত মহিলাদের অবস্থাও এ সত্যকে সমর্থন করে যে, মেয়ের বয়স কম হলে সম্পর্ক আরও ভাল কাজ করে।