ঢাকা , বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
উচ্ছ্বাস আর আনন্দে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের উদযাপন করেছে পর্তুগাল যথাযথ গাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পরিবেশে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর পালন করেছে ভেনিস প্রবাসীরা ভেনিসে বৃহত্তর সিলেট সমিতির আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত এক অসুস্থ প্রজন্ম কে সাথি করে এগুচ্ছি আমরা রিডানডেন্ট ক্লোথিং আর মজুর মামার ‘বিশ্বকাপ’ ইউরোপের সবচেয়ে বড় ঈদুল ফিতরের নামাজ পর্তুগালে অনুষ্ঠিত হয় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পর্তুগাল বাংলা প্রেসক্লাবের ইফতার ও দোয়া মাহফিল সম্পন্ন ঈদের কাপড় কিনার জন্য মা’য়ের উপর অভিমান করে মেয়ের আত্মহত্যা লিসবনে বন্ধু মহলের আয়োজনে বিশাল ইফতার ও দোয়া মাহফিল মান অভিমান ভুলে সবাই একই প্লাটফর্মে,সংবাদ সম্মেলনে পর্তুগাল বিএনপির নবগঠিত আহবায়ক কমিটি

সুখবর পাচ্ছেন শিক্ষক নিবন্ধনধারীরা

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : ০৭:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ৯৯৩ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্ক: বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ প্রক্রিয়া চলতি জানুয়ারি মাসেই শেষ করা হবে। নিবন্ধনধারীদের কাছ থেকে প্রায় ৩১ লাখ আবেদন গ্রহণ করেছে কর্তৃপক্ষ। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিভিন্ন কারণে দুই বছর বন্ধ ছিলো বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রার্থী বাছাই ও সুপারিশ কার্যক্রম।  বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদে নিয়োগ দেয়ার লক্ষ্যে গত ১৮ ডিসেম্বর গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এনটিআরসিএ। গত ১২ জুন যাদের বয়স ৩৫ অথবা তার কম এবং জনবল কাঠামো এবং এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য শর্ত পূরণ করবে শুধু তারাই আবেদন করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এ প্রেক্ষিতে গত ১৯ ডিসেম্বর থেকে অনলাইনে আবেদন করা শুরু করেন নিয়োগ প্রত্যাশীরা। গতকাল ২ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়োগের আবেদন গ্রহণ করেছে এনটিআরসিএ। শেষদিন পর্যন্ত মোট ৩১ লাখ আবেদন জমা পড়েছে বলে দৈনিক শিক্ষাকে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।

আবেদন যাচাই-বাছাই করে মেধা তালিকা অনুসারে প্রার্থীদের নিয়োগের সুপারিশ করবে এনটিআরসিএ। সুপারিশকৃতদের তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। সুপারিশকৃত প্রার্থীরা নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সুপারিশপত্রটি ডাউনলোড করে নিবেন।

এ বিষয়ে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এস এম আশফাক হুসেন বলেন, সারা দেশের প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদ রয়েছে। মামলাসহ বিভিন্ন কারণে দুই বছর বন্ধ ছিলো প্রার্থী বাছাই ও সুপারিশ কার্যক্রম। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার চেষ্টা করব আমরা। জানুয়ারি মাসের মধ্যেই নিয়োগের সুপারিশ করা যাবে বলে আমার আশা। তিনি আরও বলেন, প্রার্থীদের মোবাইলে এসএমএস পাঠিয়ে নিয়েগের বিষয়টি জানানো হবে। তারা সুপারিশ পত্রটি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।

চেয়ারম্যান আরও জানান, কোনও প্রতিষ্ঠান সুপারিশকৃতদের চাকরি না দিলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ সংক্রান্ত অভিযোগ পেলে এনটিআরসিএ থেকে শিক্ষা বোর্ডকে বিষয়টি জানানো হবে। বোর্ড প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটি ভেঙ্গে দিবে।

পোস্ট শেয়ার করুন

সুখবর পাচ্ছেন শিক্ষক নিবন্ধনধারীরা

আপডেটের সময় : ০৭:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ জানুয়ারী ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্ক: বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ প্রক্রিয়া চলতি জানুয়ারি মাসেই শেষ করা হবে। নিবন্ধনধারীদের কাছ থেকে প্রায় ৩১ লাখ আবেদন গ্রহণ করেছে কর্তৃপক্ষ। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিভিন্ন কারণে দুই বছর বন্ধ ছিলো বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রার্থী বাছাই ও সুপারিশ কার্যক্রম।  বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদে নিয়োগ দেয়ার লক্ষ্যে গত ১৮ ডিসেম্বর গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এনটিআরসিএ। গত ১২ জুন যাদের বয়স ৩৫ অথবা তার কম এবং জনবল কাঠামো এবং এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য শর্ত পূরণ করবে শুধু তারাই আবেদন করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এ প্রেক্ষিতে গত ১৯ ডিসেম্বর থেকে অনলাইনে আবেদন করা শুরু করেন নিয়োগ প্রত্যাশীরা। গতকাল ২ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়োগের আবেদন গ্রহণ করেছে এনটিআরসিএ। শেষদিন পর্যন্ত মোট ৩১ লাখ আবেদন জমা পড়েছে বলে দৈনিক শিক্ষাকে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।

আবেদন যাচাই-বাছাই করে মেধা তালিকা অনুসারে প্রার্থীদের নিয়োগের সুপারিশ করবে এনটিআরসিএ। সুপারিশকৃতদের তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। সুপারিশকৃত প্রার্থীরা নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সুপারিশপত্রটি ডাউনলোড করে নিবেন।

এ বিষয়ে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এস এম আশফাক হুসেন বলেন, সারা দেশের প্রায় ৪০ হাজার শূন্যপদ রয়েছে। মামলাসহ বিভিন্ন কারণে দুই বছর বন্ধ ছিলো প্রার্থী বাছাই ও সুপারিশ কার্যক্রম। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার চেষ্টা করব আমরা। জানুয়ারি মাসের মধ্যেই নিয়োগের সুপারিশ করা যাবে বলে আমার আশা। তিনি আরও বলেন, প্রার্থীদের মোবাইলে এসএমএস পাঠিয়ে নিয়েগের বিষয়টি জানানো হবে। তারা সুপারিশ পত্রটি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।

চেয়ারম্যান আরও জানান, কোনও প্রতিষ্ঠান সুপারিশকৃতদের চাকরি না দিলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ সংক্রান্ত অভিযোগ পেলে এনটিআরসিএ থেকে শিক্ষা বোর্ডকে বিষয়টি জানানো হবে। বোর্ড প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটি ভেঙ্গে দিবে।