ঢাকা , শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

মাত্র ১৩ বছরেই সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক!

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০২:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০১৯
  • / ৯৩৯ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ   শুরুটা ৯ বছর বয়সেই। একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে বাড়ির সবাইকে চমকে দিয়েছিল। বয়স এখন ১৩। দুবাইয়ে একটি সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক। এবার ঘরের খোলস ভেঙে বিশ্বের সবাইকেই চমকে দিয়েছেন ভারতের কেরালা রাজ্যের আদিত্যন রাজেশ।রাজেশের যখন পাঁচ বছর বয়স, তখন থেকেই কম্পিউটারের প্রতি তীব্র ঝোঁক। স্কুল থেকে বাড়িতে পা রাখতেই কখনো মোবাইল, কখনো আবার কম্পিউটার নিয়ে খুটখাট করতো। আর তার জন্য রাজেশকে প্রতিদিন বাড়ির লোকজনের কাছে বকাঝকাও খেতে হয়েছে। তবে নাছোড় বান্দা রাজেশ।

এই বকাঝকার মধ্যেই খুব তাড়াতাড়িই নিজের প্রযুক্তি ক্যারিশমাটা প্রমাণ করল। হুট করেই একদিন বানিয়ে ফেললো একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। ছোট্ট রাজেশেরে তৈরি ওই অ্যাপ্লিকেশন বহু মানুষের মনে ধরে যায়। শুরু, সেই থেকেই।

এরপর থেকেই রাজেশের জন্য একের পর এক কাজের প্রস্তাব আসতে শুরু করে। বেশ কিছু সফটওয়্যার কোম্পানির জন্যও লোগো ডিজাইনিং করতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, সে সময়ে তাক লাগিয়ে দেয়ার মতো ওয়েবসাইটও তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছিল মাত্র ৯ বছরের রাজেশ।

রাজেশের জন্ম কেরালার থিরুভিল্লাতে। তার বয়স যখন পাঁচ বছর তখনই তার পরিবার দুবাইতে চলে আসে। তবে রাজেশকে ওয়েবসাইটের সঙ্গে প্রথম পরিচয়টা করিয়ে দিয়েছিলেন তার বাবা। রাজশ জানায়, তার বাবা প্রথমে যে ওয়েবসাইটের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিলেন সেটার নাম বিবিসি টাইপিং। এই ওয়েবসাইট থেকেই ছোটরা টাইপিংয়ের খুঁটিনাটি সম্পর্কে জানতে পারে।

বর্তমানে রাজেশের কোম্পানিতে তিনজন কাজ করেন। আর তারা সবাই স্কুলের বন্ধু। তবে রাজশ এখন দিন গুনছে, কবে তার বয়স ১৮ হবে। রাজেশ জানিয়েছে, তার বয়স ১৮ বছর হলেই সে প্রতিষ্ঠিত একটি কোম্পানির মালিক হতে পারবে।

তার কোম্পানিতে ১২ জনেরও বেশি ক্লায়েন্ট রয়েছে। তারা ক্লাইন্টদের জন্য কোডিং সার্ভিস থেকে ডিজাইন, সবই বিনামূল্যে করে থাকে।

পোস্ট শেয়ার করুন

মাত্র ১৩ বছরেই সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক!

আপডেটের সময় : ০২:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ   শুরুটা ৯ বছর বয়সেই। একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে বাড়ির সবাইকে চমকে দিয়েছিল। বয়স এখন ১৩। দুবাইয়ে একটি সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক। এবার ঘরের খোলস ভেঙে বিশ্বের সবাইকেই চমকে দিয়েছেন ভারতের কেরালা রাজ্যের আদিত্যন রাজেশ।রাজেশের যখন পাঁচ বছর বয়স, তখন থেকেই কম্পিউটারের প্রতি তীব্র ঝোঁক। স্কুল থেকে বাড়িতে পা রাখতেই কখনো মোবাইল, কখনো আবার কম্পিউটার নিয়ে খুটখাট করতো। আর তার জন্য রাজেশকে প্রতিদিন বাড়ির লোকজনের কাছে বকাঝকাও খেতে হয়েছে। তবে নাছোড় বান্দা রাজেশ।

এই বকাঝকার মধ্যেই খুব তাড়াতাড়িই নিজের প্রযুক্তি ক্যারিশমাটা প্রমাণ করল। হুট করেই একদিন বানিয়ে ফেললো একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। ছোট্ট রাজেশেরে তৈরি ওই অ্যাপ্লিকেশন বহু মানুষের মনে ধরে যায়। শুরু, সেই থেকেই।

এরপর থেকেই রাজেশের জন্য একের পর এক কাজের প্রস্তাব আসতে শুরু করে। বেশ কিছু সফটওয়্যার কোম্পানির জন্যও লোগো ডিজাইনিং করতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, সে সময়ে তাক লাগিয়ে দেয়ার মতো ওয়েবসাইটও তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছিল মাত্র ৯ বছরের রাজেশ।

রাজেশের জন্ম কেরালার থিরুভিল্লাতে। তার বয়স যখন পাঁচ বছর তখনই তার পরিবার দুবাইতে চলে আসে। তবে রাজেশকে ওয়েবসাইটের সঙ্গে প্রথম পরিচয়টা করিয়ে দিয়েছিলেন তার বাবা। রাজশ জানায়, তার বাবা প্রথমে যে ওয়েবসাইটের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিলেন সেটার নাম বিবিসি টাইপিং। এই ওয়েবসাইট থেকেই ছোটরা টাইপিংয়ের খুঁটিনাটি সম্পর্কে জানতে পারে।

বর্তমানে রাজেশের কোম্পানিতে তিনজন কাজ করেন। আর তারা সবাই স্কুলের বন্ধু। তবে রাজশ এখন দিন গুনছে, কবে তার বয়স ১৮ হবে। রাজেশ জানিয়েছে, তার বয়স ১৮ বছর হলেই সে প্রতিষ্ঠিত একটি কোম্পানির মালিক হতে পারবে।

তার কোম্পানিতে ১২ জনেরও বেশি ক্লায়েন্ট রয়েছে। তারা ক্লাইন্টদের জন্য কোডিং সার্ভিস থেকে ডিজাইন, সবই বিনামূল্যে করে থাকে।