ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

বিদ্যুত্ কেন্দ্রে নাশকতায় সর্বোচ্চ ১৪ বছর জেল

মন্ত্রিসভায় পাঁচটি আইন অনুমোদন : তিন বাহিনী প্রধানের মেয়াদ হবে চার বছর ** ঢাকায় বক্সকালভার্ট ভেঙে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের নির্দেশ
  • আপডেটের সময় : ০১:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অগাস্ট ২০১৭
  • / ১৩৯৮ টাইম ভিউ

দেশে বিদ্যুত্ কেন্দ্রের নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর আইন করছে সরকার। এরকম একটি আইনের খসড়া মন্ত্রিসভা চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। প্রস্তাবিত আইনে কোনো বিদ্যুত্ স্থাপনায় যে কোনো ধরনের নাশকতা বা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড বা বিদ্যুত্ কেন্দ্র, উপকেন্দ্র, বিদ্যুত্ সরবরাহ লাইন, খুঁটি বা যন্ত্রপাতির ক্ষতিসাধনের জন্য সর্বোনিম্ন ৭ বছর ও সর্বোচ্চ ১৪ বছর কারাদণ্ড ও সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত সাপ্তাহিক বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ও সংশ্লিষ্ট সচিবেরা উপস্থিত ছিলেন।

দেশের বিদ্যুত্ ব্যবস্থা সমন্বিত ব্যবস্থায় পরিচালনা ও দক্ষ লোড ম্যানেজমেন্টের জন্য স্বাধীন সিস্টেম অপারেটর চালুর প্রস্তাব রয়েছে এই নতুন আইনে। নতুন বিদ্যুত্ আইন ১৯১০ সালে প্রণীত বিদ্যমান আইনের স্থলাভিষিক্ত হবে। এতে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে পিডিবি, ডেসকো ও ডেসার আওতায় কোনো নতুন লাইন স্থাপন বা গণপূর্ত কাজ করা যাবে না। প্রস্তাবিত আইনে বিদ্যুত্ খাতের কোনো কর্মকর্তা ও কর্মচারীর অবৈধ সংযোগ দেয়া বা যে কোনো ধরনের ত্রুটিপূর্ণ কাজ বা অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে। এসব অপরাধে সাধারণভাবে ৬ মাস কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।

বৈঠকে আরো ৪টি আইনের অনুমোদন দেয়া হয়: এগুলো হচ্ছে : সশস্ত্র বাহিনী প্রধানগণ (নিয়োগ, বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা) আইন-২০১৭, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আইন-২০১৭, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আইন-২০১৭ ও খৃস্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আইন-২০১৭।

বৈঠকে সরকারি ও কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের জন্য বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার মধ্যে স্বাক্ষরিত ভিসা মওকুফ চুক্তিতে অনুসমর্থন দেয়া হয়। সম্প্রতি শ্রীলংকার প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফরকালে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া মন্ত্রিসভা প্রতিবছর ২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস পালনের প্রস্তাব অনুমোদন করে।

সশস্ত্র বাহিনী প্রধানগণ (নিয়োগ, বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা) আইন-২০১৭: সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানের (পদে) চাকরির মেয়াদ সর্বোচ্চ চার বছর নির্ধারণ করেছে সরকার। প্রতিরক্ষা বাহিনীসমূহের প্রধানদের (নিয়োগ, বেতন, ভাতা এবং অন্যান্য সুবিধা) আইন- ২০১৭’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। তবে তিন বাহিনী প্রধানের বেতন ভাতা আগের মতোই থাকছে। মূল বেতন ৮৬ হাজার টাকা।

সচিবালয়ে সোমবার দুপুরে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘সংবিধানে বলা আছে, বাহিনী প্রধানদের নিয়োগ ও বেতন-ভাতা আইন দিয়ে নির্ধারিত হবে। এতদিন জয়েন্ট সার্ভিসেস ইন্সট্রাকশনস (জেএসআই) নামে একটি সার্কুলার দিয়ে এটা চলত। যেহেতু সংবিধানের বাধ্যবাধকতা আছে, সেহেতু আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে। বর্তমান বেতন কাঠামো অনুযায়ী বাহিনী প্রধানরা মাসে ৮৬ হাজার টাকা মূল বেতনের সঙ্গে অন্যান্য ভাতা ও সুযোগ সুবিধা পাবেন বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। জয়েন্ট সার্ভিসেস ইন্সট্রাকশনস-এ বাহিনী প্রধানদের পদে চাকরির সময় নির্ধারণ ছিল না জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘নতুন আইনে বলা হয়েছে, চার বছরের জন্য তারা (বাহিনী প্রধান) নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন। রাষ্ট্রপতি তাদের নিয়োগ দেবেন।’

মন্ত্রিসভায় মেজর জিয়াউদ্দিন স্মরণে শোকপ্রস্তাব: মন্ত্রিসভা বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাক্ষী ও মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের সাব-সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউদ্দিনের (অব.) মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। বৈঠকের শুরুতে জিয়াউদ্দিনের স্মরণে শোক প্রস্তাব গৃহীত হয় বলে বৈঠক শেষে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম শফিউল আলম। মন্ত্রিসভা মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানায়।

অনানুষ্ঠানিক আলোচনা: মন্ত্রিসভায় দেশের নদীরগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি ও ঢাকার জলাবদ্ধতা নিয়ে আলোচনা হয়। নৌ-মন্ত্রী শাহজান খান ড্রেজিংয়ের প্রয়োজনীতা উল্লেখ করে বলেন, বিদ্যমান ড্রেজার দিয়ে যে হারে পলি পড়ে তা অপসারণ সম্ভব হয় না। তাই উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বড় ড্রেজার কেনার প্রয়োজনীতার কথা তুলে ধরেন তিনি।

অপরদিকে ঢাকার সাম্প্রতিক জলাবদ্ধতার প্রসঙ্গ টেনে খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, খাল বন্ধ করে বক্সকালভার্ট নির্মাণের ফলে জলাবদ্ধতা হচ্ছে। তিনি বক্সকালভার্ট ভেঙ্গে এলিভেটেট এক্সপ্রেস ওয়ে নির্মাণের নির্দেশ দেন।

অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় রামপাল বিদ্যুত্ কেন্দ্র নির্মাণে ইউএনডিপির সর্বশেষ অবস্থান নিয়েও আলোচনা হয় বলে জানা যায়।

সূত্র: ইত্তেফাক

পোস্ট শেয়ার করুন

বিদ্যুত্ কেন্দ্রে নাশকতায় সর্বোচ্চ ১৪ বছর জেল

আপডেটের সময় : ০১:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অগাস্ট ২০১৭

দেশে বিদ্যুত্ কেন্দ্রের নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর আইন করছে সরকার। এরকম একটি আইনের খসড়া মন্ত্রিসভা চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। প্রস্তাবিত আইনে কোনো বিদ্যুত্ স্থাপনায় যে কোনো ধরনের নাশকতা বা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড বা বিদ্যুত্ কেন্দ্র, উপকেন্দ্র, বিদ্যুত্ সরবরাহ লাইন, খুঁটি বা যন্ত্রপাতির ক্ষতিসাধনের জন্য সর্বোনিম্ন ৭ বছর ও সর্বোচ্চ ১৪ বছর কারাদণ্ড ও সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত সাপ্তাহিক বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ও সংশ্লিষ্ট সচিবেরা উপস্থিত ছিলেন।

দেশের বিদ্যুত্ ব্যবস্থা সমন্বিত ব্যবস্থায় পরিচালনা ও দক্ষ লোড ম্যানেজমেন্টের জন্য স্বাধীন সিস্টেম অপারেটর চালুর প্রস্তাব রয়েছে এই নতুন আইনে। নতুন বিদ্যুত্ আইন ১৯১০ সালে প্রণীত বিদ্যমান আইনের স্থলাভিষিক্ত হবে। এতে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে পিডিবি, ডেসকো ও ডেসার আওতায় কোনো নতুন লাইন স্থাপন বা গণপূর্ত কাজ করা যাবে না। প্রস্তাবিত আইনে বিদ্যুত্ খাতের কোনো কর্মকর্তা ও কর্মচারীর অবৈধ সংযোগ দেয়া বা যে কোনো ধরনের ত্রুটিপূর্ণ কাজ বা অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে। এসব অপরাধে সাধারণভাবে ৬ মাস কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।

বৈঠকে আরো ৪টি আইনের অনুমোদন দেয়া হয়: এগুলো হচ্ছে : সশস্ত্র বাহিনী প্রধানগণ (নিয়োগ, বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা) আইন-২০১৭, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আইন-২০১৭, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আইন-২০১৭ ও খৃস্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আইন-২০১৭।

বৈঠকে সরকারি ও কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের জন্য বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার মধ্যে স্বাক্ষরিত ভিসা মওকুফ চুক্তিতে অনুসমর্থন দেয়া হয়। সম্প্রতি শ্রীলংকার প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফরকালে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া মন্ত্রিসভা প্রতিবছর ২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস পালনের প্রস্তাব অনুমোদন করে।

সশস্ত্র বাহিনী প্রধানগণ (নিয়োগ, বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা) আইন-২০১৭: সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানের (পদে) চাকরির মেয়াদ সর্বোচ্চ চার বছর নির্ধারণ করেছে সরকার। প্রতিরক্ষা বাহিনীসমূহের প্রধানদের (নিয়োগ, বেতন, ভাতা এবং অন্যান্য সুবিধা) আইন- ২০১৭’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। তবে তিন বাহিনী প্রধানের বেতন ভাতা আগের মতোই থাকছে। মূল বেতন ৮৬ হাজার টাকা।

সচিবালয়ে সোমবার দুপুরে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘সংবিধানে বলা আছে, বাহিনী প্রধানদের নিয়োগ ও বেতন-ভাতা আইন দিয়ে নির্ধারিত হবে। এতদিন জয়েন্ট সার্ভিসেস ইন্সট্রাকশনস (জেএসআই) নামে একটি সার্কুলার দিয়ে এটা চলত। যেহেতু সংবিধানের বাধ্যবাধকতা আছে, সেহেতু আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে। বর্তমান বেতন কাঠামো অনুযায়ী বাহিনী প্রধানরা মাসে ৮৬ হাজার টাকা মূল বেতনের সঙ্গে অন্যান্য ভাতা ও সুযোগ সুবিধা পাবেন বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। জয়েন্ট সার্ভিসেস ইন্সট্রাকশনস-এ বাহিনী প্রধানদের পদে চাকরির সময় নির্ধারণ ছিল না জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘নতুন আইনে বলা হয়েছে, চার বছরের জন্য তারা (বাহিনী প্রধান) নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন। রাষ্ট্রপতি তাদের নিয়োগ দেবেন।’

মন্ত্রিসভায় মেজর জিয়াউদ্দিন স্মরণে শোকপ্রস্তাব: মন্ত্রিসভা বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাক্ষী ও মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের সাব-সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউদ্দিনের (অব.) মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। বৈঠকের শুরুতে জিয়াউদ্দিনের স্মরণে শোক প্রস্তাব গৃহীত হয় বলে বৈঠক শেষে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম শফিউল আলম। মন্ত্রিসভা মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানায়।

অনানুষ্ঠানিক আলোচনা: মন্ত্রিসভায় দেশের নদীরগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি ও ঢাকার জলাবদ্ধতা নিয়ে আলোচনা হয়। নৌ-মন্ত্রী শাহজান খান ড্রেজিংয়ের প্রয়োজনীতা উল্লেখ করে বলেন, বিদ্যমান ড্রেজার দিয়ে যে হারে পলি পড়ে তা অপসারণ সম্ভব হয় না। তাই উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বড় ড্রেজার কেনার প্রয়োজনীতার কথা তুলে ধরেন তিনি।

অপরদিকে ঢাকার সাম্প্রতিক জলাবদ্ধতার প্রসঙ্গ টেনে খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, খাল বন্ধ করে বক্সকালভার্ট নির্মাণের ফলে জলাবদ্ধতা হচ্ছে। তিনি বক্সকালভার্ট ভেঙ্গে এলিভেটেট এক্সপ্রেস ওয়ে নির্মাণের নির্দেশ দেন।

অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় রামপাল বিদ্যুত্ কেন্দ্র নির্মাণে ইউএনডিপির সর্বশেষ অবস্থান নিয়েও আলোচনা হয় বলে জানা যায়।

সূত্র: ইত্তেফাক