ঢাকা , সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
পর্তুগালে মানবিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন “সদিচ্ছা ফাউন্ডেশন” এর লোগো সম্বলিত টি শার্ট উন্মোচন যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা যৌথভাবে মুজিব পাঠাগারের নামফলক উন্মোচন করেন

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৮:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ মে ২০২২
  • / ৩০৬ টাইম ভিউ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তুলে দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমার একমাত্র লক্ষ্য।’ প্রধানমন্ত্রী ১৪ মে শনিবার বিকেলে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ‘বঙ্গবন্ধু ভবনে’ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টে,মুজিব পাঠাগার‘র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ইতিহাস থেকে বার বার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। ফলে ১৯৭৫ সালের পর জাতি বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। আর পারবে না কারণ নতুন প্রজন্ম ইতিহাস সম্পর্কে অনেক সচেতন।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের লাইব্রেরি নতুন প্রজন্মকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে।’ তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধীরা ১৯৭৫ সালের পর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে জাতির পিতার খুনিদের বিচার বন্ধ করে দিয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় আসার পর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে খুনিদের বিচারের মাধ্যমে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছি

বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা যৌথভাবে পাঠাগারের নামফলক উন্মোচন করেন। এসময় বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকও উপস্থিত ছিলেন।

পোস্ট শেয়ার করুন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা যৌথভাবে মুজিব পাঠাগারের নামফলক উন্মোচন করেন

আপডেটের সময় : ০৮:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ মে ২০২২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তুলে দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমার একমাত্র লক্ষ্য।’ প্রধানমন্ত্রী ১৪ মে শনিবার বিকেলে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ‘বঙ্গবন্ধু ভবনে’ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টে,মুজিব পাঠাগার‘র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ইতিহাস থেকে বার বার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। ফলে ১৯৭৫ সালের পর জাতি বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। আর পারবে না কারণ নতুন প্রজন্ম ইতিহাস সম্পর্কে অনেক সচেতন।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের লাইব্রেরি নতুন প্রজন্মকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে।’ তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধীরা ১৯৭৫ সালের পর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে জাতির পিতার খুনিদের বিচার বন্ধ করে দিয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় আসার পর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে খুনিদের বিচারের মাধ্যমে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছি

বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা যৌথভাবে পাঠাগারের নামফলক উন্মোচন করেন। এসময় বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকও উপস্থিত ছিলেন।