ঢাকা , শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া

গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ২৪৮ টাইম ভিউ

অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশে পর্তুগাল কনসুলেট কীভাবে নিশ্চিত করা যায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধানের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে পর্তুগালে অবস্হানরত প্রবাসীরা ।

গত রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের তিন তারকার একটি হোটেলে গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর চিঠিটি সংবাদ সম্মেলনে পাঠ করেন বিশিষ্ট সংগঠক মিনহাজ মোহাম্মদ হাকিম।

চিঠিতে বলা হয়, ‘দেশব্যাপী আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে, শিক্ষার্থী-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্যে গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটে। বিভিন্ন গোষ্ঠী, শ্রেণি ও পেশাজীবীর ‘স্বাধীনতা’ পাওয়ার আকাঙ্ক্ষার মধ্যে আপনারা বিশাল এক দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে দেশের হাল ধরেছেন। আকাঙ্ক্ষার তীব্রতা ও বিগত বছরগুলোতে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণের কারণে আপনাদের পথ দুর্গম সেটা আমরা জানি। ‘স্বাধীনতাকামী’ সকলের ধৈর্য প্রয়োজন সে কথাও আমরা মনে রাখি।’

চিঠিতে আরও বলা হয়, বাস্তব চিরসত্য প্রবাসীর রেমিট্যান্সেই দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল।
বিভিন্ন সময় লাগাতার নানা অন্যায়, নিপীড়ন ও কর্তৃত্ববাদিতার বিরুদ্ধে শক্তিশালী অবস্থান নিয়ে আসছেন। তবে প্রবাসীরা বিশেষ কোনো মার্কার সরকারের পক্ষে-বিপক্ষে ছিলাম না, এখনও নাই; আমরা গণতন্ত্র ও ন্যায্যতার জন্য হাজির আছি। সেই সূত্রেই জুলাই অভ্যুত্থানের উত্তাল সময়ে শিক্ষার্থীদের পাশে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে এই প্রবাসীরা রেমিট্যান্স শোডাউন করে শিক্ষার্থী-জনতার সুহৃদ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন।

খোলা চিঠিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে পর্তুগাল কনসুলেট স্হাপন করা, কেনো না ইউরোপের মধ্যে বেশি বাংলাদেশী প্রবাসী পর্তুগালে অবস্হান করছে। এমন কি তারা তাদের পরিবার নিজস্বতার সিটিজেন পেতে কাগজ পত্র সংগ্রহ করতে ভারতে যেতে হয়।
ভারতে যেতে হলে বিসা প্রসেসিং খুব জটিলতার স্বীকার হতে হয়। এমন কি সেখানে কয়েকদিন থাকতে হবে, সেজন্য হোটেলের থাকতে হয়,আর সেজন্য আলাদা বাজেট খরচ হয়।
এই ক্ষেত্রে আমাদের দেশে পর্তুগাল কনসুলেট বিশেষভাবে প্রয়োজন, যা প্রবাসীদের প্রানের দাবী মেনে নেওয়ার জন্য অন্তভর্তি সরকারের নির্মোহ ভূমিকা পালন ও আশু পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি বলে প্রবাসীরা মনে করে।

পোস্ট শেয়ার করুন

গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি

আপডেটের সময় : ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশে পর্তুগাল কনসুলেট কীভাবে নিশ্চিত করা যায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধানের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে পর্তুগালে অবস্হানরত প্রবাসীরা ।

গত রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের তিন তারকার একটি হোটেলে গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর চিঠিটি সংবাদ সম্মেলনে পাঠ করেন বিশিষ্ট সংগঠক মিনহাজ মোহাম্মদ হাকিম।

চিঠিতে বলা হয়, ‘দেশব্যাপী আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে, শিক্ষার্থী-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্যে গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটে। বিভিন্ন গোষ্ঠী, শ্রেণি ও পেশাজীবীর ‘স্বাধীনতা’ পাওয়ার আকাঙ্ক্ষার মধ্যে আপনারা বিশাল এক দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে দেশের হাল ধরেছেন। আকাঙ্ক্ষার তীব্রতা ও বিগত বছরগুলোতে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণের কারণে আপনাদের পথ দুর্গম সেটা আমরা জানি। ‘স্বাধীনতাকামী’ সকলের ধৈর্য প্রয়োজন সে কথাও আমরা মনে রাখি।’

চিঠিতে আরও বলা হয়, বাস্তব চিরসত্য প্রবাসীর রেমিট্যান্সেই দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল।
বিভিন্ন সময় লাগাতার নানা অন্যায়, নিপীড়ন ও কর্তৃত্ববাদিতার বিরুদ্ধে শক্তিশালী অবস্থান নিয়ে আসছেন। তবে প্রবাসীরা বিশেষ কোনো মার্কার সরকারের পক্ষে-বিপক্ষে ছিলাম না, এখনও নাই; আমরা গণতন্ত্র ও ন্যায্যতার জন্য হাজির আছি। সেই সূত্রেই জুলাই অভ্যুত্থানের উত্তাল সময়ে শিক্ষার্থীদের পাশে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে এই প্রবাসীরা রেমিট্যান্স শোডাউন করে শিক্ষার্থী-জনতার সুহৃদ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন।

খোলা চিঠিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে পর্তুগাল কনসুলেট স্হাপন করা, কেনো না ইউরোপের মধ্যে বেশি বাংলাদেশী প্রবাসী পর্তুগালে অবস্হান করছে। এমন কি তারা তাদের পরিবার নিজস্বতার সিটিজেন পেতে কাগজ পত্র সংগ্রহ করতে ভারতে যেতে হয়।
ভারতে যেতে হলে বিসা প্রসেসিং খুব জটিলতার স্বীকার হতে হয়। এমন কি সেখানে কয়েকদিন থাকতে হবে, সেজন্য হোটেলের থাকতে হয়,আর সেজন্য আলাদা বাজেট খরচ হয়।
এই ক্ষেত্রে আমাদের দেশে পর্তুগাল কনসুলেট বিশেষভাবে প্রয়োজন, যা প্রবাসীদের প্রানের দাবী মেনে নেওয়ার জন্য অন্তভর্তি সরকারের নির্মোহ ভূমিকা পালন ও আশু পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি বলে প্রবাসীরা মনে করে।