ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় কলমি শাক

বিডি জনপ্রত্যাশাঃ
  • আপডেটের সময় : ১০:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • / ৫৮৮ টাইম ভিউ

বিডি জনপ্রত্যাশাঃ কলমি শাক এশিয়ার প্রায় সব দেশেই জনপ্রিয়। সবুজ এ শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পাওয়া যায়।

নিয়মিত খাদ্য তালিকায় এ শাকটি রাখলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। যেমন-

১. কলমি শাকে খুব সামান্য পরিমাণে ক্যালরি থাকে। এটি ফাইবারের দারুণ উৎস। নিয়মিত এ শাক খেলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো যায়।

২. কলমি শাক উপস্থিত ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে দারুণ কার্যকরী। এটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত এ শাক খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমে।

৩. নিয়মিত কলমি শাক খেলে হৃদরোগজনিত জটিলতা ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। এতে থাকা ফাইবার অতিরিক্ত কোলেস্টেরল কমায়।

৪. শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে কলমি শাক। এতে থাকা আয়রন থাইরয়েডের কার্যকারিতা ঠিক রাখে। এছাড়া বিপাকক্রিয়া বাড়ানো, তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখা এবং লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন করতেও কলমি শাকের জুড়ি নেই।

৫. কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। নিয়মিত এ শাক খেলে দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়।

সূত্র : হেলদিবিল্ডার্জড

পোস্ট শেয়ার করুন

কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় কলমি শাক

আপডেটের সময় : ১০:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯

বিডি জনপ্রত্যাশাঃ কলমি শাক এশিয়ার প্রায় সব দেশেই জনপ্রিয়। সবুজ এ শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পাওয়া যায়।

নিয়মিত খাদ্য তালিকায় এ শাকটি রাখলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। যেমন-

১. কলমি শাকে খুব সামান্য পরিমাণে ক্যালরি থাকে। এটি ফাইবারের দারুণ উৎস। নিয়মিত এ শাক খেলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো যায়।

২. কলমি শাক উপস্থিত ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে দারুণ কার্যকরী। এটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত এ শাক খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমে।

৩. নিয়মিত কলমি শাক খেলে হৃদরোগজনিত জটিলতা ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। এতে থাকা ফাইবার অতিরিক্ত কোলেস্টেরল কমায়।

৪. শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে কলমি শাক। এতে থাকা আয়রন থাইরয়েডের কার্যকারিতা ঠিক রাখে। এছাড়া বিপাকক্রিয়া বাড়ানো, তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখা এবং লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন করতেও কলমি শাকের জুড়ি নেই।

৫. কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। নিয়মিত এ শাক খেলে দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়।

সূত্র : হেলদিবিল্ডার্জড